০৪ মে ২০২৪, ১২:৫৪ অপরাহ্ন, ২৪শে শাওয়াল, ১৪৪৫ হিজরি, শনিবার, ২১শে বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

নোটিশ
জরুরী ভিত্তিতে কিছুসংখ্যক জেলা-উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ দেওয়া হবে যোগাযোগ- ০১৭১২৫৭৩৯৭৮
সর্বশেষ সংবাদ :
গৌরনদীতে আ.লীগের দুপক্ষের সংঘর্ষ: ইউপি চেয়ারম্যানকে কুপিয়ে জখম তেঁতুলিয়ায় বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবস পালিত জীবননগর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ভোটগ্রহণকারী কর্মকর্তাগণের প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত আগৈলঝাড়ায় বিএনপি’র আহ্বায়ক রেজা ও যুগ্ম আহ্বায়ক লাভলু ভাট্টির দল থেকে পদত্যাগ চুয়াডাঙ্গায় বৈদ্যুতিক শটসার্কিট থেকে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে ৯ বাড়ি শেষ তিন বছর পর জামিনে কারামুক্ত মামুনুল হক দেশজুড়ে টানা বৃষ্টির সুখবর দিল আবহাওয়া অফিস পাওনা টাকা না পেয়ে বন্ধুর স্ত্রীকে বিয়ে, অতঃপর… সাংবাদিককে হুমকি কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়: মিলার দামুড়হুদায় কনের বাড়িতে ভ্রাম্যমান আদালত, খাবার পেল এতিমখানা
দলীয় বা আত্মীয় পরিচয় দেখতে চাই না, অভিযান চলবেই : প্রধানমন্ত্রী

দলীয় বা আত্মীয় পরিচয় দেখতে চাই না, অভিযান চলবেই : প্রধানমন্ত্রী

অনলাইন ডেস্ক :: দেশের চলমান দুর্নীতিবিরোধী অভিযান নিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, এ অভিযানে কে দলের, কে কী বা কে আমার আত্মীয়-পরিবার এসব আমি দেখতে চাই না। অভিযান অব্যাহত থাকবেই।

সম্প্রতি ভয়েস অফ আমেরিকাকে দেয়া একান্ত এক সাক্ষাৎকারে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এসব কথা বলেন। ভয়েস অফ আমেরিকার বাংলা বিভাগের প্রধান রোকেয়া হায়দারের নেয়া সাক্ষাৎকারের ভিডিও তাদের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হয়েছে।

দেশে চলমান দুর্নীতিবিরোধী অভিযান নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে শেখ হাসিনা বলেন, আমরা জঙ্গিবাদ দমন করেছি। কারণ, আমাদের দেশ অর্থনৈতিকভাবে উন্নতি করতে হবে। আমরা মাদকের বিরুদ্ধে অভিযান চালাচ্ছি, মাদকের বিরুদ্ধে অভিযান চলছে। মাদকের সাথে সাথে যদি দুর্নীতির বিরুদ্ধে অভিযান না চালানো হয় তাহলে সমাজে একটা বিরাট বৈষম্যের সৃষ্টি হবে।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমরা দিনরাত পরিশ্রম করে উন্নয়নের প্রকল্প তৈরি করি। আমরা যে পরিমাণ অর্থ বরাদ্দ করি তা যথাযথভাবে কাজে লাগাতে পারলে দেশ আরও উন্নত হবে, আরও এগিয়ে যাবে। সমাজের বৈষম্যটাও দূর হবে।

শেখ হাসিনা বলেন, এখানে (দুর্নীতিবিরোধী অভিযান) আমার দলের কে কী, সেটা আমি দেখতে চাই না। আমার আত্মীয়-পরিবার দেখতে চাই না, বিত্তশালী কেউ আছে কি-না -এটা আমি দেখতে চাই না। অনিয়ম যেখানে আছে, দুর্নীতি যেখানে আছে বা আমাদের দেশকে ফাঁকি দিয়ে যারা কিছু করতে চাচ্ছে তাদের বিরুদ্ধে অভিযান অব্যাহত থাকবেই।

তিনি আরও বলেন, হ্যাঁ, আমি জানি এটা খুব রিস্কি, এতে কোনো সন্দেহ নেই। এটা একটা (অবৈধ সম্পদ অর্জন) অসুস্থ প্রতিযোগিতা। এটা মুষ্টিমেয় কিছু লোক করে যাচ্ছে। এটা সাধারণ মানুষ করে না, কিন্তু এর প্রভাবটা চলে যাচ্ছে বিভিন্ন পর্যায়। সেখান থেকে দেশটাকে তো রক্ষা করতে হবে।

রোহিঙ্গা প্রসঙ্গে এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আমরা একটি মানবিক কারণে রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দিয়েছিলাম। আমাদের জীবনেও এ ধরনের ঘটনা ঘটেছিল। সমস্যাটা প্রায় তৃতীয় বর্ষে পদার্পণ করছে। আমরা মিয়ানমারের সাথে আলোচনা এবং একটি চুক্তিও করেছি যে, তারা তাদের নাগরিকদের ফেরত নেবে। কিন্তু ফেরত নেওয়ার সময় আর ফেরত নেয়া হচ্ছে না।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন




© All rights reserved © 2019