২১ নভেম্বর ২০২৫, ০৩:১২ পূর্বাহ্ন, ২৯শে জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৭ হিজরি, শুক্রবার, ৫ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

নোটিশ
জরুরী ভিত্তিতে কিছুসংখ্যক জেলা-উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ দেওয়া হবে যোগাযোগ- ০১৭১২৫৭৩৯৭৮
সর্বশেষ সংবাদ :
স্ত্রীকে নির্যাতনের মামলায় বরগুনার শিক্ষা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা রবিউল হত্যা মামলায় নিরপরাধদের জড়ানোর অভিযোগে বাবুগঞ্জে বিএনপি’র একাংশের সংবাদ সম্মেলন বাবুগঞ্জের ছাত্রদল নেতার খুনিদের গ্রেপ্তার পরবর্তী দৃষ্টান্ত ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ চুয়াডাঙ্গায় ৩ তক্ষকসহ গ্রেফতার ১জন বাবুগঞ্জ এলজিইডি’র এলসিএস কমিউনিটি অর্গানাইজার সানজিদার বিরুদ্ধে মিথ্যা অপপ্রচার ও হয়রানির অভিযোগ জোটের চাপ নাকি অভ্যন্তরীণ কোন্দল? বরিশাল -৩ আসনে এখনো প্রার্থী চূড়ান্ত করতে পারেনি বিএনপি। ভোটারদের মাঝে ‘ভিআইপি চমক’-এর গুঞ্জন বাবুগঞ্জে উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে ক্রীড়া সামগ্রী বিতরণ জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস এর ৫০ বছর পূর্তীতে ঝালকাঠি জেলা জাসাসের উদ্যোগে আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান বাংলাবান্ধায় ভারসাম্যহীন নারী গণধর্ষণেন শিকার চার ধর্ষক আটক বাবুগঞ্জে ছাত্রদল নেতা হত্যাকাণ্ড: ২১ জনের নামে মামলা!
বিধবা ভাতার কার্ড চেয়ে চেয়ারম্যানের মারধরের শিকার বৃদ্ধা। আজকের ক্রাইম-নিউজ

বিধবা ভাতার কার্ড চেয়ে চেয়ারম্যানের মারধরের শিকার বৃদ্ধা। আজকের ক্রাইম-নিউজ

অনলাইন ডেস্ক:: জামালপুর সদর উপজেলার শরিফপুর ইউপি চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলাম আলম ও তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে এক বৃদ্ধাকে মারধরের অভিযোগ উঠেছে। বিধবা ভাতার কার্ড চাওয়ায় ওই বৃদ্ধাকে মারধর করে চেয়ারম্যান দম্পতি।
মঙ্গলবার (১১ আগস্ট) সকালে ইউপি চেয়ারম্যানের নিজ বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় থানায় লিখিত অভিযোগ করেছেন মারধরের শিকার বৃদ্ধা হনুফা বেওয়া। তিনি ওই ইউপির রাঙ্গামাটি গ্রামের আক্কাস আলী শেখের স্ত্রী।

ভুক্তভোগী হনুফা বেওয়া জানান, দুই বছর আগে তার স্বামী মারা যান। এরপর থেকে অন্যের বাড়িতে কাজ করে জীবন চালাচ্ছিলেন তিনি। সাত মাস আগে বিধবা ভাতা কার্ডের জন্য ইউপি চেয়ারম্যানের কাছে আবেদন করেন। বিনিময়ে পাঁচ হাজার টাকা নেন চেয়ারম্যান। কিন্তু টাকা নিয়েও কার্ড করে দেননি। মঙ্গলবার কার্ডের জন্য বাড়িতে গেলে হনুফা বেওয়াকে মারধর করেন চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলাম আলম ও তার স্ত্রী।

তিনি আরও বলেন, আমি চেয়ারম্যানকে বলেছি- কার্ড না দিলে, আমার টাকা ফেরত দেন। আমার মতো গরিব মানুষের কাছে পাঁচ হাজার টাকা অনেক। এ কথা শুনেই আমাকে মারধর করে বাড়ি থেকে বেড় করে দেয় আলম চেয়ারম্যান ও তার বউ। এখন ন্যায় বিচার চাইতে থানায় আসছি।

জামালপুর সদর থানার ওসি মো. সালেমুজ্জামান বলেন, বৃদ্ধা নারীকে মারধরের একটি লিখিত অভিযোগ পেয়েছি। তদন্ত করে ব্যবস্থা নেয়া হবে।

অভিযুক্ত ইউপি চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলাম আলম বলেন, আমি বা আমার স্ত্রী এমন কোনো ঘটনা ঘটাইনি। ওই বৃদ্ধা আমার বাড়িতে গিয়ে বিধবা ভাতা কার্ডের কথা বললে আমি বলি ভাতা কার্ডের তালিকা পরিষদে আছে। তালিকা দেখে বলতে পারবো আপনার নাম আছে কি না। এরপর আমার স্ত্রী তাকে বুঝিয়ে বাড়ি পাঠিয়ে দেন।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন




© All rights reserved © 2019