০৩ মে ২০২৪, ০৯:২০ অপরাহ্ন, ২৩শে শাওয়াল, ১৪৪৫ হিজরি, শুক্রবার, ২০শে বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

নোটিশ
জরুরী ভিত্তিতে কিছুসংখ্যক জেলা-উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ দেওয়া হবে যোগাযোগ- ০১৭১২৫৭৩৯৭৮
সর্বশেষ সংবাদ :
তিন বছর পর জামিনে কারামুক্ত মামুনুল হক দেশজুড়ে টানা বৃষ্টির সুখবর দিল আবহাওয়া অফিস পাওনা টাকা না পেয়ে বন্ধুর স্ত্রীকে বিয়ে, অতঃপর… সাংবাদিককে হুমকি কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়: মিলার দামুড়হুদায় কনের বাড়িতে ভ্রাম্যমান আদালত, খাবার পেল এতিমখানা গৌরনদীর ধানডোবা গ্রামে স্ত্রীর অধিকার পেতে তিন মাসের আন্তঃসত্ত্বা নিয়ে প্রেমিকের বাড়িতে অনশন ঢাকা রিজিয়ন টুরিস্ট পুলিশ ও নেক্সট টুর অপারেটর এর মধ্যে আলোচনা ও মতবিনিময় স্মার্ট বাবুগঞ্জ গড়ার প্রত্যয়ে চেয়ারম্যান প্রার্থী স্বপনের গনসংযোগ আমার জনপ্রিয়তায় ঈর্ষান্বিত হয়ে নির্বাচনের পরিবেশ নষ্ট করার চেষ্টা চলছে : এসএম জাকির হোসেন কালকিনি উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রতীক বরাদ্দ সম্পন্ন
ঘুষ দিতে পারি না বলে হাসপাতালের রেজিস্ট্রেশন হয় না : জাফরুল্লাহ

ঘুষ দিতে পারি না বলে হাসপাতালের রেজিস্ট্রেশন হয় না : জাফরুল্লাহ

অনলাইন ডেস্ক
গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী বলেছেন, ঘুষ দিতে পারি না বলে- আমাদের হাসপাতালের রেজিস্ট্রেশন হয় না। সরকারের যে নীতিমালা আছে- সেটা এতো বেশি অযৌক্তিক যে- গণস্বাস্থ্য হাসপাতালেরও রেজিস্ট্রেশন নাই। এই রেজিস্ট্রেশনের বিষয়ে সরকারের যে নীতিমালা আছে, সে নিয়ম পালন করতে গেলে শতকরা ৮০ ভাগ হাসপাতালই রেজিস্ট্রেশন পাবে না। সরকারের এ নিয়মে যদি রেজিস্ট্রেশন করতে হয়, তাহলে ঢাকার বাইরের অনেক মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল তো কখনই রেজিস্ট্রেশন পাবে না।

আজ দুপুরে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের বিভিন্ন অনিয়ম প্রসঙ্গে আলাপকালে নিজের প্রতিষ্ঠিত গণস্বাস্থ্য হাসপাতাল সম্পর্কে এ মন্তব্য করেন তিনি।

ড. জাফরুলাহ চৌধুরী বলেন, গণস্বাস্থ্যের মতো একটা হাসপাতালের যদি রেজিস্ট্রেশন না থাকে, তাহলে বোঝা উচিত- কোথাও একটা গন্ডগোল রয়েছে। হয়- গণস্বাস্থ্য হাসপাতালের দোষ আছে, না হয়- সরকারের আইন কানুনে ত্রুটি আছে।

তিনি বলেন, হাসপাতালের রেজিস্ট্রেশন না থাকার ফলে ঘুষ দিতে হয়।

ঘুষের টাকা ছাড়া কোনো বেসরকারি হাসপাতালকেই এখন আর রেজিস্ট্রেশন দেওয়া হয় না। আমরা ঘুষ দিতে পারি না বলে আমাদের হাসপাতালের রেজিস্ট্রেশনও হয় না।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন




© All rights reserved © 2019