২১ নভেম্বর ২০২৫, ১২:৫০ পূর্বাহ্ন, ২৯শে জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৭ হিজরি, শুক্রবার, ৫ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

নোটিশ
জরুরী ভিত্তিতে কিছুসংখ্যক জেলা-উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ দেওয়া হবে যোগাযোগ- ০১৭১২৫৭৩৯৭৮
সর্বশেষ সংবাদ :
স্ত্রীকে নির্যাতনের মামলায় বরগুনার শিক্ষা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা রবিউল হত্যা মামলায় নিরপরাধদের জড়ানোর অভিযোগে বাবুগঞ্জে বিএনপি’র একাংশের সংবাদ সম্মেলন বাবুগঞ্জের ছাত্রদল নেতার খুনিদের গ্রেপ্তার পরবর্তী দৃষ্টান্ত ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ চুয়াডাঙ্গায় ৩ তক্ষকসহ গ্রেফতার ১জন বাবুগঞ্জ এলজিইডি’র এলসিএস কমিউনিটি অর্গানাইজার সানজিদার বিরুদ্ধে মিথ্যা অপপ্রচার ও হয়রানির অভিযোগ জোটের চাপ নাকি অভ্যন্তরীণ কোন্দল? বরিশাল -৩ আসনে এখনো প্রার্থী চূড়ান্ত করতে পারেনি বিএনপি। ভোটারদের মাঝে ‘ভিআইপি চমক’-এর গুঞ্জন বাবুগঞ্জে উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে ক্রীড়া সামগ্রী বিতরণ জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস এর ৫০ বছর পূর্তীতে ঝালকাঠি জেলা জাসাসের উদ্যোগে আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান বাংলাবান্ধায় ভারসাম্যহীন নারী গণধর্ষণেন শিকার চার ধর্ষক আটক বাবুগঞ্জে ছাত্রদল নেতা হত্যাকাণ্ড: ২১ জনের নামে মামলা!
বিয়ের প্রলোভনে ‘ধর্ষণ’, পুলিশ সদস্য গ্রে’প্তার

বিয়ের প্রলোভনে ‘ধর্ষণ’, পুলিশ সদস্য গ্রে’প্তার

আজকের ক্রাইম ডেক্স
সুনামগঞ্জের ধর্মপাশায় বিয়ের প্রলোভনে এক তরুণীকে (২০) ধর্ষণের অভিযোগে এক পুলিশ সদস্য গ্রেপ্তার হয়েছেন। গ্রেপ্তার আইনুল হক ধর্মপাশা থানার কনস্টেবল পদে কর্মরত ছিলেন।

গ্রেপ্তার আইনুল (২৮) সিলেটের গোয়াইনঘাট উপজেলার ইসলামপুর দুভাগ গ্রামের বাসিন্দা। জানা যায়, ভুক্তভোগী কলেজে যাতায়াতের সময় পরিচয় হয় আইনুল হকের সঙ্গে। পরে তাদের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। বিভিন্ন সময় তাদের দেখাসাক্ষাৎও হয়েছে। তরুণী নেত্রকোনার একটি কলেজ থেকে ২৬ জুন এইচএসসি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেন।

ওইদিন দুপুর ২টার দিকে কনস্টেবল তাকে কল দিয়ে জানান, তিনি ছুটি নিয়েছেন এবং তরুণীকে ধর্মপাশা উপজেলার মহদীপুর স্পিডবোট ঘাটে যেতে বলেন। ভুক্তভোগী সেখানে পৌঁছালে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে তাকে সুনামগঞ্জ জেলা শহরে নিয়ে যান তিনি। ওইদিন রাত ৮টায় শহরের একটি আবাসিক হোটেলে নিয়ে তরুণীর নাম গোপন করে রাতযাপন করেন তিনি। পরে হোটেলের কক্ষে ভুক্তভোগীকে ধর্ষণ করেন আইনুল।

এ ঘটনার পর বিয়ের কথা বললেই নানাভাবে এড়িয়ে যেতেন আইনুল। পরে ২৯ জুনের পরীক্ষা শেষে কনস্টেবলকে আবারও বিয়ের কথা বললে তিনি অস্বীকার করে যোগাযোগ বন্ধ করে দেন। পরে ভুক্তভোগী তরুণী থানায় গিয়ে ওসিকে সব জানান।

ধর্মপাশা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ এনামুল হক বলেন, ভুক্তভোগী তরুণী বিষয়টি জানানোর পর কনস্টেবল আইনুল হককে আমরা পুলিশ হেফাজতে নিয়েছি। ওই তরুণী বাদী হয়ে ধর্ষণের অভিযোগ এনে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে থানায় একটি মামলা রুজু করেছেন।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন




© All rights reserved © 2019