১২ Jul ২০২৫, ০৪:০৬ অপরাহ্ন, ১৬ই মহর্‌রম, ১৪৪৭ হিজরি, শনিবার, ২৮শে আষাঢ়, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

নোটিশ
জরুরী ভিত্তিতে কিছুসংখ্যক জেলা-উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ দেওয়া হবে যোগাযোগ- ০১৭১২৫৭৩৯৭৮
সর্বশেষ সংবাদ :
ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব বিশ্ব ঐতিহ্য সুন্দরবনের উপকূলে বৈরি আবহাওয়ায় বঙ্গোপসাগরে ট্রলার ডুবি বানারীপাড়ায় ছাত্রদল নেতার নেতৃত্বে স্কুল ছাত্রী অপহরণ সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ‘জাতীয় সমাবেশ’ বাস্তবায়ন করতে বাবুগঞ্জে জামায়াতের প্রস্তুতি সভা। বরিশালে ডিবি পুলিশের অভিযানে স্বর্ণ প্রতারকের তিন সদস্য আটক  বানারীপাড়ায় “জুলাই বিল্পব নতুন বাংলাদেশ” শীর্ষক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত জীবননগরে কিস্তির টাকার জন্য রাতে নারীকে তালাবদ্ধ পুলিশ এসে উদ্ধার সাংবাদিক আরিফ হোসেন’র ভাগ্নের সাফল্যে উচ্ছ্বাসিত তার পরিবার বানারীপাড়া বালিকা বিদ্যালয় এসএসির ফলাফলে এবারও শীর্ষে বাবুগঞ্জে এসএসসি-তে অকৃতকার্য, অতঃপর আত্মহনন
বাউফলে স্ত্রীর স্বীকৃতি পেতে প্রেমিকের বাড়িতে ২ সন্তানের জননীর অনশন

বাউফলে স্ত্রীর স্বীকৃতি পেতে প্রেমিকের বাড়িতে ২ সন্তানের জননীর অনশন

পটুয়াখালী প্রতিনিধি ::: পটুয়াখালীর বাউফলে স্ত্রীর স্বীকৃতি পেতে প্রেমিকের বাড়িতে অনশন শুরু করছেন নাসিমা বেগম (৪০) নামের ২ সন্তানের জননী। গতকাল বুধবার বিকাল ৪টার দিকে তার প্রেমিক কাওসারের বাড়িতে অনশন শুরু করেন তিনি।

কাওসার কালাইয়া ইউনিয়নের শৌলা গ্রামের বন্দেআলী হাওলাদার বাড়ির আনসার হাওলাদারের ছেলে। নাসিমা ঢাকার কেরাণীগঞ্জের মেয়ে।

প্রেমিকা নাসিমার অভিযোগ- কাওসার কেরানীগঞ্জের একটি প্লেনসিটের দোকানে চাকরি করতেন। চাকরি সুবাদে ওই নারীর স্বামীর সঙ্গে কাওসারের সম্পর্ক তৈরি হয়। সে সম্পর্কের সূত্র ধরে নাসিমার সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। গত ৫ বছর ধরে প্রেম চলছে। সম্প্রতি বিষটি জানাজানি হলে নাসিমার সঙ্গে তার স্বামীর ছাড়াছাড়ি হয়। এ ঘটনা জানালে কাওসার তাকে গ্রহণ করতে অস্বীকৃতি জানান। কাওসারের সঙ্গে যোগাযোগ করতে চাইলে কাওসার চাকরি ছেরে তার ব্যবহৃত মোবাইল ফোন বন্ধ করে দেন। উপায় না পেয়ে নাসিমা কাওসারের গ্রামের বাড়িতে এসে স্ত্রীর মর্যাদা দাবি করেন।

এ বিষয়ে বাউফল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আক্তারুজ্জামান সরকার বলেন, ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। তদন্ত করে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন




© All rights reserved © 2019