১৫ মে ২০২৫, ১০:৪১ অপরাহ্ন, ১৬ই জিলকদ, ১৪৪৬ হিজরি, বৃহস্পতিবার, ১লা জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

নোটিশ
জরুরী ভিত্তিতে কিছুসংখ্যক জেলা-উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ দেওয়া হবে যোগাযোগ- ০১৭১২৫৭৩৯৭৮
সর্বশেষ সংবাদ :
সুন্দরবনের উপকূলে বাগেরহাটে বোরো ধানের বাম্পার ফসল,কৃষকের মুখে হাসি বাঁশখালীর উত্তরের চিংড়াখালী মসজিদে নাম নিয়ে বিরোধ — আদালতে মামলা, মসজিদে অশান্তির অভিযোগ দিনাজপুর হিলি ঘাসুড়িয়া সীমান্তবর্তী ধান ক্ষেত থেকে ড্রোন উদ্ধার ঝালকাঠিতে ১০ দিনব্যাপী বিসিক শিল্প উদ্যোক্তা মেলার উদ্বোধন ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিজয়নগরে রচনা ও বিতর্ক প্রতিযোগিতা অনুষ্টিত বরিশালে মাহিন্দ্রা-প্রাইভেটকারের সাথে সংঘর্ষে নারী নিহত, আহত ৫ থাইল্যান্ড পালানোর পথে বিএনপি নেতা আটক বরিশালের বানারীপাড়ায় কেন্দ্রীয় হরিসভা মন্দিরের সাধারণ সম্পাদক হলেন তারক কর্মকার। দক্ষিণ-পশ্চিম সুন্দরবনের উপকূলে আবারও ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, আতঙ্কে উপকূলবাসী: ভাঙা বাঁধে দুর্যোগের দিন গুনছে বাগেরহাটে একসাথে অর্ধশত শিশুর জন্মদিন উদযাপন
বাকেরগঞ্জে কারখানা নদীর বালুমহল ইজারা বাতিলের দাবিতে মানববন্ধন

বাকেরগঞ্জে কারখানা নদীর বালুমহল ইজারা বাতিলের দাবিতে মানববন্ধন

বাকেরগঞ্জ (বরিশাল) প্রতিনিধি-
বরিশালের বাকেরগঞ্জে কারখানা নদীর বালুমহল ইজারা বাতিল এবং অবৈধ বালু উত্তোলন বন্ধের দাবিতে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করা হয়েছে।

সোমবার (২১ এপ্রিল) বিকেল ৪ টা থেকে ৫টা পর্যন্ত ডিসি রোড খেয়াঘাটে ‘সর্বস্তরের জনসাধারণ’—এর ব্যানারে এই কর্মসূচি পালন করা হয়।

মানববন্ধনে উপস্থিত এলাকাবাসী বিক্ষোভ করে বলেন, মেসার্স অর্না এন্টারপ্রাইজের নামে আরিফুর রহমান কবিরের নেতৃত্বে কারখানা নদীর ডিসি রোড ও দক্ষিণঘুনি চড় থেকে বালু উত্তোলন করে বিক্রি করছে। প্রায় ৫-৬টি খননযন্ত্র দিয়ে কারখানা নদী থেকে বালু উত্তোলন করা হচ্ছে। অপরিকল্পিতভাবে নদীর তলদেশ থেকে বালু উত্তোলনের ফলে কারখানা নদীর তীর রক্ষা বাঁধ ও ফসলি জমি ভাঙনের মুখে পড়েছে। এর প্রতিকার চেয়ে তাঁরা অবিলম্বে কারখানা নদীতে বালুমহাল ইজারা বাতিলের দাবিতে এই কর্মসূচি পালন করেছেন।

মানববন্ধনে হাজ্বী মোঃ রায়হান খান বলেন, নদীর তলদেশ থেকে বালু উত্তোলন করা হলে ভাঙনের সৃষ্টি হয়। কারখানা নদীর ডিসি রোড ও দক্ষিণ শিয়ালঘুনির চড় থেকে যাতে কেউ বালু উত্তোলন না করতে পারে, সে জন্য জেলা প্রশাসনকে চিঠি দেওয়া হবে। আরাফাত বলেন, চরের ইজারা হয়েছে রোঘনাপুর কিন্তু তারা শিয়ালঘূনী ও ডি,সি,রোড চর থেকে কেন বালু উত্তোলন করতেছে? আ: আজিজ তালুকদার বলেন, নদী ভাঙ্গনের পর জেগে ওঠা চরে এভাবে বালু উত্তোলন করা হলে তা কৃষি ও ফসলি জমির বিনাশ করবে এবং বাড়ি ঘর নদীতে বিলিন হবে।

এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসার রুমানা আফরোজ বলেন, কারখানা নদী থেকে কাউকেই অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করতে দেয়া হবেনা। কারখানা নদীর যে জায়গায় ইজারা দেয়া হয়েছে সেখান থেকে বালু কাটার ফলে যদি নদী তীরবর্তী অঞ্চলের মানুষের কোন ক্ষতি হয় সেটা খতিয়ে দেখে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে। তারপরও যদি কেউ অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করে থাকেন, তা হলে তাঁদের বিরুদ্ধেও অভিযান চালানো হবে। এলাকাবাসীদের দাবী রোঘনাপুর চরের নাম করে তারা ডি,সি,রোড ও শিয়ালঘূনী চর থেকে বালু উত্তোলন করছে। এলাকাসীর স্বার্থে এটা দ্রুত বন্ধ করা দরকার।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন




© All rights reserved © 2019