১৩ মে ২০২৫, ১০:২৪ পূর্বাহ্ন, ১৪ই জিলকদ, ১৪৪৬ হিজরি, মঙ্গলবার, ৩০শে বৈশাখ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
এস.এম. সাইফুল ইসলাম কবির, বাগেরহাট প্রতিনিধি: বাগেরহাটের জেলা পুলিশ সুপার তৌহিদ আরিফ বলেন, সুস্থভাবে বেঁচে থাকার জন্য ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান করা হয়। শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণের মধ্য দিয়ে প্রতিযোগীর মনোভাব তৈরী হয়। আগামীতে রামপালের একমাত্র উচ্চতর নারী বিদ্যাপীঠ সুন্দরবন মহিলা কলেজ লেখাপড়ায় আরও এগিয়ে যাবে। জাতীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে শিক্ষায় ও সাংস্কৃতিক অঙ্গনে বিশেষ অবদান রেখে বাংলাদেশকে এগিয়ে নিবে এই বিদ্যাপীঠের শিক্ষার্থীরা আমি সেই প্রত্যাশা করছি। মঙ্গলবার (১৮ ফেব্রুয়ারি) বিকাল ৪ টায় সুন্দরবন মহিলা কলেজের অনুষ্ঠানে প্রধান অথিতির বক্তব্যে বাগেরহাটের পুলিশ সুপার তৌহিদ আরিফ এসব কথা বলেন।
এ সময় মহিলা কলেজের আহবায়ক ও বিএনপি’র কেন্দ্রীয় কমিটির গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক কৃষিবিদ মো. শামীমুর রহমান শামীম সভাপতির বক্তব্যে বলেন, এই উচ্চতর নারী বিদ্যাপীঠের লেখাপড়া ও সাংস্কৃতিক শিক্ষাকে এগিয়ে নিতে আমরা কাজ শুরু করেছি। যাতে করে আমাদের মেয়েরা জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যয়ে সুনাম ও মর্যাদা নিয়ে এগিয়ে যেতে পারে সেজন্য কাজ করছি। আপনারা জানেন যে অত্র কলেজের ছাত্রীদের লেখাপড়া এগিয়ে নিতে দেশনেত্রী খালেদা জিয়া শিক্ষা বৃত্তি চালু করা হয়েছে। এরই ধারাবাহিকতায়
২২ জন মেধাবী ছাত্রীদের ২ হাজার টাকা করে বৃত্তি প্রদান করা হয়েছে। আগামীতে যা অব্যাহত থাকবে। তিনি আরও বলেন, কলেজের সমৃদ্ধি ও সুনাম রক্ষায় আমরা অতীতের সব কিছু ভুলে এই উচ্চতর নারী বিদ্যাপীঠের শিক্ষাকে এগিয়ে নিতে বদ্ধপরিকর। সবার সহযোগীতা পেলে ইনশাল্লাহ নারী শিক্ষায় আমাদের মেয়েরা বিশেষ অবদান রাখতে পারবে।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অথিতি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন, কেন্দ্রীয় বিএনপির সদস্য আয়শা সিদ্দীকা মানি, বাংলাদেশ জামায়াতের ইসলামীর কেন্দ্রীয় সুরা সদস্য ও বাগেরহাট জেলা নায়েবে আমীর এ্যাডভোকেট মাওলানা শেখ আব্দুল ওয়াদুদ, অত্র সুন্দরবন মহিলা কলেজের অধ্যাক্ষ শেখ খালিদ আহমেদ, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক মো. সামীউল ইসলাম, সুন্দরবন মহিলা কলেজের উপাধ্যক্ষ ইজারদার নাহিদুল ইসলাম, রামপাল উপজেলা বিএনপির আহবায়ক শেখ হাফিজুর রহমান তুহিন, সহকারী অধ্যাপক মো. গোলাম ইয়াছিন, সহ অধ্যাপক আবুল মুক্তাদির, উপজেলা বিএনপির সদস্য লাভলু ফকির, শাহিদা আক্তার প্রমুখ। পরে বাগেরহাট জেলা জাসাস এর পরিচালক নার্গিস আক্তার লুনা ও তার সহযোগীরা এক মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পরিবেশন করেন। এ সময় প্রধান অথিতিসহ নেতৃবৃন্দ মনোজ্ঞ এ অনুষ্ঠান উপভোগ করেন।# #
**