২৪ এপ্রিল ২০২৫, ০৭:৩৬ অপরাহ্ন, ২৫শে শাওয়াল, ১৪৪৬ হিজরি, বৃহস্পতিবার, ১১ই বৈশাখ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

নোটিশ
জরুরী ভিত্তিতে কিছুসংখ্যক জেলা-উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ দেওয়া হবে যোগাযোগ- ০১৭১২৫৭৩৯৭৮
সর্বশেষ সংবাদ :
বাগেরহাটে মোল্লাহাটে ‘অপহৃত তিন শ্রীলঙ্কান নাগরিকউদ্ধার , আটক ৪ বাবুগঞ্জে রাস্তার বেহাল অবস্থা, দুর্ভোগে ৫ হাজার মানুষ সুন্দরবনে উপকূলে অভয়ারণ্যে বন কর্মকর্তাদের ‘ম্যানেজ’ করে বিষ দিয়ে মাছ শিকার জীববৈচিত্র্য হুমকির মুখে পাকিস্তানিদের ভারত ছাড়ার সময় বেঁধে দিল নয়াদিল্লি বরিশালে মেয়র হতে চান জাপা প্রার্থীও, করলেন মামলা রুমিন ফারহানার প্রশ্ন, নতুন দলের টাকা আসে কোথা থেকে? প্রবাসীর কন্যা মায়ের সাথে অভিমান করে মাদ্রাসাছাত্রীর আত্মহত্যা সেনাবাহিনী শ্রমিকদলনেতাসহ ১৮ নেতাকর্মীকে ধরে পুলিশে দিল,ছয়টি হাতবোমা উদ্ধার দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের উপকূলের সুন্দরবন ও নৌপথের নিরাপত্তা বিষয়ক আলোচনা সভা সুন্দরবনের উপকূলে ভেঙে পড়া সেতুতে চরম ঝুঁকিপূর্ণ গ্রামের মানুষের দুর্ভোগ চরমে
চুয়াডাঙ্গার দর্শনার চেকপোস্টের ইমিগ্রেশনের নতুন ভবন ৩ বছর অতিবাহিত হলেও শুরু হতে পারেনি

চুয়াডাঙ্গার দর্শনার চেকপোস্টের ইমিগ্রেশনের নতুন ভবন ৩ বছর অতিবাহিত হলেও শুরু হতে পারেনি

মাহমুদ হাসান রনি, চুয়াডাঙ্গা প্রতিনিধিঃ চুয়াডাঙ্গার দর্শনার জয়নগরে চেকপোস্টের ইমিগ্রেশনের নতুন ভবন ৩ বছর অতিবাহিত হলেও শুরু হতে পারেনি কার্যক্রম,পুরাতন জরাজীর্ণ একই ভবনে এখনো চলছে ইমিগ্রেশন ও কাস্টমস বিভাগের কার্যক্রম।
চুয়াডাঙ্গার দর্শনা দিয়ে ভারতে যাওয়ার সীমান্তের জয়নগর চেকপোস্টটি ১৯৮৭ সালে চালু হয়। তখন থেকেই রাস্তার ধারে ছোট একটি ভবনে ইমিগ্রেশন ও কাস্টমস বিভাগের যাবতীয় কার্যক্রম হয়ে আসছে।জেলা পুলিশের নিয়ন্ত্রনে এই চেকপোস্টে ইমিগ্রেশনের যাবতীয় কাজ করে। সীমান্তের দুই দেশের মধ্যে যাত্রী আসা যাওয়া বেড়ে যাওয়ায় নতুন ইমিগ্রেশন ভবন নির্মাণের সিদ্ধান্ত নেয় সরকার। ২০১৭ সালে নতুন ভবনের নির্মাণ কাজ শুরু হয়।আর ভবনটির নির্মাণ কাজ ২০২১ সালে শেষ হয়। কিন্তু নানা জটিলতায় নতুন ভবনে কার্যক্রম আজও শুরু করা যায়নি। ফলে পুরাতন ছোট্ট একটি ভবনে ইমিগ্রেশন ও কাস্টমস বিভাগের কার্যক্রম করতে বেগ পেতে হচ্ছে উভয় বিভাগের দায়িত্বশীল ব্যাক্তিদের।যাত্রীদের পোহাতে হজ্ছে দুর্ভোগ। ফলে ভবনটির কার্যক্রম শুরুর আগেই আগেই কিছু জিনিস নষ্ট হয়ে যাচ্ছে।চুয়াডাঙ্গার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার নাজিম উদ্দিন আল আজাদ সাংবাদিকদের জানায়,গণপূর্ত বিভাগের অসহযোগিতায় ভবনটি বুঝে নেওয়া যাচ্ছে না। তবে এই অভিযোগ অস্বীকার করে গণপূর্ত বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী মা. মহসীন আলী জানিয়েছেন, তিন বছর আগেই ইমিগ্রেশন কর্তৃপক্ষকে ভবনটি বুঝে নিতে চিঠি দেয়া হয়। তবে তারা ভবনটি বুঝে নেননি।এসময় তিনি ভবনে কোনো সমস্যা থাকলে সমাধানেরও আশ্বাস দেন। দর্শনা ইমিগ্রেশনের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আতিকুর রহমান আতিক জানায়,ভবনটি যেহেতু আমরা এখনো বুঝে পাইনি,তাই পুরাতন ভবনেই কাজ করতে হচ্ছে।তবে আমাদের কার্যক্রমের তেমন সমস্যা হচ্ছেনা।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন




© All rights reserved © 2019