১৭ মে ২০২৪, ০১:৩৭ অপরাহ্ন, ৮ই জিলকদ, ১৪৪৫ হিজরি, শুক্রবার, ৩রা জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

নোটিশ
জরুরী ভিত্তিতে কিছুসংখ্যক জেলা-উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ দেওয়া হবে যোগাযোগ- ০১৭১২৫৭৩৯৭৮
সর্বশেষ সংবাদ :
মেয়েরা চাকরি শুরু করার পর থেকেই ডিভোর্সের সংখ্যা বেড়েছে চুয়াডাঙ্গায় ‘নো হেলমেট, নো ফুয়েল’নীতি বাস্তবায়নে পেট্রোল পাম্প মালিকদের সাথে পুলিশের মতবিনিময় চুয়াডাঙ্গার জীবননগর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ডাক্তার ১৫দিন ধরে অনুপস্থিত,মেলেনি নোটিশের জবাব বাবুগঞ্জে ইউপি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শেখ রাসেল ডিজিটাল ল্যাবের ১৫ টি ল্যাপটপ চুরি তিন লাখ রেনু পোনা জব্দ, ৯ জেলে আটক বরিশালের হিজলা ও মুলাদীতে। চুয়াডাঙ্গায় আম সংগ্রহের উদ্বোধন বিদেশ ফেরত আগৈলঝাড়ার দুই যুবকের স্বপ্ন দেখাচ্ছে ব্র্যাকের মাইগ্রেশন কর্মসূচি চাঁদা’ হিসেবে লুঙ্গি দাবি, ওসিকে বদলি! বাবুগঞ্জে কৃষকদের কাছ থেকে ধান সংগ্রহের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন নতুন করে আস্থার সম্পর্ক গড়তেই এ সফর: ডোনাল্ড লু
সুুন্দরগঞ্জ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অবসর প্রাপ্ত আয়া বিভিন্ন কাজে ব্যবহার করছে প্রসূতি ওয়ার্ড

সুুন্দরগঞ্জ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অবসর প্রাপ্ত আয়া বিভিন্ন কাজে ব্যবহার করছে প্রসূতি ওয়ার্ড

শহীদুল ইসলাম শহীদ, (গাইবান্ধা) প্রতিনিধিঃ
গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ২ বছর পুর্বে অবসর নেয়া এক আয়া গোপনে প্রসূতি ওয়ার্ড ব্যবহার করে ডিএনসি, এম আর ও ডেলিভারি করে আসতেছেন। অবসর প্রাপ্ত আয়া মাহাফুজা বেগম (মালতী) উপজেলার পৌরসভা ৩ নং ওয়ার্ডের আলম মন্ডলের স্ত্রী।

ঘটনা সূত্রে জানা যায়, মাহাফুজা বেগম (মালতী) উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ২০২১ সালে অবসর নেন। দীর্ঘদিন এই হাসপাতালে আয়া পদে চাকরি করায় অনেকের সাথে পরিচিত হয়। সেই সুবাদে বিভিন্ন রোগী তার কাছে পরামর্শ নিতো এবং মাঝে মাঝে রাতে এসে ডিএনসি,এম আর ও ডেলিভারি করেন নিজেই।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, রাতের বেলা সেই অবসর প্রাপ্ত আয়া প্রসূতি ওয়ার্ডে একজন গর্ভকালিন মহিলাকে চেকাপ করতেছে। সেখানে হাসপাতালের কোনো নার্স ও ডাক্তার নেই। পরে দায়িত্বপ্রাপ্ত নার্সদের কাছে প্রসূতি ওয়ার্ড ব্যবহারের বিষয় জানতে চাইলে তারা কিছুই জানেনা বলে জানান। পরে প্রসূতি ওয়ার্ডে ছুটে যান এবং তাকে জিজ্ঞাসা করেন।

এসময় অবসর প্রাপ্ত আয়া মাহফুজা বেগম (মালতী) কে জিঞ্জাসা করলে তিনি জানান, আমি প্রায় সময় হাসপাতালে এসে রোগীদের চেকাআপ করে ডেরিভারি করি এবং ডিএনসি, এম আর বিষয় জানতে চাইলে তিনি বিষয়টি অস্বীকার করেন।

সেই সময় দায়িত্বে থাকা আবাসিক মেডিকেল অফিসার এনামুল হক জানান, ভর্তি না থাকা কোনো রোগীকে প্রসূতি ওয়ার্ডে নিয়ে যাওয়া একটি অপরাধ।

উপজেলা উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাঃ সায়্যিদ মুহাম্মদ আমরুল্লাহ জানান, যদি কোনো অবসর প্রাপ্ত আয়া গোপনে প্রসূতি ওয়ার্ড ব্যবহার করেন সেটি তিনি অপরাধ করেছেন। হাসপাতালে এতো জন ডাক্তার নার্স থাকতে অবসর প্রাপ্ত আয়ার কোনো দরকার নেই। তারপর ও আমি তদন্ত করে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহন করবো।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন




© All rights reserved © 2019