২১ নভেম্বর ২০২৫, ০১:৫০ অপরাহ্ন, ২৯শে জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৭ হিজরি, শুক্রবার, ৬ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

নোটিশ
জরুরী ভিত্তিতে কিছুসংখ্যক জেলা-উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ দেওয়া হবে যোগাযোগ- ০১৭১২৫৭৩৯৭৮
সর্বশেষ সংবাদ :
স্ত্রীকে নির্যাতনের মামলায় বরগুনার শিক্ষা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা রবিউল হত্যা মামলায় নিরপরাধদের জড়ানোর অভিযোগে বাবুগঞ্জে বিএনপি’র একাংশের সংবাদ সম্মেলন বাবুগঞ্জের ছাত্রদল নেতার খুনিদের গ্রেপ্তার পরবর্তী দৃষ্টান্ত ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ চুয়াডাঙ্গায় ৩ তক্ষকসহ গ্রেফতার ১জন বাবুগঞ্জ এলজিইডি’র এলসিএস কমিউনিটি অর্গানাইজার সানজিদার বিরুদ্ধে মিথ্যা অপপ্রচার ও হয়রানির অভিযোগ জোটের চাপ নাকি অভ্যন্তরীণ কোন্দল? বরিশাল -৩ আসনে এখনো প্রার্থী চূড়ান্ত করতে পারেনি বিএনপি। ভোটারদের মাঝে ‘ভিআইপি চমক’-এর গুঞ্জন বাবুগঞ্জে উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে ক্রীড়া সামগ্রী বিতরণ জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস এর ৫০ বছর পূর্তীতে ঝালকাঠি জেলা জাসাসের উদ্যোগে আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান বাংলাবান্ধায় ভারসাম্যহীন নারী গণধর্ষণেন শিকার চার ধর্ষক আটক বাবুগঞ্জে ছাত্রদল নেতা হত্যাকাণ্ড: ২১ জনের নামে মামলা!
বরগুনায় জামিন না দেয়ায় বিচারকের সামনে আসামির ভাঙচুর

বরগুনায় জামিন না দেয়ায় বিচারকের সামনে আসামির ভাঙচুর

আজকের ক্রাইম ডেক্স ॥ জামিন না দেয়ায় প্রকাশ্য আদালতে বিচারকের সামনেই এজলাস ভাঙচুর করেছে এক মাদকাসক্ত আসামি। গতকাল সোমবার দুপুর দুইটায় বরগুনার জ্যেষ্ঠ বিচারিক হাকিম (বামনা) রাসেল মজুমদারের আদালতে এ ঘটনা ঘটে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন মুখ্য বিচারিক হাকিম আদালতের নাজির ইব্রাহিম খলিল।

তিনি বলেন, বিজ্ঞ বিচারক জামিন না মঞ্জুর করলে মারুফ হোসেন বাবু নামে আসামি তাঁর মাথা দিয়ে করোনাকালীন সময়ে সুরক্ষার জন্য তৈরি করা কাচের বেশ্টনি ভাঙচুর করে।

আদালত সূত্রে জানা যায়, আসামি মারুফ হোসেন বাবু মাদকের টাকা না পেয়ে মাকে মারধর করায় চলতি বছরের ৬ জানুয়ারী বরগুনার খাজুরতলার রফিকুল ইসলামের স্ত্রী হামিদা বেগম তাঁর ছেলে মারুফ হোসেন বাবুর বিরুদ্ধে বরগুনা সদর থানায় মামলা করে।
মামলার একদিন পরে পুলিশ আসামিকে আটক করে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে প্রেরণ করে। এরপর কয়েকটি তারিখ অতিবাহিত হলেও বাদি মায়ের বারবার আপত্তির কারনে আসামির জামিন না মঞ্জুর করেন আদালত।

বরগুনা জেলা জজ আদালতের কোট ইনেসপেক্টর মারুফ হোসেন জানান, আসামি মাদকাসক্ত। আদালতে ভাঙচুর করার সাথে সাথে দায়িত্বরত পুলিশ তাকে হেফাজতে নেয়। বিষয়টি পুলিশ সুপার ও ডিআইজি অফিসে লিখিতভাবে জানানো হবে।

ভাঙচুরের পরে আদালতের বিরতির সময় ঘটনাস্থলে উপস্থিত হন আদালতের বিচারকগণ। এ সময় সংশ্লিষ্ট আদালতের বিচারক রাসেল মজুমদার বলেন, আসামিকে তার মায়ের জিম্মায় জামিন দিতে চেয়েছিলাম, কিন্ত তার মা মামলার বাদী তার জামিনে আপত্তি প্রদান করেন।

এই ঘটনায় আলাদা মামলা হবে কিনা জানতে চাইলে বিচারক জানান, আমরা এ বিষয়ে পরে সিদ্ধান্ত নেব।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন




© All rights reserved © 2019