০৭ মে ২০২৪, ০৪:০৮ অপরাহ্ন, ২৭শে শাওয়াল, ১৪৪৫ হিজরি, মঙ্গলবার, ২৪শে বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

নোটিশ
জরুরী ভিত্তিতে কিছুসংখ্যক জেলা-উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ দেওয়া হবে যোগাযোগ- ০১৭১২৫৭৩৯৭৮
সর্বশেষ সংবাদ :
উপজেলা নির্বাচন: ৪১৮ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন শাহজালাল (র.) ওরস উপলক্ষে ঐতিহাসিক লাকড়ি তোড়া উৎসব অনুষ্ঠিত কালকিনিতে বজ্রপাতে প্রতিবন্ধীর নিহতের পরিবার পেল আর্থিক সহায়তা বানারীপাড়ায় অধ্যাপক নিত্যানন্দ শীলের পরলোকগমণ বিয়ের দাবিতে অনশন নাটক, ৫ লাখ টাকায় রফাদফা বরিশালের সাবেক মেয়র কামালের স্ত্রী ও দুই সন্তানের বিরুদ্ধে মামলা বরিশালে সর্বজনীন পেনশন মেলা চুয়াডাঙ্গায় আদালতে মায়ের জবানে নিজ শিশু সন্তানকে হত্যার দোষ স্বীকার ঝালকাঠি জেলা তথ্য অফিসের উদ্যোগে “প্রান্তিক পর্যায়ে উন্নয়ন প্রচার প্রকল্পে “ দর্শনার মাদিনাতুল উলুম মাদ্রাসায় অভিভাবক সম্মেলন,নাজেরা ও হিফ্জুল কুরআান বিভাগের ক্লাস উদ্বোধন
ডেল্টা ভ্যারিয়েন্টের জায়গা দখলে নিচ্ছে ওমিক্রন

ডেল্টা ভ্যারিয়েন্টের জায়গা দখলে নিচ্ছে ওমিক্রন

অনলাইন ডেস্ক
করোনাভাইরাসের ডেল্টা ভ্যারিয়েন্টের জায়গা নতুন ভ্যারিয়েন্ট ওমিক্রন একটু একটু করে দখল করে নিচ্ছে বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালক ও লাইন ডাইরেক্টর (রোগ নিয়ন্ত্রণ) অধ্যাপক ডা. মো. নাজমুল ইসলাম।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিসংখ্যান তুলে ধরে তিনি জানান, ৭৩ শতাংশ রোগীর নাক দিয়ে পানি ঝরছে। ৬৮ শতাংশ রোগীর মাথা ব্যথা, অবসন্নতা অনুভব করছেন ৬৪ শতাংশ রোগী। হাঁচি দিচ্ছেন ৬০ শতাংশ রোগী, গলা ব্যথা ৬০ শতাংশ এবং কাশি দিচ্ছেন ৪৪ শতাংশ রোগী। এ মুহূর্তে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী চিকিৎসা নেওয়া উচিত।

রোববার (২৩ জানুয়ারি) দুপুরে কোভিড-১৯ পরিস্থিতি নিয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ভার্চুয়াল স্বাস্থ্য বুলেটিনে দেওয়া বক্তব্যে তিনি এসব তথ্য জানান।

ডা. নাজমুল ইসলাম বলেন, গত তিন-চার মাসের তুলনায় হাসপাতালে করোনা রোগীর সংখ্যা ক্রমাগত বাড়ছে। তাদের মধ্যে কেউ কেউ ভর্তি হচ্ছেন। স্বাস্থ্যবিধি না মেনে নিজেদের মতো চললে ক্রমাগত করোনা রোগীর সংখ্যা বাড়বে এবং তা হাসপাতালের শয্যা সংখ্যার ওপর চাপ বাড়াবে।

তিনি বলেন, গত বছরের শেষ কদিন ও চলতি বছরের প্রথম দিন থেকে কোভিড-১৯ রোগীর সংখ্যা বাড়ছে। গত ১৬ জানুয়ারি সংক্রমণের হার ছিল ১৬ দশমিক ৮২ শতাংশ। এক সপ্তাহের ব্যবধানে (২২ জানুয়ারি) এ হার বেড়ে ২৮ শতাংশ ছাড়িয়ে গেছে।

নাজমুল ইসলাম বলেন, হাসপাতালগুলোতে পর্যাপ্ত সংখ্যক অক্সিজেন সিলিন্ডার, হাইফ্লো নাজেল ক্যানুলার সরবরাহ রয়েছে। এ পর্যন্ত ১১৯টি হাসপাতালে সেন্ট্রাল অক্সিজেন লাইন স্থাপন হয়েছে। ঢাকা শহরের কোভিড ডেডিকেটেড হাসপাতালের সাধারণ ৪ হাজার ৭৩৬টি শয্যার মধ্যে খালি রয়েছে ৩ হাজার ৪৫৫টি। আইসিইউ ডেডিকেটেড মোট ৭৭৮ শয্যার মধ্যে খালি ৬৩৯টি।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন




© All rights reserved © 2019