২৭ এপ্রিল ২০২৪, ০৯:২৩ অপরাহ্ন, ১৭ই শাওয়াল, ১৪৪৫ হিজরি, শনিবার, ১৪ই বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

নোটিশ
জরুরী ভিত্তিতে কিছুসংখ্যক জেলা-উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ দেওয়া হবে যোগাযোগ- ০১৭১২৫৭৩৯৭৮
সর্বশেষ সংবাদ :
চেয়ারম্যান প্রার্থী কাজী শুভ রহমান চৌধরীর বিরুদ্ধে আচরণ বিধি লক্সঘনের অভিযোগ ঘোড়াঘাটে বিএনপির দুই নেতা বহিষ্কার চুয়াডাঙ্গার দর্শনা থানা পুলিশের হাতে ৩৬ বোতল ফেন্সিডিলসহ গ্রেফতার ১ সুন্দরগঞ্জে সন্ত্রাস, নাশকতা ও মাদকের বিরুদ্ধে আলোচনা সভা চুয়াডাঙ্গায় তাপমাত্রা ৪২ দশমিক ৬ ডিগ্রী সেঃ রেকর্ড ঘুমের ওষুধ খাইয়ে স্বামীকে প্রেমিকের হাতে তুলে দেন স্ত্রী, অতঃপর.. দুমকিতে মাহফিল কমিটি নিয়ে সংঘর্ষ, আহত ১৪ বরিশালে তীব্র গরম ও তাপদাহে সাধারণ শ্রমজীবী মানুষের মাঝে খাবার স্যালাইন ও বিশুদ্ধ পানি বিতরণ চুয়াডাঙ্গায় তাপমাত্রা ৪২ দশমিক ৭ ডিগ্রী সেঃ রেকর্ড, বানারীপাড়ায় বৃষ্টি কামনায় ইস্তিসকার নামাজ আদায়
প্রধানমন্ত্রী দেশে ফিরলেই উদ্বোধন করা হবে লেবুখালীর পায়রা সেতু।

প্রধানমন্ত্রী দেশে ফিরলেই উদ্বোধন করা হবে লেবুখালীর পায়রা সেতু।

আজকের ক্রাইম ডেক্স :: পটুয়াখালী-বরিশাল মহাসড়কে নির্মাণাধীন লেবুখালী-পায়রা সেতু এখন উদ্বোধনের অপেক্ষায়। এরই মধ্যে সেতুর অবকাঠামোগত নির্মাণ কাজ শেষ হয়েছে। এখন চলছে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা ও রঙের কাজ।

শনিবার (১৮ সেপ্টেম্বর) সকালে সেতুর সর্বশেষ অগ্রগতি দেখে সন্তোষ প্রকাশ করেন সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের সচিব মো. নজরুল ইসলাম।

তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী এখন দেশের বাইরে রয়েছেন। আমাদের পরিকল্পনা ছিল সেপ্টেম্বরের মধ্যেই সেতুটি চলাচলের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়ার। সে ক্ষেত্রে প্রধানমন্ত্রী দেশে ফিরলেই সেতু উদ্বোধন করা হবে।

পায়রা-লেবুখালী সেতুর প্রকল্প পরিচালক আব্দুল হালিম বলেন, এরই মধ্যে মূল সেতুর ৯৯ ভাগ কাজ শেষ হয়েছে। এ ছাড়া নদীর তীর রক্ষা প্রকল্পের কাজও শেষ পর্যায়ে রয়েছে। এই সেতুতে বেশ কিছু নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হয়েছে।

বিশেষ করে নদীর মধ্যে এবং পাশে থাকা পিলারে যাতে কোনো নৌযান ধাক্কা দিতে না পারে সে জন্য পিলারের পাশে নিরাপত্তা পিলার স্থাপন করা হয়েছে। এছাড়া বজ্রপাত কিংবা ভূমিকম্পের মতো প্রাকৃতিক দুর্যোগে সেতুর কোনো ক্ষতি হলো কি-না সেটি মনিটরিং করারও ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।

বরিশাল-পটুয়াখালী মহাসড়কের পায়রা নদীর ওপর ২০১৬ সালে লেবুখালী-পায়রা সেতুর নির্মাণ কাজ শুরু করে সড়ক ও জনপথ বিভাগ। চীনের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান লনজিয়ান রোড অ্যান্ড ব্রিজ কনস্ট্রাকশন এর নির্মাণ কাজ করেছে। ১৪৭০ মিটার দৈর্ঘ্য এবং ১৯.৭৬ মিটার প্রস্থের সেতুটি ক্যাবল দিয়ে দুপাশে সংযুক্ত করা হয়েছে। ফলে নদীর মাঝে একটি মাত্র পিলার ব্যবহার করা হয়েছে।

চট্টগ্রামের কর্ণফুলী সেতুর পর এটি দেশের দ্বিতীয়, যা এক্সট্রা ডোজ ক্যাবল সিস্টেমে তৈরি করা। কুয়েত ফান্ড ফর আরব ইকোনমিক ডেভেলপমেন্ট, ওপেক ফান্ড ফর ইন্টারন্যাশনাল ডেভেলপমেন্ট এবং বাংলাদেশ সরকারের যৌথ বিনিয়োগে সেতর নির্মাণ ব্যয় ধরা হয়েছে ১১৭০ কোটি টাকা।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন




© All rights reserved © 2019