২০ এপ্রিল ২০২৪, ০৮:০৯ অপরাহ্ন, ১০ই শাওয়াল, ১৪৪৫ হিজরি, শনিবার, ৭ই বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

নোটিশ
জরুরী ভিত্তিতে কিছুসংখ্যক জেলা-উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ দেওয়া হবে যোগাযোগ- ০১৭১২৫৭৩৯৭৮
সর্বশেষ সংবাদ :
ঝালকাঠিতে জেলের নৌকায় লঞ্চের ধাক্কা নৌকা ভেঙে চুরমার দুই জেলেকে অচেতন অবস্থায় উদ্ধার চুয়াডাঙ্গায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪২ দশমিক ৩ ডিগ্রী সেঃ রেকর্ড, দামুড়হুদায় হিট স্ট্রোকে স্কুলের দপ্তরীর মৃত্যু প্রেমিকাকে জীবনসঙ্গী হিসেবে পেতে পাগলা মসজিদের দানবাক্সে চিঠি বৃহত্তর সিলেট জেলা অনলাইন প্রেক্লাবের ঈদ পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত ১৫ দিনের ঈদযাত্রায় ২৯৪ প্রাণের মৃত্যুমিছিল : সেভ দ্য রোড ঋণের চাপে দুই সন্তানের জননীর আত্মহত্যা! সংসদ সদস্যের গাড়িতে হামলা, যুবক আটক ঘোড়াঘাটে নাশকতার দুই মামলায় বিএনপি-জামায়াতের ৩০ নেতাকর্মী কারাগারে ঘোড়াঘাটে পুলিশের মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ২০
সিলেটের বিশ্বনাথ থানার এসআই অরূপের বিরুদ্ধে পুলিশ সুপার বরাবরে অভিযোগ দায়ের।

সিলেটের বিশ্বনাথ থানার এসআই অরূপের বিরুদ্ধে পুলিশ সুপার বরাবরে অভিযোগ দায়ের।

সিলেট প্রতিনিধি: সিলেটের বিশ্বনাথ থানা পুলিশের এসআই অরূপ এর অমানবিক আচরণের সুষ্ঠু বিচার দাবী করে সিলেটের পুলিশ সুপার বরাবরে অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে।
১লা জুন (মঙ্গলবার) দুপুরে বিশ্বনাথ উপজেলার দশঘর ইউনিয়নের চান্দভরাং গ্রামের মৃত ওয়াহাব উল্লাহর পুত্র মোঃ মনির মিয়া এসআই অরূপ এর শাস্তি দাবী করে সিলেটের পুলিশ সুপার মোঃ ফরিদ উদ্দিন বরাবরে এ অভিযোগ দায়ের করেন।
অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, উপজেলার দশঘর ইউনিয়নের চান্দভরাং গ্রামের মনির মিয়া গত ২০ রমজানে গ্রামের মসজিদে ইত্তেকাফে থাকা অবস্থায় তার চাচতো ভাই আব্দুর রহমান ও আব্দুস সুবহানের মধ্যে ঝগড়া হয়। উক্ত ঝগড়াকে কেন্দ্র করে পুনরায় ১৩ মে আব্দুর রহমানের ছেলে ছাদিকুর রহমান ও হুশিয়ার আলীগং সহ আমার বড়ছেলের সাথে তুচ্ছ ব্যাপারে কথা কাটাকাটি হয়। এমতাবস্থায় মনির মিয়া ইত্তেকাফ শেষে ঈদের দিন বের হয়ে এসে বিষয়টি গ্রামের আরো কয়েকজন লোককে সাথে নিয়ে সমাধানের চেষ্টা করেন। উক্ত ঝগড়ার প্রেক্ষিতে বিশ্বনাথ থানায় দায়েরকৃত অভিযোগের প্রেক্ষিতে ২১ মে অভিযুক্ত ১নং আসামী জাহেদ মিয়াকে বিশ্বনাথ থানা পুলিশ গ্রেফতার করে।
খবর পেয়ে জাহেদ মিয়াকে দেখতে মনির মিয়া তার ছেলে সহ গ্রামের আরো ২জনকে সাথে নিয়ে ওই দিন রাতে বিশ্বনাথ থানায় যান। সেখানে যাওয়ার পর মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা এসআই অরূপ মনির মিয়া সহ তার ছেলেকে ৪ ঘন্টা থানা বসিয়ে রাখেন। এক পর্যায়ে তার ছেলে মনছুরকে অভিযুক্ত বলে পিতা মনির মিয়াকে থানা থেকে বের করে দিয়ে মনছুরকে আটক করে এবং মনির মিয়াকে বিশ্রী ভাষায় গালিগালাজ করেন। শুধু তাই নয় এসআই অরূপ মনির মিয়াকে বলেন, যদি এ ব্যাপারে বেশি বলাবলি করেন তবে ৪০ জন পুলিশ দিয়ে তাকে ধরে এনে শরীরের হাড় গুড়া করে দিবেন।
মামলার বাদী ও এসআই অরূপের ষড়যন্ত্রের কারণে মনির মিয়ার ছেলে আজ পর্যন্ত বিনা দোষে সিলেট কারাগারে আটক রয়েছে।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা এস.আই অরূপকে উক্ত মামলার তদন্তভার থেকে অব্যাহতি সহ তার অমানবিক আচরণের সুষ্ঠু বিচার দাবী করেছেন ভুক্তভোগি মনির মিয়া। তিনি এ ব্যাপারে প্রশাসন সহ সকলের সহযোগিতা কামনা করেছেন।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন




© All rights reserved © 2019