১৯ এপ্রিল ২০২৪, ০১:৩৪ অপরাহ্ন, ৯ই শাওয়াল, ১৪৪৫ হিজরি, শুক্রবার, ৬ই বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

নোটিশ
জরুরী ভিত্তিতে কিছুসংখ্যক জেলা-উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ দেওয়া হবে যোগাযোগ- ০১৭১২৫৭৩৯৭৮
সর্বশেষ সংবাদ :
বানারীপাড়ায় বীর মুক্তিযোদ্ধা সন্তান কমান্ডের ফুলেল শুভেচ্ছায সিক্ত মেনন বানারীপাড়ায় তহশিলদার ও সার্ভেয়ারের বিরুদ্ধে অনিয়ম-দুর্নীতির অভিযোগ যুবকের আত্নহত্যা, বাড়িতে খালু শ্বশুরের ঘুষি, সালিশে মেম্বারের দেওয়া থাপ্পড় না কি স্ত্রীর ওপর অভিমান বাবুগঞ্জে আওয়ামী লীগের সভাপতির সাথে ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত চুয়াডাঙ্গায় ৫’শ পেঁপে গাছ কেটে দেয়ার প্রতিবাদে কৃষকজোটের মানববন্ধন ও সমাবেশ বাবুগঞ্জে প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ ও প্রদর্শনীর উদ্বোধন গাবখান সেতুর টৌলপ্লাজায় ভয়াভয় দূর্ঘটনায় দায়ী ঘাতক ট্রাকচালক ও সহযোগী আটক মুজিবনগর দিবসে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা গলায় তিল থাকা নারীদের যেসব গুণ থাকে বরিশালে হাসপাতালের প্রিজন সেলে খুনের ঘটনায় ৩ কারা পুলিশ বরখাস্ত
সিলেটে লকডাউনের খবর শুনে নিত্যপণ্য বাজারে ক্রেতাদের ভিড়। আজকের ক্রাইম-নিউজ

সিলেটে লকডাউনের খবর শুনে নিত্যপণ্য বাজারে ক্রেতাদের ভিড়। আজকের ক্রাইম-নিউজ

আবুল কাশেম রুমন,সিলেট: সকাল ৭ টা থেকে খুলা হয়েছে সিলেটের শহরের বড়-বড় পাইকারি ও খুচরা বাজারে নিত্যপণ্য বিপনীবিতান কেন্দ্র গুলো। সোমবার (৫ এপ্রিল) সারাদেশে লকডাউনে খবর শুনার পর সিলেটে সাধারণ মানুষের খাদ্যদ্রবাদী ও প্রয়োজনীয় দ্রবাদি মুজদ নিয়ে রয়েছেন আশষ্কার মধ্যে। অধিক পণ্য ক্রয় করে রাখছেন সাধারণ মানুষ। সিলেট নগরীরর সবচেয়ে বড় পাইকারী আড়ৎ কালিঘাটে সকাল থেকে উপচেপড়া ভিড় চোখে পড়ার মতো। শুধু কালিঘাট নয় বন্দরবাজার, জিন্দাবাজার, আম্বরখানা, শীবগঞ্জসহ সকল পাইকারি বাজার ও কাচাবাজার হু হু করে ক্রেতা ভিড় করছেন। রোবাবার সরজমিন বাজার ঘুরে দেখা যায়, এসব পাইকারি আড়তের দোকান গুলো অন্যান্য দিন ৯ টা থেকে ১০ টার ভেতরে খুলা হতো। কিন্তু লকডাউন শোনার পর অনেক দোকানদার ফজরের নাম পড়ে খুলতে শুরু করেন এখবর আশ পাশের লোকজন জানার পর অনেক দোকানদার ও ক্রেতারা বাজারে আসতে শুরু করেন। কালিঘাটের এক ব্যবসায়ী জানান, আজকের বাজার অন্যান্যদের দিনের তুলানায় সবচেয়ে বেশি বেচা কেনা হয়েছে। ৭ দিনের লকডাউনের খবর শুনে ক্রেতা বাড়তি দামে নিত্যপণ্য ক্রয় করছেন। এ সুযোগে কিছু অসাধু ব্যবসায়ী অনেক পণ্যের দাম বাড়িয়ে দিয়েছেন। একজন ক্রেতার কথা বলে তিনি জানান, পরিস্থিতি কোন দিকে যায় বুঝা সমকিল সামনে রমজান মাস বিধায় আগ থেকে সব ধরণের পণ্য মজুধ করে রাখছি। তবে যে পরিমান নিত্যপণ্য ক্রয় করেছি আশা করি আগামী ২ মাস পর্যন্ত চলবে।
পাইকারি বাজার ছাড়াও কাঁচা বাজার, মাছ ও মাংসের বাজারেও হুমড়ি খেয়ে পড়েছেন ক্রেতারা। ব্যবসায়ীরা জানান, চাহিদা বেশি কিন্তু জিনিস কম। এ অবস্থায় দাম বৃদ্ধি হয়েছে সকল জিনিস পত্রের। লকডাউনের আগে ক্রেতাদের এই হুমড়ি খেয়ে পড়া অবস্থায় স্বাস্ব্যবিধি কেউ মানছেন না। এতে করে করোনার আক্রমন আরোও বাড়তে পারে বলে বিশেষজ্ঞরা মনে করেন।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন




© All rights reserved © 2019