২২ নভেম্বর ২০২৫, ১২:১২ অপরাহ্ন, ৩০শে জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৭ হিজরি, শনিবার, ৭ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

নোটিশ
জরুরী ভিত্তিতে কিছুসংখ্যক জেলা-উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ দেওয়া হবে যোগাযোগ- ০১৭১২৫৭৩৯৭৮
সর্বশেষ সংবাদ :
বরিশাল-৩ (বাবুগঞ্জ-মুলাদী) আসনে বিএনপির মনোনয়নকে ঘিরে সুবাতাস বানারীপাড়ায় ভূমিকম্পে মুহুর্তে বসতবাড়ি সন্ধ্যা নদী গর্ভে বিলীণ ছারছীনার পীর সাহেব হুজুরের বরিশাল আগমন উপলক্ষে আগামীকাল শনিবার ঈছালে ছওয়াব ওয়াজ মাহফিলের আয়োজন করা হয়েছে চুয়াডাঙ্গায় উদ্ধার হওয়া তিনটি তক্ষক বনায়ন ও নার্সারি এবং প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের বাগানে অবমুক্ত ফাতেমা জোহরা আদিবার আন্তর্জাতিক সাফল্য; অস্ট্রেলিয়ার নিবন্ধিত আর্কিটেক্ট স্ত্রীকে নির্যাতনের মামলায় বরগুনার শিক্ষা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা রবিউল হত্যা মামলায় নিরপরাধদের জড়ানোর অভিযোগে বাবুগঞ্জে বিএনপি’র একাংশের সংবাদ সম্মেলন বাবুগঞ্জের ছাত্রদল নেতার খুনিদের গ্রেপ্তার পরবর্তী দৃষ্টান্ত ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ চুয়াডাঙ্গায় ৩ তক্ষকসহ গ্রেফতার ১জন বাবুগঞ্জ এলজিইডি’র এলসিএস কমিউনিটি অর্গানাইজার সানজিদার বিরুদ্ধে মিথ্যা অপপ্রচার ও হয়রানির অভিযোগ
১২ বছরে বানানো ৫০০ কোটির প্রাসাদে থাকেনি ১ দিনও, রয়েছেন কারাগারে। আজকের ক্রাইম-নিউজ

১২ বছরে বানানো ৫০০ কোটির প্রাসাদে থাকেনি ১ দিনও, রয়েছেন কারাগারে। আজকের ক্রাইম-নিউজ

অনলাইন ডেস্ক

বগুড়ার শিবগঞ্জ উপজেলার দেউলী ইউনিয়নের সরকারপাড়া গ্রাম। গ্রামে প্রবেশ করতে গেলে আপনাকে স্বাগত জানাবে শ্বেতপাথরের তৈরি বিশাল প্রাসাদ। আপনার মনে হতে পারে লন্ডনের ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়াল।

প্রতিদিন শত শত দর্শক দেখতে যান ওই অট্টালিকা। দর্শকদের জন্য সেখানে গড়ে উঠছে হোটেল-মোটেল। বাড়ি ঘিরে ধীরে ধীরে তৈরি হচ্ছে পর্যটন এলাকা। ফলে বাড়ির মালিক কে বা কিভাবে তৈরি হলো বাড়ি তা নিয়ে আগ্রহ বাড়ছে।
জানা গেছে, ওই ভবনটি পাশে আরেকটি সুদর্শন ভবন রয়েছে। বাড়ি দু’টিতে বসবাস করেন মাত্র ১ জন ব্যক্তি। তবে তিনি বাড়ির মালিক নন। কেয়ারটেকার হিসেবে রাখা হয়েছে ওই ব্যক্তিকে।

স্থানীয়রা জানান, ১২ বছর ধরে এ বাড়ি দু‘টি নির্মাণ করা হয়েছে। এতে খরচ করা হয়েছে প্রায় ৫০০ কোটি টাকা! ২০০৬ সালে এর নির্মাণ কাজ শুরু হয়। শেষ হয় ২০১৮ সালে।
বাড়ি দু’টির মালিকের নাম সাখাওয়াত হোসেন টুটুল। গ্রামের মৃত আব্দুল হাইয়ের ছেলে তিনি। টুটুল এখন দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) করা মামলায় কারাবাসে রয়েছেন। তবে এতো টাকা টুটুল কোথায় পেয়েছেন তা কেউ বলতে পারেনি।
২০০৬ সালে হঠাৎ করেই পৈতৃক টিনের বাড়ির পাশে প্রায় ১০ বিঘা জমির উপর বাড়ি নির্মাণ শুরু করেন টুটুল। পাশাপাশি দু’টি বিল্ডিং তৈরি করেন তিনি। এর বাইরের দেয়াল ও সীমানা প্রাচীরে শ্বেতপাথর ব্যবহার করা হয়েছে।
বাড়িটির দরজা-জানালায় দামি কাঠ, প্রাচীন নকশা খোদাই ও প্রতিটি ঘরেই লাগানো হয়েছে এয়ার কন্ডিশনার। ভেতরে ঢুকলে মনে হবে কোনো ফাইভ স্টার হোটেল বা তার চেয়েও বেশি।
বাড়ির তত্ত্বাবধায়ক জয়ন্ত কুমার জানান, অপরিচিত লোকজনকে ভেতরে প্রবেশের অনুমতি দিতে কর্তৃপক্ষের নিষেধ আছে।
টুটুলের বড় ভাই ফজলুল বারি জানান, এই বাড়ির কারণেই টুটুলকে জেলে যেতে হয়েছে।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন




© All rights reserved © 2019