০৭ মে ২০২৪, ০১:২৪ পূর্বাহ্ন, ২৭শে শাওয়াল, ১৪৪৫ হিজরি, মঙ্গলবার, ২৩শে বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

নোটিশ
জরুরী ভিত্তিতে কিছুসংখ্যক জেলা-উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ দেওয়া হবে যোগাযোগ- ০১৭১২৫৭৩৯৭৮
সর্বশেষ সংবাদ :
বিয়ের দাবিতে অনশন নাটক, ৫ লাখ টাকায় রফাদফা বরিশালের সাবেক মেয়র কামালের স্ত্রী ও দুই সন্তানের বিরুদ্ধে মামলা বরিশালে সর্বজনীন পেনশন মেলা চুয়াডাঙ্গায় আদালতে মায়ের জবানে নিজ শিশু সন্তানকে হত্যার দোষ স্বীকার ঝালকাঠি জেলা তথ্য অফিসের উদ্যোগে “প্রান্তিক পর্যায়ে উন্নয়ন প্রচার প্রকল্পে “ দর্শনার মাদিনাতুল উলুম মাদ্রাসায় অভিভাবক সম্মেলন,নাজেরা ও হিফ্জুল কুরআান বিভাগের ক্লাস উদ্বোধন বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ, ঘূর্ণিঝড় ও কালবৈশাখীর আশঙ্কা বরগুনায় ডলার ও রিয়াল প্রতারক চক্রের ৫ সদস্য গ্রেপ্তার চুয়াডাঙ্গায় স্ত্রীকে ভিডিও কলে রেখে আনসার সদস্যের আত্মহত্যা আশ্রয়ণের ৮০ ঘর সাত লাখে বিক্রি করলেন চেয়ারম্যান
রাজধানীর গুলশান ২-এ ইস্টার্ন ডিপ্লোম্যাটিকঅভিযান চালিয়ে সাত লাখ টাকাসহ বিপুল পরিমাণ বিদেশি মদ ও ফেনসিডিল জব্দ করা হয়।

রাজধানীর গুলশান ২-এ ইস্টার্ন ডিপ্লোম্যাটিকঅভিযান চালিয়ে সাত লাখ টাকাসহ বিপুল পরিমাণ বিদেশি মদ ও ফেনসিডিল জব্দ করা হয়।

রাজধানীর গুলশান ২-এ ইস্টার্ন ডিপ্লোম্যাটিক ওয়্যার হাউস লিমিটেডে অভিযান চালিয়ে সাত লাখ টাকাসহ বিপুল পরিমাণ বিদেশি মদ ও ফেনসিডিল জব্দ করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার রাতে অভিযানটি চালায় র্যা ব ও ঢাকা কাস্টমস বন্ড। অভিযানের নেতৃত্বে ছিলেন র্যা ব সদর দফতরের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সারওয়ার আলম।

নিয়মনীতির তোয়াক্কা না করে রাজধানীর বিভিন্ন ক্লাবগুলোতেও মদ সরবরাহ করে আসছিল গুলশানের ইস্টার্ন ডিপ্লোম্যাটিক ওয়্যার হাউস। এ ছাড়া অনুমোদনের বাইরে বাড়তি মাদক মজুদ ছিল সেখানে।

গুলশান ২-এর ১০৮ নম্বর সড়কের ২৩ নম্বর ভবনে অবস্থিত ওয়্যার হাউসে অভিযান চালিয়ে ম্যাজিস্ট্রেট সারওয়ার আলম জানান, অভিযান শেষে ওয়্যার হাউসটি সিলগালা করে দেয়া হয়েছে।

তিনি বলেন, রাত সাড়ে ৮টায় অভিযান শুরু হয়। রাত ১২টা পর্যন্ত এ অভিযান চালানো হয়। অভিযানে বিভিন্ন ব্র্যান্ডের ৩৮৬ বোতল বিদেশি মদ, ৮৫ বোতল ফেনসিডিল ও ৭ লাখ টাকা জব্দ করা হয়েছে।

সারওয়ার আলম আরও বলেন, ‘গুলশানের ইস্টার্ন ডিপ্লোম্যাটিক ওয়্যার হাউস থেকে ঢাকার বিভিন্ন ক্লাবে মদের বোতল সরবরাহ করা হতো। এ ছাড়া এখানে ফেনসিডিল রাখার কোনো বৈধতা নেই। এর পরও তারা নির্ধারিত মজুদের বেশি মদ ও ফেনসিডিল অন্যত্র সরবরাহের জন্য মজুদ রাখে, যা আইনগতভাবে সম্পূর্ণ অবৈধ। তাদের বিরুদ্ধে কাস্টমস আইনে ব্যবস্থা নেয়া হবে।

জানা গেছে, কাস্টমসের আইন অনুযায়ী বাড়তি মাদক পাওয়ায় তার দশগুণ পরিমাণ জরিমানার বিধান রয়েছে। এ ছাড়া অনুমোদনের বাইরে ফেনসিডিলের মতো মাদক পাওয়া যাওয়ায় ক্রিমিনাল ল’তেও মামলা হবে।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন




© All rights reserved © 2019