২১ নভেম্বর ২০২৫, ১১:০২ পূর্বাহ্ন, ২৯শে জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৭ হিজরি, শুক্রবার, ৬ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

নোটিশ
জরুরী ভিত্তিতে কিছুসংখ্যক জেলা-উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ দেওয়া হবে যোগাযোগ- ০১৭১২৫৭৩৯৭৮
সর্বশেষ সংবাদ :
স্ত্রীকে নির্যাতনের মামলায় বরগুনার শিক্ষা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা রবিউল হত্যা মামলায় নিরপরাধদের জড়ানোর অভিযোগে বাবুগঞ্জে বিএনপি’র একাংশের সংবাদ সম্মেলন বাবুগঞ্জের ছাত্রদল নেতার খুনিদের গ্রেপ্তার পরবর্তী দৃষ্টান্ত ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ চুয়াডাঙ্গায় ৩ তক্ষকসহ গ্রেফতার ১জন বাবুগঞ্জ এলজিইডি’র এলসিএস কমিউনিটি অর্গানাইজার সানজিদার বিরুদ্ধে মিথ্যা অপপ্রচার ও হয়রানির অভিযোগ জোটের চাপ নাকি অভ্যন্তরীণ কোন্দল? বরিশাল -৩ আসনে এখনো প্রার্থী চূড়ান্ত করতে পারেনি বিএনপি। ভোটারদের মাঝে ‘ভিআইপি চমক’-এর গুঞ্জন বাবুগঞ্জে উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে ক্রীড়া সামগ্রী বিতরণ জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস এর ৫০ বছর পূর্তীতে ঝালকাঠি জেলা জাসাসের উদ্যোগে আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান বাংলাবান্ধায় ভারসাম্যহীন নারী গণধর্ষণেন শিকার চার ধর্ষক আটক বাবুগঞ্জে ছাত্রদল নেতা হত্যাকাণ্ড: ২১ জনের নামে মামলা!
সুুন্দরগঞ্জ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অবসর প্রাপ্ত আয়া বিভিন্ন কাজে ব্যবহার করছে প্রসূতি ওয়ার্ড

সুুন্দরগঞ্জ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অবসর প্রাপ্ত আয়া বিভিন্ন কাজে ব্যবহার করছে প্রসূতি ওয়ার্ড

শহীদুল ইসলাম শহীদ, (গাইবান্ধা) প্রতিনিধিঃ
গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ২ বছর পুর্বে অবসর নেয়া এক আয়া গোপনে প্রসূতি ওয়ার্ড ব্যবহার করে ডিএনসি, এম আর ও ডেলিভারি করে আসতেছেন। অবসর প্রাপ্ত আয়া মাহাফুজা বেগম (মালতী) উপজেলার পৌরসভা ৩ নং ওয়ার্ডের আলম মন্ডলের স্ত্রী।

ঘটনা সূত্রে জানা যায়, মাহাফুজা বেগম (মালতী) উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ২০২১ সালে অবসর নেন। দীর্ঘদিন এই হাসপাতালে আয়া পদে চাকরি করায় অনেকের সাথে পরিচিত হয়। সেই সুবাদে বিভিন্ন রোগী তার কাছে পরামর্শ নিতো এবং মাঝে মাঝে রাতে এসে ডিএনসি,এম আর ও ডেলিভারি করেন নিজেই।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, রাতের বেলা সেই অবসর প্রাপ্ত আয়া প্রসূতি ওয়ার্ডে একজন গর্ভকালিন মহিলাকে চেকাপ করতেছে। সেখানে হাসপাতালের কোনো নার্স ও ডাক্তার নেই। পরে দায়িত্বপ্রাপ্ত নার্সদের কাছে প্রসূতি ওয়ার্ড ব্যবহারের বিষয় জানতে চাইলে তারা কিছুই জানেনা বলে জানান। পরে প্রসূতি ওয়ার্ডে ছুটে যান এবং তাকে জিজ্ঞাসা করেন।

এসময় অবসর প্রাপ্ত আয়া মাহফুজা বেগম (মালতী) কে জিঞ্জাসা করলে তিনি জানান, আমি প্রায় সময় হাসপাতালে এসে রোগীদের চেকাআপ করে ডেরিভারি করি এবং ডিএনসি, এম আর বিষয় জানতে চাইলে তিনি বিষয়টি অস্বীকার করেন।

সেই সময় দায়িত্বে থাকা আবাসিক মেডিকেল অফিসার এনামুল হক জানান, ভর্তি না থাকা কোনো রোগীকে প্রসূতি ওয়ার্ডে নিয়ে যাওয়া একটি অপরাধ।

উপজেলা উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাঃ সায়্যিদ মুহাম্মদ আমরুল্লাহ জানান, যদি কোনো অবসর প্রাপ্ত আয়া গোপনে প্রসূতি ওয়ার্ড ব্যবহার করেন সেটি তিনি অপরাধ করেছেন। হাসপাতালে এতো জন ডাক্তার নার্স থাকতে অবসর প্রাপ্ত আয়ার কোনো দরকার নেই। তারপর ও আমি তদন্ত করে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহন করবো।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন




© All rights reserved © 2019