১৯ মে ২০২৪, ০৮:৫১ পূর্বাহ্ন, ১০ই জিলকদ, ১৪৪৫ হিজরি, রবিবার, ৫ই জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

নোটিশ
জরুরী ভিত্তিতে কিছুসংখ্যক জেলা-উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ দেওয়া হবে যোগাযোগ- ০১৭১২৫৭৩৯৭৮
সর্বশেষ সংবাদ :
পটুয়াখালীতে ফোন চাওয়ায় মায়ের বকাঝকা, এসএসসি পাস শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা আগৈলঝাড়ায় শুক্রবার রাতে স্কুল ছাত্রী ও গৃহবধুর আত্মহত্যা বরিশাল নগরী বিভিন্ন পেট্রোল পাম্পে ট্রাফিক পুলিশের সচেতনমূলক অভিযান বাবুগঞ্জে অভিভাবক সমাবেশ ও মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত জনগনের ভালবাসায় এগিয়ে ফুটবল প্রতীকের প্রার্থী চায়না খানম ছাত্রীকে শ্লীলতাহানি চেষ্টা মামলায় কারাগারে মাদরাসা সুপার চাঁদপাশায় চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী ফারজানা বিনতে ওহাব এর উঠান বৈঠক অনুষ্ঠিত রিকশাচালককে পিটিয়ে পা ভেঙে দেওয়া সেই পুলিশ সদস্য ক্লোজড বরিশালে স্বামীর জমানো টাকা নিয়ে প্রেমিকের সঙ্গে উধাও প্রবাসীর স্ত্রী তেঁতুলিয়া হাসপাতালে অকেজো মালামাল টেন্ডারে ঘাবলা ধামাচাপা দেয়ার চেষ্টা এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি
নদীতে ফেলা হচ্ছে করোনা রোগীর লাশ: ভিডিও ভাইরাল।

নদীতে ফেলা হচ্ছে করোনা রোগীর লাশ: ভিডিও ভাইরাল।

আজকের ক্রাইম ডেক্স::ভারতের উত্তরপ্রদেশের করোনাভাইরাসে (Coronavirus) আক্রান্ত রোগীর লাশ নদীতে ছুঁড়ে ফেলার ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। এর আগে দেশটিতে গঙ্গা নদীতে লাশ ফেলে দেওয়া ও তীরে পুঁতে ফেলার ঘটনা সামনে এসেছিল। এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, করোনা রোগীদের লাশ নদীতে না ফেলতে কয়েকটি উত্তরাঞ্চলীয় প্রদেশকে নির্দেশ দিয়েছে ভারতের কেন্দ্রীয় সরকার। সেজন্য নদীর তীরবর্তী অঞ্চলগুলোতে পুলিশি টহলও রয়েছে।তবে সচেতনতার অভাব ও সৎকারের অর্থের জোগানে ব্যর্থ হয়ে লাশ নদীতে ফেলতে বাধ্য হচ্ছে মানুষ।

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে যে ভিডিওটি ছড়িয়েছে তা গত ২৮ মে প্রদেশের বলরামপুর জেলায় ধারণ করা হয়েছিল। ওইদিন দুই ব্যক্তিকে রাপ্তি নদীর সেতু থেকে একটি মরদেহ নদীতে ছুঁড়ে ফেলতে দেখা যায়। তাদের মধ্যে একজন পিপিই পরা ছিলেন।

বললামপুরের প্রধান মেডিকেল কর্মকর্তা জানান, লাশটি করোনা (Corona) রোগীর ছিল। তার স্বজনরা মরদেহটি নদীতে ফেলে দেয়ার চেষ্টা করে। মরদেহটি তাদের ফেরত দেয়া হয়েছে। এ ঘটনায় তাদের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে।

সম্প্রতি উত্তরপ্রদেশ, মধ্যপ্রদেশ ও বিহারে গঙ্গায় বেশ কিছু মৃতদেহ ভেসে আসতে দেখা যায়। পঁচাগলা দেহ জমা হচ্ছে নদীর পাড়ে। সেগুলো কোভিড রোগীদের দেহ। শ্মশানে পোড়ানোর জায়গা না পেয়ে নদীতে মৃতদেহ ভাসিয়ে দেন অনেকে।

এর কারণ বহু জায়গায় করোনায় মৃতদের সৎকারের জায়গা পাওয়া যাচ্ছে না, কোথাও আবার জায়গা পেলেও মরদেহ শ্মশানে নিয়ে যাওয়ার জন্য পর্যাপ্ত লোক নেই। ফলে রাতের অন্ধকারে মৃতদেহ গঙ্গায় ফেলে দেওয়া হচ্ছে ও পুঁতে ফেলা হয়।’

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন




© All rights reserved © 2019