০৩ মে ২০২৪, ০৮:০৯ অপরাহ্ন, ২৩শে শাওয়াল, ১৪৪৫ হিজরি, শুক্রবার, ২০শে বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

নোটিশ
জরুরী ভিত্তিতে কিছুসংখ্যক জেলা-উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ দেওয়া হবে যোগাযোগ- ০১৭১২৫৭৩৯৭৮
সর্বশেষ সংবাদ :
তিন বছর পর জামিনে কারামুক্ত মামুনুল হক দেশজুড়ে টানা বৃষ্টির সুখবর দিল আবহাওয়া অফিস পাওনা টাকা না পেয়ে বন্ধুর স্ত্রীকে বিয়ে, অতঃপর… সাংবাদিককে হুমকি কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়: মিলার দামুড়হুদায় কনের বাড়িতে ভ্রাম্যমান আদালত, খাবার পেল এতিমখানা গৌরনদীর ধানডোবা গ্রামে স্ত্রীর অধিকার পেতে তিন মাসের আন্তঃসত্ত্বা নিয়ে প্রেমিকের বাড়িতে অনশন ঢাকা রিজিয়ন টুরিস্ট পুলিশ ও নেক্সট টুর অপারেটর এর মধ্যে আলোচনা ও মতবিনিময় স্মার্ট বাবুগঞ্জ গড়ার প্রত্যয়ে চেয়ারম্যান প্রার্থী স্বপনের গনসংযোগ আমার জনপ্রিয়তায় ঈর্ষান্বিত হয়ে নির্বাচনের পরিবেশ নষ্ট করার চেষ্টা চলছে : এসএম জাকির হোসেন কালকিনি উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রতীক বরাদ্দ সম্পন্ন
বানারীপাড়ায় বিদ্যুৎস্পর্শে ডক ইয়ার্ড মালিকের মর্মান্তিক মৃত্যু। আজকের ক্রাইম-নিউজ

বানারীপাড়ায় বিদ্যুৎস্পর্শে ডক ইয়ার্ড মালিকের মর্মান্তিক মৃত্যু। আজকের ক্রাইম-নিউজ

রাহাদ সুমন, বিশেষ প্রতিনিধি॥ বরিশালের বানারীপাড়ায় বিদুৎ স্পর্শে মহসিন (৩৫) নামের এক ডকইয়ার্ড মালিকের মর্মান্তিক মৃত্যু হয়েছে। ২০ অক্টোবর মঙ্গলবার বিকেল ৪টার দিকে বানারীপাড়া পৌরসভার ১নং ওয়ার্ড লাগোয়া সন্ধ্যা নদীর তীরে জেগে ওঠা চরে গড়ে তোলা ডকইয়ার্ডে স্টীলের ট্রলার নির্মাণ করতে ওয়ারিং করার সময় এ দূর্ঘটনা ঘটে। জানাগেছে ওই ডক ইয়ার্ডে তারা ৩ ভাই কাজ করতেন। ঘটনার দিন দুপুরের খাবার খেতে ৩ ভাই একসাথে ডকইয়ার্ড ত্যাগ করেন। সবার আগে খাবার শেষ করে মহসিন কাজে যোগদেন। এর অল্প সময় পরেই সে ওয়ারিং করার সময় মেশিনের ওপর পা পিছলে পড়ে বিদ্যুৎ স্পৃষ্ট হন। স্থানীয়রা তাৎক্ষনিক ডক ইয়ার্ডের বিদ্যুৎ লাইন বন্ধ করে অচেতন মহসিনকে বানারীপাড়া উপজেলা ৫০ শয্যা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যান। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত বলে ঘোষনা করেন। মহসিনের গ্রামের বাড়ি বানারীপাড়া উপজেলার সলিয়াবাকপুর ইউনিয়নের ছোটকারপাড় গ্রামে। তার পিতার নাম মো. সোহরাব হোসেন। মাত্র এক মাস আগে তার সংসার আলো করে স্ত্রীর কোলজুড়ে ফুটফুটে একটি কন্যা সন্তান জন্ম গ্রহন করে। এদিকে মহসিনের মৃত্যুর খবরে গোটা ডকইয়ার্ড এলাকায় এবং তাদের বাড়িতে শোকের মাতম চলছে। সরেজমিনে ওই এলাকায় গিয়ে জানা যায় সন্ধ্যা নদীর তীরের চরে বেশ কয়েকজন যুবক ডকইয়ার্ড নির্মাণ করে তাদের সংসার চালাচ্ছেন। এটি করতে গিয়ে ওই যুবকদের বিভিন্ন বেসরকারি সংস্থা (এনজিও) থেকে ঋণ নিতে হয়েছে। তবে এই যুবকদের একাডেমিক কোন সার্টিফিকেট না থাকলেও তারা প্রত্যেকেই একেক জন ক্ষুদে ইঞ্জিনিয়ার। তারা নিজ দক্ষতায় তৈরি করছেন ছোট বড় লঞ্চ,কার্গো ও ট্রলার। এতে করে তারা উপজেলার অর্থনৈতিক চাকা সচল রাখতেও বিশেষ ভূমিকা রাখছেন। ###

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন




© All rights reserved © 2019