২১ নভেম্বর ২০২৫, ০৫:৩৩ পূর্বাহ্ন, ২৯শে জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৭ হিজরি, শুক্রবার, ৫ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

নোটিশ
জরুরী ভিত্তিতে কিছুসংখ্যক জেলা-উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ দেওয়া হবে যোগাযোগ- ০১৭১২৫৭৩৯৭৮
সর্বশেষ সংবাদ :
স্ত্রীকে নির্যাতনের মামলায় বরগুনার শিক্ষা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা রবিউল হত্যা মামলায় নিরপরাধদের জড়ানোর অভিযোগে বাবুগঞ্জে বিএনপি’র একাংশের সংবাদ সম্মেলন বাবুগঞ্জের ছাত্রদল নেতার খুনিদের গ্রেপ্তার পরবর্তী দৃষ্টান্ত ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ চুয়াডাঙ্গায় ৩ তক্ষকসহ গ্রেফতার ১জন বাবুগঞ্জ এলজিইডি’র এলসিএস কমিউনিটি অর্গানাইজার সানজিদার বিরুদ্ধে মিথ্যা অপপ্রচার ও হয়রানির অভিযোগ জোটের চাপ নাকি অভ্যন্তরীণ কোন্দল? বরিশাল -৩ আসনে এখনো প্রার্থী চূড়ান্ত করতে পারেনি বিএনপি। ভোটারদের মাঝে ‘ভিআইপি চমক’-এর গুঞ্জন বাবুগঞ্জে উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে ক্রীড়া সামগ্রী বিতরণ জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস এর ৫০ বছর পূর্তীতে ঝালকাঠি জেলা জাসাসের উদ্যোগে আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান বাংলাবান্ধায় ভারসাম্যহীন নারী গণধর্ষণেন শিকার চার ধর্ষক আটক বাবুগঞ্জে ছাত্রদল নেতা হত্যাকাণ্ড: ২১ জনের নামে মামলা!
বাকেরগঞ্জে কারখানা নদীর বালুমহল ইজারা বাতিলের দাবিতে মানববন্ধন

বাকেরগঞ্জে কারখানা নদীর বালুমহল ইজারা বাতিলের দাবিতে মানববন্ধন

বাকেরগঞ্জ (বরিশাল) প্রতিনিধি-
বরিশালের বাকেরগঞ্জে কারখানা নদীর বালুমহল ইজারা বাতিল এবং অবৈধ বালু উত্তোলন বন্ধের দাবিতে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করা হয়েছে।

সোমবার (২১ এপ্রিল) বিকেল ৪ টা থেকে ৫টা পর্যন্ত ডিসি রোড খেয়াঘাটে ‘সর্বস্তরের জনসাধারণ’—এর ব্যানারে এই কর্মসূচি পালন করা হয়।

মানববন্ধনে উপস্থিত এলাকাবাসী বিক্ষোভ করে বলেন, মেসার্স অর্না এন্টারপ্রাইজের নামে আরিফুর রহমান কবিরের নেতৃত্বে কারখানা নদীর ডিসি রোড ও দক্ষিণঘুনি চড় থেকে বালু উত্তোলন করে বিক্রি করছে। প্রায় ৫-৬টি খননযন্ত্র দিয়ে কারখানা নদী থেকে বালু উত্তোলন করা হচ্ছে। অপরিকল্পিতভাবে নদীর তলদেশ থেকে বালু উত্তোলনের ফলে কারখানা নদীর তীর রক্ষা বাঁধ ও ফসলি জমি ভাঙনের মুখে পড়েছে। এর প্রতিকার চেয়ে তাঁরা অবিলম্বে কারখানা নদীতে বালুমহাল ইজারা বাতিলের দাবিতে এই কর্মসূচি পালন করেছেন।

মানববন্ধনে হাজ্বী মোঃ রায়হান খান বলেন, নদীর তলদেশ থেকে বালু উত্তোলন করা হলে ভাঙনের সৃষ্টি হয়। কারখানা নদীর ডিসি রোড ও দক্ষিণ শিয়ালঘুনির চড় থেকে যাতে কেউ বালু উত্তোলন না করতে পারে, সে জন্য জেলা প্রশাসনকে চিঠি দেওয়া হবে। আরাফাত বলেন, চরের ইজারা হয়েছে রোঘনাপুর কিন্তু তারা শিয়ালঘূনী ও ডি,সি,রোড চর থেকে কেন বালু উত্তোলন করতেছে? আ: আজিজ তালুকদার বলেন, নদী ভাঙ্গনের পর জেগে ওঠা চরে এভাবে বালু উত্তোলন করা হলে তা কৃষি ও ফসলি জমির বিনাশ করবে এবং বাড়ি ঘর নদীতে বিলিন হবে।

এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসার রুমানা আফরোজ বলেন, কারখানা নদী থেকে কাউকেই অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করতে দেয়া হবেনা। কারখানা নদীর যে জায়গায় ইজারা দেয়া হয়েছে সেখান থেকে বালু কাটার ফলে যদি নদী তীরবর্তী অঞ্চলের মানুষের কোন ক্ষতি হয় সেটা খতিয়ে দেখে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে। তারপরও যদি কেউ অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করে থাকেন, তা হলে তাঁদের বিরুদ্ধেও অভিযান চালানো হবে। এলাকাবাসীদের দাবী রোঘনাপুর চরের নাম করে তারা ডি,সি,রোড ও শিয়ালঘূনী চর থেকে বালু উত্তোলন করছে। এলাকাসীর স্বার্থে এটা দ্রুত বন্ধ করা দরকার।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন




© All rights reserved © 2019