২১ নভেম্বর ২০২৫, ১২:১৩ অপরাহ্ন, ২৯শে জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৭ হিজরি, শুক্রবার, ৬ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

নোটিশ
জরুরী ভিত্তিতে কিছুসংখ্যক জেলা-উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ দেওয়া হবে যোগাযোগ- ০১৭১২৫৭৩৯৭৮
সর্বশেষ সংবাদ :
স্ত্রীকে নির্যাতনের মামলায় বরগুনার শিক্ষা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা রবিউল হত্যা মামলায় নিরপরাধদের জড়ানোর অভিযোগে বাবুগঞ্জে বিএনপি’র একাংশের সংবাদ সম্মেলন বাবুগঞ্জের ছাত্রদল নেতার খুনিদের গ্রেপ্তার পরবর্তী দৃষ্টান্ত ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ চুয়াডাঙ্গায় ৩ তক্ষকসহ গ্রেফতার ১জন বাবুগঞ্জ এলজিইডি’র এলসিএস কমিউনিটি অর্গানাইজার সানজিদার বিরুদ্ধে মিথ্যা অপপ্রচার ও হয়রানির অভিযোগ জোটের চাপ নাকি অভ্যন্তরীণ কোন্দল? বরিশাল -৩ আসনে এখনো প্রার্থী চূড়ান্ত করতে পারেনি বিএনপি। ভোটারদের মাঝে ‘ভিআইপি চমক’-এর গুঞ্জন বাবুগঞ্জে উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে ক্রীড়া সামগ্রী বিতরণ জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস এর ৫০ বছর পূর্তীতে ঝালকাঠি জেলা জাসাসের উদ্যোগে আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান বাংলাবান্ধায় ভারসাম্যহীন নারী গণধর্ষণেন শিকার চার ধর্ষক আটক বাবুগঞ্জে ছাত্রদল নেতা হত্যাকাণ্ড: ২১ জনের নামে মামলা!
দর্শনার যাবজ্জীবন সাজার পলাতক মনির সাড়ে ১০ বছর পর আত্মসমর্পণ

দর্শনার যাবজ্জীবন সাজার পলাতক মনির সাড়ে ১০ বছর পর আত্মসমর্পণ

মাহমুদ হাসান রনি, চুয়াডাঙ্গা প্রতিনিধিঃ চুয়াডাঙ্গার দর্শনার সাইদুর রহমান সাবদার হত্যা মামলায় যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত পলাতক থাকার পর সাড়ে ১০ বছরের মাথায় আদালতে আত্মসমর্পণ করেছেন। পরে আদালত তাকে জেল হাজতে প্রেরণ করেছেন।
বুধবার ১৩ আগস্ট দুপুরে দর্শনা পৌর এলাকার দক্ষিণচাদপুর গ্রামের আহসান আলি আসানের ছেলে সাইদুর রহমান(৪০) চুয়াডাঙ্গা জেলা ও দায়রা জজ আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিন আবেদন করলে বিচারক তা নামঞ্জুর করে জেল হাজতে প্রেরণের আদেশ দেন। বিকালে তাকে পুলিশ প্রহরায় জেলা কারাগারে পাঠানো হয়।
উল্লেখ্য ২০০৮ সালের ১১ ডিসেম্বর দুপুরে দর্শনা পৌর এলাকার দক্ষিণচাদপুর গ্রামের নাসিরকে একই এলাকার মনির ডেকে নিয়ে যায় কুড়িরমাঠের খেজুর বাগানে। বেশ কিছুদিন ধরে সাইদুর রহমান সবদার গ্রুপের সাথে জোয়ার বোর্ডের টাকা তোলা নিয়ে বিরোধ চলছিল। সেই বিরোধের জেরধরে সাইদুরসহ ৮-১০ জন মিলে নাসিরকে কুপিয়ে হত্যা করে লাশ ফেলে রেখে পালিয়ে যায়।এ ঘটনায় নিহতের ভাই বাদী হয়ে দামুড়হুদা থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। সকল আইনী প্রক্রিয়া শেষে ২০১৫ সালের ১০ মার্চ তৎকালিন জেলা ও দায়রা জজ বিপ্লব গোস্বামী ৪ জন আসামির মধ্যে ২ জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড প্রদান করেন। ১০ হাজার টাকা জরিমানা ও অনাদায়ে আরো ২ বছরের কারাদণ্ড প্রদান করা হয়। এছাড়া দুইজনকে বেকসুর খালাস প্রদান করা হয়।রায় ঘোষণার পর থেকে যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত সাইদুর রহমান সাবদার পালাতক ছিলেন। দীর্ঘ সাড়ে ১০ বছর পর সাইদুর চুয়াডাঙ্গা জেলা ও দায়রা জজ আদালতের ভারপ্রাপ্ত বিচারক মোহাম্মদ আল-আমিন মাতুব্বরের আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিন আবেদন করেন। আদালত জামিন নামঞ্জুর করে জেল হাজতে প্রেরণের আদেশ দেন।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন




© All rights reserved © 2019