১৬ মে ২০২৫, ০৪:৪২ অপরাহ্ন, ১৭ই জিলকদ, ১৪৪৬ হিজরি, শুক্রবার, ২রা জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

নোটিশ
জরুরী ভিত্তিতে কিছুসংখ্যক জেলা-উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ দেওয়া হবে যোগাযোগ- ০১৭১২৫৭৩৯৭৮
সর্বশেষ সংবাদ :
বাগেরহাটে জেলার প্রথম মোরেলগঞ্জ সরকারি এসএম কলেজ বিজ্ঞান ও অলিম্পিয়াডে সুন্দরবনের উপকূলের ৯উপজেলায় তীব্র গরমে অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছে জনজীবন কবরস্থানের সভাপতি পদের জন্য নির্বাচন! লড়বেন যুবদল-শ্রমিকদল নেতা সুন্দরবনের উপকূলে বাগেরহাটে বোরো ধানের বাম্পার ফসল,কৃষকের মুখে হাসি বাঁশখালীর উত্তরের চিংড়াখালী মসজিদে নাম নিয়ে বিরোধ — আদালতে মামলা, মসজিদে অশান্তির অভিযোগ দিনাজপুর হিলি ঘাসুড়িয়া সীমান্তবর্তী ধান ক্ষেত থেকে ড্রোন উদ্ধার ঝালকাঠিতে ১০ দিনব্যাপী বিসিক শিল্প উদ্যোক্তা মেলার উদ্বোধন ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিজয়নগরে রচনা ও বিতর্ক প্রতিযোগিতা অনুষ্টিত বরিশালে মাহিন্দ্রা-প্রাইভেটকারের সাথে সংঘর্ষে নারী নিহত, আহত ৫ থাইল্যান্ড পালানোর পথে বিএনপি নেতা আটক
১৪ ব্যাংকে ২৩৮ কোটি টাকা স্থানান্তর করেছে বিসিবি

১৪ ব্যাংকে ২৩৮ কোটি টাকা স্থানান্তর করেছে বিসিবি

স্পোর্টস ডেস্ক

বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) সভাপতির দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকেই বেশ কিছু কাজে সমালোচিত হয়েছেন ফারুক আহমেদ। বোর্ড পরিচালকদের সঙ্গে সম্পর্কে দূরত্ব, বিপিএল আয়োজনে পেশাদারিত্বের অভাব, টিকিট বিক্রি নিয়ে দর্শকদের ক্ষোভ, দলের বাজে পারফরম্যান্স সবমিলিয়ে বেশ চাপেই আছেন ফারুক।

গত কয়েক দিন ধরেই ক্রিকেট পাড়ায় গুঞ্জন, বিসিবির ফিক্সড ডিপোজিট থেকে ১২০ কোটি টাকা সরিয়েছেন ফারুক। তবে এবার দেশের একটি গণমাধ্যমের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ১২০ কোটি নয়, ফিক্সড ডিপোজিট ১৪ টি ব্যাংকে মোট আড়াইশ কোটি টাকা স্থানান্তর করা হয়েছে।

প্রতিবেদনে দাবি করা হয়েছে, গত আগস্ট থেকে বিসিবির এফডিআর স্টেটমেন্ট অনুযায়ী এই স্থানান্তর প্রক্রিয়ায় লাভ হবে ক্রিকেট বোর্ডেরই। প্রথম ধাপে, আইএফআইসি আর মিডল্যান্ডের মতো হলুদ তালিকাভূক্ত ব্যাংক থেকে ১২ কোটি টাকা সরিয়ে নেয়া হয়েছে মধুমতি ব্যাংকে। তবে ঐ দুই ব্যাংকের চেয়ে মধুমতি ব্যাংক থেকে ইন্টারেস্টের হার বেশি থাকায়, আয় বাড়বে বিসিবির।

দ্বিতীয় ধাপে নেয়া হয়েছে আরো ১০ কোটি, এবারো একই ইন্টারেস্ট হার। এরপর যথাক্রমে আরো বেশ কয়েক ধাপে, কখনো হলুদ, কিংবা কখনো ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে লাল তালিকাভুক্ত ব্যাংকগুলো থেকে নতুন ১৪ ব্যাংকে নেয়া হয়েছে মোট ২৫০ কোটি টাকা।

এই স্থানান্তর প্রক্রিয়ায় কেবল যে ইন্টারেস্ট রেট বেড়েছে এমন নয়, নতুন ব্যাংকগুলো থেকে পাওয়া যাচ্ছে স্পন্সরশিপ। এ ছাড়াও আছে ২৫ কোটি টাকার অবকাঠামোগত ইনভেস্টমেন্ট পাবার কমিটমেন্ট।

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আরো একটি গুঞ্জন, বোর্ড পরিচালকদের অনুমতি ছাড়া একাই টাকা সরানোর নিয়েছেন ফারুক। তবে এই গুঞ্জনও সত্যি নয়। মূলত বিসিবির ফাইনান্স কমিটির প্রধান ও আরো একজন প্রভাবশালী বোর্ড পরিচালক পুরো প্রক্রিয়ার সঙ্গে যুক্ত ছিলেন।

এ প্রসঙ্গে বিসিবি সভাপতি সেই গণমাধ্যমকে বলেন, ‘২৩৮ কোটি টাকা। আমি কোথাও সাইন করি না। টাকাগুলো যে গেছে ওখানে, একটা নিউজ আসছে কেউ জানে না এটা হলো ওটার অ্যানসার। আর এখানে সবগুলা ২-৫% বেশি ইন্টারেস্ট রেটে দেয়া হয়েছে।’

‘রেড জোন থেকে গ্রিন আর ইয়োলো জোনের ব্যাংকে নিয়ে গেছি টাকা। স্ট্যানডার্ড চার্টার্ড ব্যাংকে আছে ১২ কোটি টাকা। মোট আড়াইশ কোটি। এদের থেকে আমি স্পন্সর পেয়েছি ১২ কোটি টাকার কাছাকাছি, আর প্রতিশ্রুতি পেয়েছি আরও ২৫ কোটি টাকার ইনফ্রাস্ট্রাকচার বানায় দিবে।’-যোগ করেন তিনি।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন




© All rights reserved © 2019