১৫ মে ২০২৫, ০৩:১৫ অপরাহ্ন, ১৬ই জিলকদ, ১৪৪৬ হিজরি, বৃহস্পতিবার, ১লা জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

নোটিশ
জরুরী ভিত্তিতে কিছুসংখ্যক জেলা-উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ দেওয়া হবে যোগাযোগ- ০১৭১২৫৭৩৯৭৮
সর্বশেষ সংবাদ :
থাইল্যান্ড পালানোর পথে বিএনপি নেতা আটক বরিশালের বানারীপাড়ায় কেন্দ্রীয় হরিসভা মন্দিরের সাধারণ সম্পাদক হলেন তারক কর্মকার। দক্ষিণ-পশ্চিম সুন্দরবনের উপকূলে আবারও ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, আতঙ্কে উপকূলবাসী: ভাঙা বাঁধে দুর্যোগের দিন গুনছে বাগেরহাটে একসাথে অর্ধশত শিশুর জন্মদিন উদযাপন বাগেরহাটে চিয়া সিড বাজার সংযোগ বিষয়ক কর্মশালা পাকিস্তানকে সমর্থন করায় তুরস্ক বয়কটের ডাক ভারতীয়দের চালকরা পেলেন নগদ টাকা-চাকরির আশ্বাস মোরেলগঞ্জে এইচএসসি কেন্দ্র পুনঃস্থাপনের দাবিতে দ্বিতীয় দিনের মতো শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ বিশ্ব ঐতিহ্য সুন্দরবনে গোলপাতা আহরণে ঘুষের রাজত্ব: ফরেস্টার, ডাকাত, সমন্বয়ক, সাংবাদিক সবার নামে ঘুষ নেওয়ার অভিযোগ ভারতীয় নাগরিককে এনআইডি দেওয়ার অভিযোগে নির্বাচন কর্মকর্তা ও ইউপি চেয়ারম্যানসহ তিনজনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
বাবুগঞ্জে রাস্তার বেহাল অবস্থা, দুর্ভোগে ৫ হাজার মানুষ

বাবুগঞ্জে রাস্তার বেহাল অবস্থা, দুর্ভোগে ৫ হাজার মানুষ

বাবুগঞ্জ (বরিশাল) প্রতিনিধি ঃ বাবুগঞ্জ উপজেলার রহমতপুর ইউনিয়নের রাজগুরু গ্রামের প্রায় ২ কিলোমিটার ইটের রাস্তা এক যুগেও পাকা হয়নি। দুর্ভোগে ওই গ্রামের প্রায় ৫ হাজার মানুষ। খানাখন্দে ভরা রাস্তা দিয়ে চলাচলে এলাকাবাসীকে সীমাহীন দুর্ভোগ পোহাতে হয়। শিশু, বৃদ্ধ, প্রসূতি নারী, অসুস্থ রোগী ও মসজিদের মুসল্লিদের দুর্ভোগের শেষ নেই।
দীর্ঘদিন ধরে রাস্তাটি পাকা করণের দাবি জানিয়ে আসছে এলাকাবাসী। কিন্তু জনপ্রতিনিধিসহ সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ এতে সাড়া দিচ্ছে না। রহমতপুর ইউনিয়নের রাজগুরু গ্রামের সাংবাদিক মোহাম্মাদ আলী এর বাড়ি থেকে আঃ হাকিম ডাক্তার বাড়ি পর্যন্ত। এই রাস্তা দিয়ে শুধু রাজগুরু গ্রামের মানুষই চলাচল করে না। বাবুগঞ্জ উপজেলার আগরপুর, কেদারপুর ও রহমতপুর ইউনিয়নের মানুষও চলাচল করে থাকে। এ ইটের রাস্তা দিয়ে শিক্ষার্থীরা রাজগুরু সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, বাবুগঞ্জ সরকারি পাইলট মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও বাবুগঞ্জ ডিগ্রী কলেজের শিক্ষার্থীরা যাওয়া আসা করে।

এই দুর্ভোগ থেকে পরিত্রাণ পেতে স্থানীয় বাসিন্দারা সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন।

স্থানীয় বাসিন্দা ও বাবুগঞ্জ উপজেলা ছাত্রদলের সাবেক দপ্তর সম্পাদক মোহাম্মদ কাইয়ুম হোসেন খান বলেন, তৎকালীন চারদলীয় জোট সরকারের আমলে এই রাস্তাটি করা হয়। তারপর থেকে আর কোন উন্নয়নের ছোঁয়া লাগে নি। থানা প্রপারে হওয়া সত্ত্বেও কোন উন্নয়নের ছোঁয়া লাগেনি এই গ্রামে। এই গ্রামের অনেক জনপ্রতিনিধি থাকলেও কেউ কোন পদক্ষেপ নেননি। তারা শুধু তাদের ভাগ্যের উন্নয়ন নিয়ে ব্যস্ত ছিলেন। তারা এই গ্রামের মানুষের সাপোর্ট নিয়ে বড় বড় নেতা হয়েছেন। কিন্তু পিছিয়ে পড়া এই গ্রামের মানুষের জীবনমান উন্নয়নে কোন কাজ করেননি।

স্থানীয় ইউপি সদস্য মোঃ ওবায়দুল হক জানান, ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সাথে আলাপ করে রাস্তাটি সংস্কার করবেন বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন




© All rights reserved © 2019