১৩ জানুয়ারী ২০২৫, ০২:০১ অপরাহ্ন, ১২ই রজব, ১৪৪৬ হিজরি, সোমবার, ২৯শে পৌষ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

নোটিশ
জরুরী ভিত্তিতে কিছুসংখ্যক জেলা-উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ দেওয়া হবে যোগাযোগ- ০১৭১২৫৭৩৯৭৮
সর্বশেষ সংবাদ :
বরিশাল বেলর্স পার্কে স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীদের রাত ৮ টার পর দেখা গেলে আইনগত ব্যবস্থা। বানারীপাড়ায় যুবলীগ নেতার পা ভেঙ্গে দিল প্রতিপক্ষরা সদর হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়কে জিম্মি করে হত্যার চেষ্টা অ্যাম্বুলেন্সে চালক শাহাদাৎ আটক ঝালকাঠিতে বিডিআর কল‍্যাণ পরিষদের ৩ দফা দাবিতে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত চুয়াডাঙ্গা জেলা আইন-শৃঙ্খলা কমিটির উদ্যোগে আলোচনা সভা চুয়াডাঙ্গার কবরস্থান থেকে হাত-পা বাধা অচেতন সেনা পোশাকের ১ ব্যাক্তি উদ্ধার বানারীপাড়ায় শীর্ষ মাদক কারবারি শাকিল গ্রেফতার শনিবার থেকে ইন্টারনেট, মোবাইল ব্যবহারসহ প্রায় ১০০ পণ্যে খরচ বাড়ছে বরিশালে দুর্বৃত্তদের এলোপাতাড়ি কোপে যুবলীগ নেতার পায়ের গোড়ালি বিচ্ছিন্ন পাঠ্যবইয়ে আ’লীগ বৃহত্তম দল, বিএনপির জন্ম সামরিক শাসনামলে
চট্টগ্রাম আদালতের ১ হাজার ৯১১ মামলার নথি গায়েব

চট্টগ্রাম আদালতের ১ হাজার ৯১১ মামলার নথি গায়েব

আজকের ক্রাইম ডেক্স
চট্টগ্রাম আদালতের ১ হাজার ৯১১টি মামলার নথির (কেস ডকেট বা সিডি) হদিস পাওয়া যাচ্ছে না।

নথিগুলোর খোঁজ না পাওয়ায় রোববার (৫ ডিসেম্বর) নগরের কোতোয়ালি থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেছেন চট্টগ্রাম মহানগর দায়রা জজ আদালতের সরকারি কৌঁসুলি (পিপি) মফিজুল হক ভূঁইয়া।

হত্যা, মাদক, চোরাচালান, বিস্ফোরণসহ বিভিন্ন মামলার এসব নথি বিচারিক কাজের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ বলছেন আইনজীবীরা। নথি না থাকলে অপরাধ প্রমাণ করা কঠিন হয়ে যাবে।

জিডিতে উল্লেখ করা হয়, চট্টগ্রাম মহানগর পিপি কার্যালয়ে ২৮ থেকে ৩০টি আদালতের কেস ডকেট রক্ষিত ছিল। পিপি কার্যালয়ে জায়গা-স্বল্পতার কারণে ২০২৩ সালের ২৪ এপ্রিল থেকে পিপি কার্যালয়ের সামনের বারান্দায় প্লাস্টিকের বস্তায় ১ হাজার ৯১১টি মামলার কেস ডকেট পলিথিনে মোড়ানো অবস্থায় রাখা ছিল।

আদালতের অবকাশকালীন ছুটির সময় অফিস বন্ধ থাকায় গত ১৩ ডিসেম্বর থেকে ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে নথিগুলো হারিয়ে গেছে। অনেক খোঁজাখুঁজি করেও পাওয়া যায়নি। বিষয়টি থানায় ডায়েরিভুক্ত করে রাখার জন্য আবেদন করা হলো।

সরকারি কৌঁসুলি মফিজুল হক ভুঁইয়া বলেন, কে বা কারা ১ হাজার ৯১১ মামলার সিডি নিয়ে গেল বুঝতে পারছেন না।

গুরুত্বপূর্ণ মামলার নথিগুলো এত দিন বারান্দায় কেন রাখা হয়েছিল, প্রশ্নের উত্তরে তিনি জানান, ‘আমি কিছুদিন হলো দায়িত্ব নিয়েছি। নথিগুলো রাখার জন্য কক্ষ পাওয়া যাচ্ছে না। কক্ষ চাওয়া হয়েছিল। আমার কক্ষটি নথিতে ঠাসা হয়ে আছে।’

কোতোয়ালি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবদুল করিম বলেন, মহানগর পিপির কার্যালয়ের সামনে রাখা ১ হাজার ৯১১ মামলার নথি হারানোর ঘটনায় করা জিডির বিষয়ে তদন্ত করছে পুলিশ।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন




© All rights reserved © 2019