২৩ এপ্রিল ২০২৫, ১২:০৩ অপরাহ্ন, ২৪শে শাওয়াল, ১৪৪৬ হিজরি, বুধবার, ১০ই বৈশাখ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

নোটিশ
জরুরী ভিত্তিতে কিছুসংখ্যক জেলা-উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ দেওয়া হবে যোগাযোগ- ০১৭১২৫৭৩৯৭৮
সর্বশেষ সংবাদ :
ঝালকাঠি ডিবি পুলিশের অভিযানে মাদক ব্যবসায়ী আটক বিএনপি’র কর্মী বিষপান ও আঘাতপ্রাপ্ত অবস্থায় উদ্ধার মোংলায় নদীভাঙনে ঝুঁকিপূর্ণ ঘাটে চলছে পারাপার বিপদে হাজারো গার্মেন্টস শ্রমিক,ভাঙন রোধে আমলাতান্ত্রিক জটিলতায় অগ্রগতি থমকে বানারীপাড়ায় এক বছরের শিশুর গলায় ধারালো অস্ত্র ধরে দুর্ধর্ষ ডাকাতি: টাকা ও স্বর্নালঙ্কার লুট মোরেলগঞ্জে আধুনিক বাংলা-চায়না হাসপাতাল স্থাপনের দাবি স্থানীয়দের বাকেরগঞ্জে কারখানা নদীর বালুমহল ইজারা বাতিলের দাবিতে মানববন্ধন দর্শনায় লোকমোর্চোর আলোচনা সভা ঢাকাস্থ বাবুগঞ্জ উপজেলা জাতীয়তাবাদী ফোরামের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত আলমডাঙ্গায় সাটারগান ও চাইনিজ কুড়ালসহ ১ জনকে গ্রেফতার সরাসরি ভোটে চেয়ারম্যান-মেয়র নির্বাচন বাতিলের প্রস্তাব
চট্টগ্রাম আদালতের ১ হাজার ৯১১ মামলার নথি গায়েব

চট্টগ্রাম আদালতের ১ হাজার ৯১১ মামলার নথি গায়েব

আজকের ক্রাইম ডেক্স
চট্টগ্রাম আদালতের ১ হাজার ৯১১টি মামলার নথির (কেস ডকেট বা সিডি) হদিস পাওয়া যাচ্ছে না।

নথিগুলোর খোঁজ না পাওয়ায় রোববার (৫ ডিসেম্বর) নগরের কোতোয়ালি থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেছেন চট্টগ্রাম মহানগর দায়রা জজ আদালতের সরকারি কৌঁসুলি (পিপি) মফিজুল হক ভূঁইয়া।

হত্যা, মাদক, চোরাচালান, বিস্ফোরণসহ বিভিন্ন মামলার এসব নথি বিচারিক কাজের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ বলছেন আইনজীবীরা। নথি না থাকলে অপরাধ প্রমাণ করা কঠিন হয়ে যাবে।

জিডিতে উল্লেখ করা হয়, চট্টগ্রাম মহানগর পিপি কার্যালয়ে ২৮ থেকে ৩০টি আদালতের কেস ডকেট রক্ষিত ছিল। পিপি কার্যালয়ে জায়গা-স্বল্পতার কারণে ২০২৩ সালের ২৪ এপ্রিল থেকে পিপি কার্যালয়ের সামনের বারান্দায় প্লাস্টিকের বস্তায় ১ হাজার ৯১১টি মামলার কেস ডকেট পলিথিনে মোড়ানো অবস্থায় রাখা ছিল।

আদালতের অবকাশকালীন ছুটির সময় অফিস বন্ধ থাকায় গত ১৩ ডিসেম্বর থেকে ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে নথিগুলো হারিয়ে গেছে। অনেক খোঁজাখুঁজি করেও পাওয়া যায়নি। বিষয়টি থানায় ডায়েরিভুক্ত করে রাখার জন্য আবেদন করা হলো।

সরকারি কৌঁসুলি মফিজুল হক ভুঁইয়া বলেন, কে বা কারা ১ হাজার ৯১১ মামলার সিডি নিয়ে গেল বুঝতে পারছেন না।

গুরুত্বপূর্ণ মামলার নথিগুলো এত দিন বারান্দায় কেন রাখা হয়েছিল, প্রশ্নের উত্তরে তিনি জানান, ‘আমি কিছুদিন হলো দায়িত্ব নিয়েছি। নথিগুলো রাখার জন্য কক্ষ পাওয়া যাচ্ছে না। কক্ষ চাওয়া হয়েছিল। আমার কক্ষটি নথিতে ঠাসা হয়ে আছে।’

কোতোয়ালি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবদুল করিম বলেন, মহানগর পিপির কার্যালয়ের সামনে রাখা ১ হাজার ৯১১ মামলার নথি হারানোর ঘটনায় করা জিডির বিষয়ে তদন্ত করছে পুলিশ।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন




© All rights reserved © 2019