০৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৫:২৫ পূর্বাহ্ন, ৩০শে জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৬ হিজরি, মঙ্গলবার, ১৭ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

নোটিশ
জরুরী ভিত্তিতে কিছুসংখ্যক জেলা-উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ দেওয়া হবে যোগাযোগ- ০১৭১২৫৭৩৯৭৮
সর্বশেষ সংবাদ :
রাতের আঁধারে অবৈধ রেনুপোনা পাচারের জমজমাট বাণিজ্য বাংলাদেশিদের জন্য বন্ধ হলো ভারতের হোটেল চুয়াডাঙ্গায় নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যের মুল্য বৃদ্ধির প্রতিবাদে মানববন্ধন দর্শনা আন্তজার্তিক রেলষ্টেশনে ট্রেনের দাবীতে মানববন্ধন নিত্যপ্রয়োজনীয় বাজার দর নিয়ন্ত্রণের ঝালকাঠি জেলা কনজুমার এ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ক্যাব) এর উদ্যোগে মানববন্ধন সাড়ে ১৫ বছর মানুষ শান্তিতে ঘুমাতে পারেনি ঝালকাঠিতে ডা়:শফিকুল রহমান ফুটবল মাঠে দুই পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১০০, থানায় আগুন চুয়াডাঙ্গার দর্শনায় ভারতীয় ফেনসিডিলসহ গ্রেফতার ২ বাংলদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় আমিরের গৌরনদীতে পথ সভা বিজয় মাসের প্রথম দিন চলে গেলেন বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল কাদের: রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় চির নিন্দ্রায় শায়িত
বন্ধ হতে পারে ভারত থেকে বাংলাদেশের বিদ্যুৎ সরবরাহ

বন্ধ হতে পারে ভারত থেকে বাংলাদেশের বিদ্যুৎ সরবরাহ

আজকের ক্রাইম ডেক্স

ভারতের আদানি পাওয়ার প্লান্ট থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ হতে পারে যেকোনো সময়। বাংলাদেশের কাছে বিদ্যুৎ বাবদ ১০ হাজার ৮৬ কোটি টাকা পাওনা রয়েছে আদানি গ্রুপের। এই বকেয়ার জন্য বাংলাদেশে বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ করার হুমকি দিয়েছে আদানি কর্তৃপক্ষ।

ভারতের ঝাড়খণ্ডের গড্ডায় অবস্থিত এক হাজার ৬০০ মেগাওয়াটের একটি বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে আদানি গোষ্ঠী বাংলাদেশে বিদ্যুৎ সরবরাহ করে। প্রতিষ্ঠানটি এরই মধ্যে বিদ্যুৎ সরবরাহ অর্ধেক কমিয়ে দিয়েছে।

জাতীয় গ্রিডে বিদ্যুৎ সঞ্চালনের রাষ্ট্রীয় সংস্থা পাওয়ার গ্রিড কোম্পানি অব বাংলাদেশ (পিজিসিবি) সূত্রে জানা জায়, বৃহস্পতিবার (৩১ অক্টোবর) দিনের বেলা আদানি গ্রুপের বিদ্যুৎকেন্দ্রটি থেকে গড়ে মাত্র ৫৩০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ সরবরাহ করেছে। যদিও গত বুধবার (৩০ অক্টোবর) পর্যন্ত দিনে গড়ে এক হাজার মেগাওয়াটের বেশি বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হতো।

সম্প্রতি আদানি পাওয়ার লিমিটেডের প্রতিনিধি ও যৌথ সমন্বয় কমিটির সভাপতি এম আর কৃষ্ণ রাও এক চিঠিতে উল্লেখ করেছেন, বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড (বিপিডিসি) বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক থেকে ১৭০.০৩ মিলিয়ন ডলারের জন্য প্রয়োজনীয় এলসি প্রদান করেনি এবং ৮৪৬ মিলিয়ন ডলারের (১০ হাজার ৮৬ কোটি টাকা) বকেয়াও শোধ করেনি।

চিঠিতে তিনি আরো উল্লেখ করা হয়, সময়মতো এলসি না দেওয়া এবং বকেয়া পরিমাণ পরিশোধ না করার ফলে পাওয়ার পারচেজ অ্যাগ্রিমেন্টের আওতায় ম্যাটেরিয়াল ডিফল্ট ঘটেছে, যা আদানি পাওয়ারের সরবরাহ বজায় রাখতে বাধা দিচ্ছে। বহু বকেয়া পরিশোধ ও এলসির অভাবে আমরা কয়লা সরবরাহকারী এবং অপারেশন ও রক্ষণাবেক্ষণ কন্ট্রাক্টরদের জন্য কাজের মূলধন নিরাপদে রাখতে পারছি না। আমাদের ঋণদাতারাও সহায়তা প্রত্যাহার করছে।

আদানি লিমিটেড চিঠিতে বিপিডিসিকে ৩০ অক্টোবরের মধ্যে এই ডিফল্টগুলো সমাধানের আহ্বান জানায়। অন্যথায় ৩১ অক্টোবর থেকে সরবরাহ বন্ধ করা হতে পারে বলে জানায়।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন




© All rights reserved © 2019