২১ নভেম্বর ২০২৫, ০২:৫৯ অপরাহ্ন, ২৯শে জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৭ হিজরি, শুক্রবার, ৬ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

নোটিশ
জরুরী ভিত্তিতে কিছুসংখ্যক জেলা-উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ দেওয়া হবে যোগাযোগ- ০১৭১২৫৭৩৯৭৮
সর্বশেষ সংবাদ :
স্ত্রীকে নির্যাতনের মামলায় বরগুনার শিক্ষা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা রবিউল হত্যা মামলায় নিরপরাধদের জড়ানোর অভিযোগে বাবুগঞ্জে বিএনপি’র একাংশের সংবাদ সম্মেলন বাবুগঞ্জের ছাত্রদল নেতার খুনিদের গ্রেপ্তার পরবর্তী দৃষ্টান্ত ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ চুয়াডাঙ্গায় ৩ তক্ষকসহ গ্রেফতার ১জন বাবুগঞ্জ এলজিইডি’র এলসিএস কমিউনিটি অর্গানাইজার সানজিদার বিরুদ্ধে মিথ্যা অপপ্রচার ও হয়রানির অভিযোগ জোটের চাপ নাকি অভ্যন্তরীণ কোন্দল? বরিশাল -৩ আসনে এখনো প্রার্থী চূড়ান্ত করতে পারেনি বিএনপি। ভোটারদের মাঝে ‘ভিআইপি চমক’-এর গুঞ্জন বাবুগঞ্জে উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে ক্রীড়া সামগ্রী বিতরণ জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস এর ৫০ বছর পূর্তীতে ঝালকাঠি জেলা জাসাসের উদ্যোগে আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান বাংলাবান্ধায় ভারসাম্যহীন নারী গণধর্ষণেন শিকার চার ধর্ষক আটক বাবুগঞ্জে ছাত্রদল নেতা হত্যাকাণ্ড: ২১ জনের নামে মামলা!
চুয়াডাঙ্গায় ৩৬টি গোখরা সাপের বাঁচ্চা ও একটি মা সাপসহ ৪২টি ডিম উদ্ধার

চুয়াডাঙ্গায় ৩৬টি গোখরা সাপের বাঁচ্চা ও একটি মা সাপসহ ৪২টি ডিম উদ্ধার

মাহমুদ হাসান রনি, চুয়াডাঙ্গা প্রতিনিধিঃ চুয়াডাঙ্গায় একটি ইঁদুরের গর্তের ভিতর থেকে ৩৬টি গোখরা সাপের বাঁচ্চা ও একটি মা সাপসহ ৪২টি সাপের ডিম উদ্ধার হয়েছে।
রবিবার রাতে চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলার তিতুদহ ইউনিয়নের ছোটশলুয়া গ্রামের পশ্চিমপাড়ার মিলন হোসেনের বাড়ি থেকে সাপুরে স্থানীয় সাপুড়ে ইসাহাক মা গোগরা সাপ,বাচ্চা ও ডিম উদ্ধার করে। সাপুড়ে ইসাহাক বলেন,ওই দিন রাতে মিলন হোসেনের বাড়িতে থাকা ইদুঁরের গর্ত খুড়ে একটি প্রাপ্তবয়স্ক গোখরা ও ৩৬ টি গোখরার বাঁচ্চা ও একটি প্রাপ্তবয়স্ক মা সাপ উদ্ধার করি। ওই গর্ত থেকে ৪২টি সাপের ডিমও উদ্ধার হয়। পরে স্থানীয়রা সাপের বাচ্চাগুলো পিটিয়ে মেরে ফেলে।
মিলন হোসেন বলেন, বিকেলে আমার মেয়ে একটি সাপের বাঁচ্চা দেখে চিৎকার দিলে আমরা সাপটি মেরে ফেলি।সন্ধ্যায় সাপুড়েকে খবর দিলে সে গর্ত খুড়ে ৩৬টি গোখরা সাপের বাঁচ্চা ও একটি মা সাপসহ ৪২টি সাপের ডিম উদ্ধার করে।এলাকায় বর্তমানে সাপ আতঙ্ক বিরাজ করছে।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন




© All rights reserved © 2019