২১ নভেম্বর ২০২৫, ০৪:৪২ অপরাহ্ন, ২৯শে জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৭ হিজরি, শুক্রবার, ৬ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

নোটিশ
জরুরী ভিত্তিতে কিছুসংখ্যক জেলা-উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ দেওয়া হবে যোগাযোগ- ০১৭১২৫৭৩৯৭৮
সর্বশেষ সংবাদ :
স্ত্রীকে নির্যাতনের মামলায় বরগুনার শিক্ষা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা রবিউল হত্যা মামলায় নিরপরাধদের জড়ানোর অভিযোগে বাবুগঞ্জে বিএনপি’র একাংশের সংবাদ সম্মেলন বাবুগঞ্জের ছাত্রদল নেতার খুনিদের গ্রেপ্তার পরবর্তী দৃষ্টান্ত ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ চুয়াডাঙ্গায় ৩ তক্ষকসহ গ্রেফতার ১জন বাবুগঞ্জ এলজিইডি’র এলসিএস কমিউনিটি অর্গানাইজার সানজিদার বিরুদ্ধে মিথ্যা অপপ্রচার ও হয়রানির অভিযোগ জোটের চাপ নাকি অভ্যন্তরীণ কোন্দল? বরিশাল -৩ আসনে এখনো প্রার্থী চূড়ান্ত করতে পারেনি বিএনপি। ভোটারদের মাঝে ‘ভিআইপি চমক’-এর গুঞ্জন বাবুগঞ্জে উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে ক্রীড়া সামগ্রী বিতরণ জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস এর ৫০ বছর পূর্তীতে ঝালকাঠি জেলা জাসাসের উদ্যোগে আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান বাংলাবান্ধায় ভারসাম্যহীন নারী গণধর্ষণেন শিকার চার ধর্ষক আটক বাবুগঞ্জে ছাত্রদল নেতা হত্যাকাণ্ড: ২১ জনের নামে মামলা!
গৌরনদীর ধানডোবা গ্রামে স্ত্রীর অধিকার পেতে তিন মাসের আন্তঃসত্ত্বা নিয়ে প্রেমিকের বাড়িতে অনশন

গৌরনদীর ধানডোবা গ্রামে স্ত্রীর অধিকার পেতে তিন মাসের আন্তঃসত্ত্বা নিয়ে প্রেমিকের বাড়িতে অনশন

বি এম মনির হোসেনঃ-

দুজনের পরিচয় অপরিচিত মোবাইল নাম্বার থেকে। এরপর মন দেওয়া-নেওয়া। প্রেম যখন তুঙ্গে, তখন তারা বিয়ে ছাড়াই একের পর এক অবৈধ সম্পর্কে জড়ালেন প্রেমিক ইমরান মোল্লা ২৫,ও প্রেমিকা হাবিবা আক্তার ১৮। এরপর মেয়েটি তার সামাজিক স্বীকৃতির জন্য স্বামীকে বলেন। এতেই ঘটে বিপত্তি। স্ত্রী-সন্তানকে সামাজিক স্বীকৃতি দিতে রাজি নয় ছেলেটি। মেয়ে হাবিবা আক্তার খোঁজ নিয়ে জানতে পারেন, তার স্বামীর ঘরে বউ আছে। অবশেষে বাধ্য হয়ে নিজের স্বীকৃতি পেতে স্বামীর বাড়িতে অনশন শুরু করেন মেয়েটি। ঘটনাটি ঘটেছে বরিশাল জেলার গৌরনদী উপজেলার বার্থী ইউনিয়নের দক্ষিণ ধানডোবা গ্রামে। অভিযুক্ত প্রেমিক দক্ষিণ ধানডোবা গ্রামের খলিল মোল্লার ছেলে ইমরান মোল্লা ২৫। অনশনরত মেয়েটি বলেন, প্রেমিক ইমরান মোল্লা ঢাকা নিয়ে চাকরি দিয়ে কুরিল বিশ্বরোড এলাকায় একটি বাসা নিয়ে স্বামী-স্ত্রীর মতো তিন মাস জীবন যাপন করছি আমরা দুজনে। পরবর্তীতে ঈদের ছুটিতে প্রেমিক প্রেমিকাকে বলেন বাড়িতে আমার কাজ আছে, আমি বাড়ি যাই তুমিও বাড়ি যাও। পরবর্তীতে এক পর্যায়ে প্রেমিকাকে ফোন দিয়ে জানান আমি বিবাহ করছি, মেয়ে শুনে বলে এখন আমি কি করবো আমার পেটের তিনমাসের আন্তঃসত্ত্বা। পরবর্তীতে প্রেমিক বাচ্চা নষ্ট করতে বলেন প্রেমিকাকে,প্রেমিকা জানান এটি আমি কখনোই পারবোনা, আমি আমার বাচ্চাকে পৃত্তি পরিচয়হীনভাবে বাঁচতে পারব না। আমার এবং আমার সন্তানের স্বীকৃতি না দেওয়া পর্যন্ত এখান থেকে যাব না। খলিল মোল্লার সঙ্গে কথা হলে তিনি ঘটনা স্বীকার না করে বলে আমি এই বিষয়ে কিছু জানি না। স্থানীয় ইউপি সদস্য শিমুল মেম্বার বলেন, গ্রামের এক ছেলে আমাকে ফোন করে জানান যে খলিল মোল্লার ঘরে তিন মাসের আন্তঃসত্ত্বা নিয়ে একটি মেয়ে উঠেছে। খলিল মোল্লার পক্ষ থেকে আমাকে কোনো কিছু জানানো হয়নি। এ বিষয়ে গৌরনদী মডেল থানা পুলিশ জানান, ৯৯৯-এ কল পেয়ে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন




© All rights reserved © 2019