২০ নভেম্বর ২০২৫, ১১:৫৩ অপরাহ্ন, ২৮শে জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৭ হিজরি, বৃহস্পতিবার, ৫ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

নোটিশ
জরুরী ভিত্তিতে কিছুসংখ্যক জেলা-উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ দেওয়া হবে যোগাযোগ- ০১৭১২৫৭৩৯৭৮
সর্বশেষ সংবাদ :
চুয়াডাঙ্গায় ৩ তক্ষকসহ গ্রেফতার ১জন বাবুগঞ্জ এলজিইডি’র এলসিএস কমিউনিটি অর্গানাইজার সানজিদার বিরুদ্ধে মিথ্যা অপপ্রচার ও হয়রানির অভিযোগ জোটের চাপ নাকি অভ্যন্তরীণ কোন্দল? বরিশাল -৩ আসনে এখনো প্রার্থী চূড়ান্ত করতে পারেনি বিএনপি। ভোটারদের মাঝে ‘ভিআইপি চমক’-এর গুঞ্জন বাবুগঞ্জে উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে ক্রীড়া সামগ্রী বিতরণ জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস এর ৫০ বছর পূর্তীতে ঝালকাঠি জেলা জাসাসের উদ্যোগে আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান বাংলাবান্ধায় ভারসাম্যহীন নারী গণধর্ষণেন শিকার চার ধর্ষক আটক বাবুগঞ্জে ছাত্রদল নেতা হত্যাকাণ্ড: ২১ জনের নামে মামলা! দর্শনায় দাড়ানো ট্রাকে আগুন ধরিয়েছে দুর্বৃত্তরা বিরামপুর রেলস্টেশনে ট্রেনের যাত্রা বিরতির দাবিতে সাংবাদিক সম্মেলন বীরশ্রেষ্ঠ ক্যাপ্টেন মহিউদ্দিন জাহাঙ্গীরের বড় বোনের ইন্তেকাল
চাপে পড়ে কলেজছাত্রীকে বিয়ে, টাকায় মীমাংসা করতে চান ওসি

চাপে পড়ে কলেজছাত্রীকে বিয়ে, টাকায় মীমাংসা করতে চান ওসি

আজকের ক্রাইম ডেক্স : চাপে পড়ে বিয়ের পর স্ত্রী ঝর্ণা আক্তারকে তার গ্রামের বাড়ি মানিকগঞ্জে পাঠিয়ে দিয়েছেন গাজীপুরের জয়দেবপুর থানার ওসি। এর আগে ওই কলেজছাত্রীকে গাজীপুর পুলিশ সুপারের কাছে দেওয়া অভিযোগ প্রত্যাহারের জন্য চাপ প্রয়োগ করে। এজন্য কলেজছাত্রীকে নির্যাতন করা হয় এবং মেয়ের নির্যাতন দেখে তার মা অসুস্থ হয়ে পড়েন। পরে তার মাকে গাজীপুরের একটি হাসপাতালে চিকিৎসা প্রদান করা হয়। শনিবার ওই কলেজছাত্রী মোবাইল ফোনে এসব তথ্য সাংবাদিকদের জানান।

কলেজছাত্রী ঝর্ণা আক্তার বলেন, বৃহস্পতিবার রাতে বিয়ের ঝর্ণাকে গাজীপুর শহরে ফেলে রেখে ওসি প্রথম স্ত্রী সন্তানদের নিয়ে চলে যান। পরে ঝর্ণা তার মাকে নিয়ে সারা রাত জয়দেবপুর থানায় অবস্থান করেন। ওসিকে বার বার ফোন দিলেও তিনি ফোন ধরেননি। পরে শুক্রবার দুপুরে ওসি থানায় গিয়ে ঝর্ণাকে বকাঝকা করেন। তাকে পাঁচ লাখ টাকা দিয়ে ঘটনার মিমাংসা করতে বলেন এবং পুলিশ সুপারের কাছে দেওয়া অভিযোগ প্রত্যাহারের চাপ প্রয়োগ করা হয়।

কলেজছাত্রী নিয়ে রিসোর্টে ওসি, চাপে দ্বিতীয় বিয়ে!কলেজছাত্রী নিয়ে রিসোর্টে ওসি, চাপে দ্বিতীয় বিয়ে! ঝর্ণা আরও জানান, বিকালে ওসি তাকে ও তার মাকে থানার নিকটবর্তী মনিপুর এলাকায় একটি বাসার দ্বিতীয় তলায় নিয়ে রাখেন। ওই বাসায় ওসি ঝর্ণাকে শারীরিক নির্যাতন চালায়।

তার মোবাইল ফোন কেড়ে নেওয়ার চেষ্টা করে। এক পর্যায়ে মেয়ের উপর নির্যাতন দেখে মা অসুস্থ হয়ে পড়েন। তাকে স্থানীয় একটি হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হয়। সন্ধ্যার দিকে ঝর্ণা গাজীপুরের পুলিশ সুপার কাজী শফিকুল আলমকে ফোনে বিষয়টি অবহিত করা হয়। পরে তাদেরকে মানিকগঞ্জে গ্রামের বাড়িতে পাঠিয়ে দেয় ওসি। বাড়িতে যাওয়ার পর তার মা অসুস্থ হয়ে পড়লে তাকে মানিকগঞ্জের একটি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। বিকালে তার মাকে বাসায় নেওয়া হয়।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন




© All rights reserved © 2019