২০ নভেম্বর ২০২৫, ০৯:২২ অপরাহ্ন, ২৮শে জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৭ হিজরি, বৃহস্পতিবার, ৫ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

নোটিশ
জরুরী ভিত্তিতে কিছুসংখ্যক জেলা-উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ দেওয়া হবে যোগাযোগ- ০১৭১২৫৭৩৯৭৮
সর্বশেষ সংবাদ :
চুয়াডাঙ্গায় ৩ তক্ষকসহ গ্রেফতার ১জন বাবুগঞ্জ এলজিইডি’র এলসিএস কমিউনিটি অর্গানাইজার সানজিদার বিরুদ্ধে মিথ্যা অপপ্রচার ও হয়রানির অভিযোগ জোটের চাপ নাকি অভ্যন্তরীণ কোন্দল? বরিশাল -৩ আসনে এখনো প্রার্থী চূড়ান্ত করতে পারেনি বিএনপি। ভোটারদের মাঝে ‘ভিআইপি চমক’-এর গুঞ্জন বাবুগঞ্জে উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে ক্রীড়া সামগ্রী বিতরণ জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস এর ৫০ বছর পূর্তীতে ঝালকাঠি জেলা জাসাসের উদ্যোগে আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান বাংলাবান্ধায় ভারসাম্যহীন নারী গণধর্ষণেন শিকার চার ধর্ষক আটক বাবুগঞ্জে ছাত্রদল নেতা হত্যাকাণ্ড: ২১ জনের নামে মামলা! দর্শনায় দাড়ানো ট্রাকে আগুন ধরিয়েছে দুর্বৃত্তরা বিরামপুর রেলস্টেশনে ট্রেনের যাত্রা বিরতির দাবিতে সাংবাদিক সম্মেলন বীরশ্রেষ্ঠ ক্যাপ্টেন মহিউদ্দিন জাহাঙ্গীরের বড় বোনের ইন্তেকাল
চুয়াডাঙ্গায় স্বাভাবিক ডেলিভারিতে গৃহবধুর ৩ মেয়ে ও ১ ছেলেসহ ৪ শিশুর জন্ম, জন্মের আধা ঘন্টার মাথায় ছেলে শিশুর মৃত্যু

চুয়াডাঙ্গায় স্বাভাবিক ডেলিভারিতে গৃহবধুর ৩ মেয়ে ও ১ ছেলেসহ ৪ শিশুর জন্ম, জন্মের আধা ঘন্টার মাথায় ছেলে শিশুর মৃত্যু

মাহমুদ হাসান রনি, চুয়াডাঙ্গা প্রতিনিধিঃ চুয়াডাঙ্গায় স্বাভাবিক ডেলিভারিতে এক গৃহবধু জন্ম দিয়েছে ৩ মেয়ে ও ১ ছেলেসহ ৪ শিশু। জন্মের আধা ঘন্টার মাথায় ছেলে শিশুর মৃত্যু হয়েছে।
বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ৮ টার দিকে চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলার আলুকদিয়া ইউনিয়নের রাজাপুর গ্রামের ইমরান হোসেনের স্ত্রী তসলিমা খাতুনের(২৩) প্রসব বেদনা শুরু হলে তাকে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে নিয়ে এসে ভর্তি করা হয়।পরে
হাসপাতালের গাইনি বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক ডা. আকলিমা খাতুন সফল নরমাল ডেলিভারি করেন। জন্ম নেওয়া সন্তানদের বাবা ইমরান হোসেন বলেন, আরও দুই মাস পর বাচ্চা জন্ম নেওয়ার কথা ছিল। আজকে সকালে হঠাৎ আমার স্ত্রীর ব্যাথা উঠলে দ্রুত সদর হাসপাতালে নিয়ে আসি। এ সময় নরমাল ডেলিভারিতে এক সঙ্গে চার শিশুর জন্ম হয়। যার মধ্যে তিনটি মেয়ে ও একটি ছেলে। জন্মের আধা ঘণ্টা পর ছেলে সন্তানটি মারা যায়। বর্তমানে মা সহ বাচ্চারা চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে ভর্তি রয়েছে।
চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালের গাইনি বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক ডা. আকলিমা খাতুন বলেন, সকালে ঝুঁকিপূর্ণ গর্ভাবস্থায় ও অত্যন্ত প্রসব বেদনা নিয়ে তসলিমা হাসপাতালে আসে। এই রোগীর আগেও একটা বাচ্চা হয়েছে সিজারের মাধ্যমে। যে কারণে নরমাল ডেলিভারি খুবই ঝুঁকিপূর্ণ ছিলো তার জন্যে। এর পরও তার অবস্থা বুঝে আমরা খুব দ্রুত ডেলিভারির সিদ্ধান্ত নিই। এতে ৪ যমজ শিশু জন্ম নেয়। এক্ষেত্রে অতিরিক্ত রক্তক্ষরণের সম্ভাবনা অনেক বেশি থাকে। বাচ্চারা ও বাচ্চার মা আমাদের তত্ত্বাবধানে আছে।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন




© All rights reserved © 2019