২১ নভেম্বর ২০২৫, ০৫:৩৮ অপরাহ্ন, ২৯শে জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৭ হিজরি, শুক্রবার, ৬ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

নোটিশ
জরুরী ভিত্তিতে কিছুসংখ্যক জেলা-উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ দেওয়া হবে যোগাযোগ- ০১৭১২৫৭৩৯৭৮
সর্বশেষ সংবাদ :
চুয়াডাঙ্গায় উদ্ধার হওয়া তিনটি তক্ষক বনায়ন ও নার্সারি এবং প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের বাগানে অবমুক্ত ফাতেমা জোহরা আদিবার আন্তর্জাতিক সাফল্য; অস্ট্রেলিয়ার নিবন্ধিত আর্কিটেক্ট স্ত্রীকে নির্যাতনের মামলায় বরগুনার শিক্ষা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা রবিউল হত্যা মামলায় নিরপরাধদের জড়ানোর অভিযোগে বাবুগঞ্জে বিএনপি’র একাংশের সংবাদ সম্মেলন বাবুগঞ্জের ছাত্রদল নেতার খুনিদের গ্রেপ্তার পরবর্তী দৃষ্টান্ত ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ চুয়াডাঙ্গায় ৩ তক্ষকসহ গ্রেফতার ১জন বাবুগঞ্জ এলজিইডি’র এলসিএস কমিউনিটি অর্গানাইজার সানজিদার বিরুদ্ধে মিথ্যা অপপ্রচার ও হয়রানির অভিযোগ জোটের চাপ নাকি অভ্যন্তরীণ কোন্দল? বরিশাল -৩ আসনে এখনো প্রার্থী চূড়ান্ত করতে পারেনি বিএনপি। ভোটারদের মাঝে ‘ভিআইপি চমক’-এর গুঞ্জন বাবুগঞ্জে উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে ক্রীড়া সামগ্রী বিতরণ জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস এর ৫০ বছর পূর্তীতে ঝালকাঠি জেলা জাসাসের উদ্যোগে আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান
বাবুগঞ্জে টিসিবি কার্ডে অতিরিক্ত টাকা আদায়ের অভিযোগ

বাবুগঞ্জে টিসিবি কার্ডে অতিরিক্ত টাকা আদায়ের অভিযোগ

বাবুগঞ্জ (বরিশাল) প্রতিনিধিঃ বরিশালের বাবুগঞ্জে
ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশ ( টিসিবি) কার্ডের পণ্য বিক্রিতে অতিরিক্ত টাকা আদায়ের অভিযোগ উঠেছে।

এ ঘটনাটি ঘটেছে মঙ্গলবার বিকালে উপজেলার কেদারপুর ইউনিয়নের স্টিমারঘাট বাজারে।

সরেজমিনে দেখা গেছে কেদারপুর ইউনিয়নের টিসিবি এর ডিলার খান এন্টারপ্রাইজ এর স্বত্বাধিকারী মোঃ জসিম উদ্দিন মেম্বার কেদারপুর ইউনিয়নের ১,২, ৩,৪ ও ৫ নং ওয়ার্ডের টিসিবি কার্ডধারী উপকারভুগীদের মাঝে পণ্য বিক্রি করেন। সরকারি নিয়ম অনুযায়ী প্রতিটি কার্ডের অনুকূলে ৪ শত ২০ টাকায় ২ লিটার সয়াবিন তেল, ১ কেজি চিনি ও ২ কেজি মসুর ডাল দেয়ার কথা কিন্তু ডিলার মোঃ জসিম উদ্দিন মেম্বার প্রত্যেকের কাজ ৪ শত ৩০ টাকা করে আদায় করেন। এমন কি প্রতি কেজি চিনি তে ৫০ থেকে ১৫০ গ্রাম চিনি কম দেয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। পণ্য বিক্রি করে কার্ডধারীর কাজ থেকে কার্ড রেখে দিয়েছেন। এ ঘটনায় কার্ডধারীদের মধ্যে অসন্তোষ দেখা গেছে।

পণ্য ক্রয় করতে আসা মোসাঃ কনা আক্তার জানান, গত মাসে ডিলার প্রতিটি কার্ডের অনুকূলে ৪২০টাকায় দিয়েছেন। তবে চলতি মাসে ৪৩০ টাকা করে নিচ্ছেন।

কেন কার্ড রেখে দিয়েছেন প্রশ্নের জবাবে ডিলার মোঃ জসিম উদ্দিন মেম্বার জানান, স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান মোঃ নূরে আলম বেপারীর নির্দেশনায় কার্ড রেখে দিয়েছেন। তবে কেন ১০ টাকা করে বেশি আদায় করছেন তার কোন জবাব তিনি দেননি।

এ ঘটনায় কেদারপুর ইউপি চেয়ারম্যান মোঃ নূরে আলম বেপারী বলেন, ১০ টাকা করে বেশি নেয়ার কোন সুযোগ নেই। এটা বেআইনি। তবে কার্ড রেখে দিতে বলেছি কারণ যার যার কার্ড তাদের আইডি কার্ড মিলিয়ে দিয়ে দেয়া হবে। যাতে একজনের কার্ডে দিয়ে অন্য কেউ পণ্য নিতে না পারে সেজন্য রেখে দেয়া হয়েছে।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন




© All rights reserved © 2019