২১ নভেম্বর ২০২৫, ০৭:৩২ পূর্বাহ্ন, ২৯শে জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৭ হিজরি, শুক্রবার, ৬ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

নোটিশ
জরুরী ভিত্তিতে কিছুসংখ্যক জেলা-উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ দেওয়া হবে যোগাযোগ- ০১৭১২৫৭৩৯৭৮
সর্বশেষ সংবাদ :
স্ত্রীকে নির্যাতনের মামলায় বরগুনার শিক্ষা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা রবিউল হত্যা মামলায় নিরপরাধদের জড়ানোর অভিযোগে বাবুগঞ্জে বিএনপি’র একাংশের সংবাদ সম্মেলন বাবুগঞ্জের ছাত্রদল নেতার খুনিদের গ্রেপ্তার পরবর্তী দৃষ্টান্ত ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ চুয়াডাঙ্গায় ৩ তক্ষকসহ গ্রেফতার ১জন বাবুগঞ্জ এলজিইডি’র এলসিএস কমিউনিটি অর্গানাইজার সানজিদার বিরুদ্ধে মিথ্যা অপপ্রচার ও হয়রানির অভিযোগ জোটের চাপ নাকি অভ্যন্তরীণ কোন্দল? বরিশাল -৩ আসনে এখনো প্রার্থী চূড়ান্ত করতে পারেনি বিএনপি। ভোটারদের মাঝে ‘ভিআইপি চমক’-এর গুঞ্জন বাবুগঞ্জে উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে ক্রীড়া সামগ্রী বিতরণ জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস এর ৫০ বছর পূর্তীতে ঝালকাঠি জেলা জাসাসের উদ্যোগে আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান বাংলাবান্ধায় ভারসাম্যহীন নারী গণধর্ষণেন শিকার চার ধর্ষক আটক বাবুগঞ্জে ছাত্রদল নেতা হত্যাকাণ্ড: ২১ জনের নামে মামলা!
কুড়াল দিয়ে ছেলের হাত কাটলেন, কাটা হাত নিয়ে থানায় বাবা

কুড়াল দিয়ে ছেলের হাত কাটলেন, কাটা হাত নিয়ে থানায় বাবা

অনলাইন ডেস্ক
মোটরসাইকেলের চাবি নিয়ে ঝামেলার এক পর্যায়ে ছেলের হাত কেটে নেন এক পাষণ্ড বাবা। সেই কাটা হাত নিয়ে থানায় হাজির হন বাবা। তবে অতিরিক্ত রক্তক্ষরণের কারণে বাঁচানো যায়নি ছেলেকে।

বৃহস্পতিবার (৪ আগস্ট) ঘটনাটি ঘটেছে ভারতের মধ্যপ্রদেশের দামোর বোবাই গ্রামে।

দেশটির স্থানীয় পুলিশের বরাত দিয়ে আনন্দবাজার পত্রিকা জানিয়েছে, মৃত ছেলের নাম সন্তোষ পটেল (২১)। অভিযুক্ত বাবা মোতি পটেল। কাজে যাওয়ার জন্য সন্তোষের কাছে মোটরসাইকেলের চাবি চেয়েছিলেন মোতি এবং তাঁর বড় ছেলে রামকিসান। কিন্তু তাঁদের মোটরসাইকেলের চাবি দিতে অস্বীকার করেন সন্তোষ। এ নিয়ে তিন জনের মধ্যে কথা কাটাকাটি হয়। তারপরই সন্তোষকে আক্রমণ করেন মোতি এবং রামকিসান।

খবরে জানা যায়, সন্তোষের যে হাতে বাইকের চাবি ছিল সেই হাত একটি কাঠের উপর জোর করে ঠেসে ধরেন মোতি। তারপর কুড়াল দিয়ে হাত কেটে ফেলেন। এরপর ছেলের সেই কাটা হাত নিয়ে সোজা জারাত থানায় হাজির হন এবং সমস্ত ঘটনা খুলে বলেন।

এই খবর শুনেই পুলিশের একটি দল বোবাই গ্রামে মোতির বাড়িতে যায়। সেখান থেকে সন্তোষকে উদ্ধার করে প্রথমে প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রে নিয়ে যাওয়া হয়। কিন্তু সেখান থেকে তাকে জেলা হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। জেলা হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসকরা জানান, অস্ত্রোপচার করতে হবে। কিন্তু সেখানে অত্যাধুনিক অস্ত্রোপচারের ব্যবস্থা নেই। তাই তাকে জবলপুরে নিয়ে যেতে বলা হয়। কিন্তু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে পথেই মৃত্যু হয় সন্তোষের।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন




© All rights reserved © 2019