২০ এপ্রিল ২০২৪, ০৫:৪২ অপরাহ্ন, ১০ই শাওয়াল, ১৪৪৫ হিজরি, শনিবার, ৭ই বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

নোটিশ
জরুরী ভিত্তিতে কিছুসংখ্যক জেলা-উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ দেওয়া হবে যোগাযোগ- ০১৭১২৫৭৩৯৭৮
সর্বশেষ সংবাদ :
পদ্মার পাড়ে শেখ হাসিনার নামে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়াম।

পদ্মার পাড়ে শেখ হাসিনার নামে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়াম।

আজকের ক্রাইম ডেক্স
পদ্মার পাড়ে শেখ হাসিনার নামে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়াম
দেশে হতে যাচ্ছে আরও একটি আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়াম। মানিকগঞ্জের পাটুরিয়ায় পদ্মা নদীর পাড়ঘেঁষে নতুন স্টেডিয়াম তৈরির পরিকল্পনা চূড়ান্ত করেছে যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়।

আজ শনিবার (১১ সেপ্টেস্বর) সশরীরে স্টেডিয়ামের জন্য প্রস্তাবিত জায়গা পরিদর্শন করে এ কথা জানিয়েছেন ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী মো. জাহিদ আহসান রাসেল এমপি। এ প্রকল্পের মূল উদ্যোক্তা অবশ্য মানিকগঞ্জ-১ আসনের সংসদ সদস্য ও জাতীয় দলের সাবেক অধিনায়ক নাইমুর রহমান দুর্জয়।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নিজেই প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন, মানিকগঞ্জে একটি ক্রিকেট স্টেডিয়াম তৈরির ব্যাপারে। বছর দুয়েক ধরেই অনানুষ্ঠানিকভাবে চলছিল এ বিষয়ে আলোচনা। শনিবার ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রীর প্রস্তাবিত জায়গা পরিদর্শনের মাধ্যমে শুরু হলো এর আনুষ্ঠানিকতা।

মানিকগঞ্জ-পাটুরিয়া ফেরিঘাটের ডান দিকে পদ্মা রিভারভিউ রিসোর্টের পেছনের একটি জমি বাছাই করা হয়েছে স্টেডিয়াম বানানোর জন্য। প্রধানমন্ত্রীর অগ্রাধিকার প্রকল্পের একটি হওয়ায় চলতি অর্থবছরের মধ্যেই কাজ শুরুর চেষ্টা করা হবে বলে জানিয়েছেন জাহিদ আহসান রাসেল।

ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী জানিয়েছেন, যত দ্রুত সম্ভব কাজ শেষ করে প্রধানমন্ত্রীর নামে নামকরণ করা হবে স্টেডিয়ামটির। এজন্য বাছাই করা জায়গা পরিদর্শনকালে উপস্থিত সাংবাদিকদের বলেন, ‘এ জায়গাটি আমাদের প্রাথমিকভাবে পছন্দ হয়েছে। এ জায়গাটিতে আমরা স্টেডিয়াম নির্মাণ করতে চাই।’

তিনি আরও বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন মানিকগঞ্জে একটি ক্রিকেট স্টেডিয়াম তৈরির ব্যাপারে। সে অনুযায়ীই আমরা কাজ শুরু করেছি। আগেই শুরু হয়েছিল, মাঝে করোনার জন্য থেমে যায়। ফিজিক্যালি পরিদর্শনের পর টেকনিক্যাল টিমের কাজ শুরু হবে শিগগির। এরই মধ্যে টেন্ডার আহ্বান করা হয়েছে। আশা করছি আগামী এক সপ্তাহের মধ্যে ওয়ার্ক অর্ডার দিতে পারব।’

চলতি অর্থবছরই কাজ শুরুর আশা ব্যক্ত করে ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘টেকনিক্যাল টিমের পরিদর্শনে আপনারা জানেন বিভিন্ন ধরনের সমীক্ষা হয়, এখানকার মাটি উপযুক্ত কি না, কত নিচে যেতে হবে এসব পরীক্ষার পরই করতে হয়। সাধারণত এটার জন্য তিন থেকে ছয় মাস সময় লাগতে পারে জায়গা অনুযায়ী। যেহেতু প্রধানমন্ত্রীর অগ্রাধিকার প্রকল্প, উনি নিজে ঘোষণা করেছেন, আমরা চেষ্টা করব এ অর্থবছরই যেন স্টেডিয়ামটির নির্মাণকাজ শুরু করতে পারি। ফিজিক্যাল স্টাডির জন্য আমরা এরই মধ্যে ৪ কোটি টাকা বরাদ্দ করেছি।’

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন




© All rights reserved © 2019