২৭ এপ্রিল ২০২৪, ১১:০৫ অপরাহ্ন, ১৭ই শাওয়াল, ১৪৪৫ হিজরি, শনিবার, ১৪ই বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

নোটিশ
জরুরী ভিত্তিতে কিছুসংখ্যক জেলা-উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ দেওয়া হবে যোগাযোগ- ০১৭১২৫৭৩৯৭৮
সর্বশেষ সংবাদ :
চেয়ারম্যান প্রার্থী কাজী শুভ রহমান চৌধরীর বিরুদ্ধে আচরণ বিধি লক্সঘনের অভিযোগ ঘোড়াঘাটে বিএনপির দুই নেতা বহিষ্কার চুয়াডাঙ্গার দর্শনা থানা পুলিশের হাতে ৩৬ বোতল ফেন্সিডিলসহ গ্রেফতার ১ সুন্দরগঞ্জে সন্ত্রাস, নাশকতা ও মাদকের বিরুদ্ধে আলোচনা সভা চুয়াডাঙ্গায় তাপমাত্রা ৪২ দশমিক ৬ ডিগ্রী সেঃ রেকর্ড ঘুমের ওষুধ খাইয়ে স্বামীকে প্রেমিকের হাতে তুলে দেন স্ত্রী, অতঃপর.. দুমকিতে মাহফিল কমিটি নিয়ে সংঘর্ষ, আহত ১৪ বরিশালে তীব্র গরম ও তাপদাহে সাধারণ শ্রমজীবী মানুষের মাঝে খাবার স্যালাইন ও বিশুদ্ধ পানি বিতরণ চুয়াডাঙ্গায় তাপমাত্রা ৪২ দশমিক ৭ ডিগ্রী সেঃ রেকর্ড, বানারীপাড়ায় বৃষ্টি কামনায় ইস্তিসকার নামাজ আদায়
৫ জুলাই থেকে অবৈধ মোবাইল বন্ধ হয়ে যাবে।

৫ জুলাই থেকে অবৈধ মোবাইল বন্ধ হয়ে যাবে।

অনলাইন ডেস্ক
বাংলাদেশে অবৈধ ও নকল হ্যান্ডসেট বন্ধের প্রক্রিয়া আগামী ১ জুলাই থেকে শুরু হবে বলে জানিয়েছিলেন বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি) চেয়ারম্যান চেয়ারম্যান শ্যাম সুন্দর সিকদার। চলতি বছরের ৭ জানুয়ারি বিটিআরসি কার্যালয়ে টেলিকম খাতের সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিয়ম অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা জানান। তিনি সেদিন জানান, ১ জুলাইয়ের আগে গ্রাহকদের হাতে থাকা সচল হ্যান্ডসেট নিবন্ধনের আওতায় আনা হবে।

এ বিষয়ে বিটিআরসির স্পেকট্রাম ডিভিশনের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল শহিদুল আলম গণমাধ্যমকে বলেন, আসছে পহেলা জুলাই থেকে বাংলাদেশের ভেতরে যেসব নতুন মোবাইল সেট ব্যবহার করা হবে সেগুলো অবশ্যই নিবন্ধিত হতে হবে।

২০১৮ সাল থেকে মোবাইল ফোনের আইএমইআই দিয়ে একটি ডাটাবেস তৈরি করছে বিটিআরসি। এই ডাটাবেসে যদি কোন মোবাইল ফোনসেটের তথ্য না থাকে তাহলে বিটিআরসি চাইলে সেটি বন্ধ করে দিতে পারে।
এই নিয়মের কারণ হিসেবে তিনি আরও বলেন, মোবাইল ফোন সেট রেজিস্ট্রেশনের মাধ্যমে নেটওয়ার্কের আওতায় নিয়ে আসার কয়েকটি উদ্দেশ্য রয়েছে। একদিকে এর নিরাপত্তাজনিত বিষয় রয়েছে অন্যদিকে এর একটি আর্থিক দিক রয়েছে।

এই দিকগুলো হচ্ছে :
১. কেউ যাতে অবৈধভাবে হ্যান্ডসেট আনতে না পারে। দেশে যাতে বৈধভাবে অ্যাসেম্বল বা তৈরি করা যায়।

২. মোবাইল সেটগুলো নিবন্ধিত থাকলে আমদানিকারকরা সরকারের ট্যাক্স ফাঁকি দিতে পারবে না।

৩. কারো মোবাইল ফোন ছিনতাই বা চুরি করে অন্য কেউ সেটি বিক্রি বা ব্যবহার করতে পারবে না।

চুরি হওয়া সেটগুলো উদ্ধার করা সহজ হবে।
৪. মোবাইল সিম, আইএমইআই এবং জাতীয় পরিচয়পত্র একসাথে ট্যাগিং করা হবে। এতে করে একজনের নামে নিবন্ধিত মোবাইল অপরজনের মোবাইল সেটে ব্যবহার করা যাবে না।

৫. মোবাইল ফোন ব্যবহার করে কোন অপরাধ সংঘটন হলে সেটির বিরুদ্ধে দ্রুত এবং সহজে ব্যবস্থা গ্রহণ করা যাবে।

বিটিআরসি আরও জানিয়েছে, এখনো পর্যন্ত ১৫ কোটি মোবাইল ফোন সেট রেজিস্ট্রেশন করা হয়েছে।

এই উদ্যোগ নেবার পর থেকে অবৈধ পথে হ্যান্ডসেট আসার সংখ্যা কমে গেছে বলে উল্লেখ করেন ব্রিগেডিয়ার জেনারেল শহিদুল আলম।
সূত্র : বিবিসি বাংলা।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন




© All rights reserved © 2019