২১ নভেম্বর ২০২৫, ০৫:৫১ পূর্বাহ্ন, ২৯শে জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৭ হিজরি, শুক্রবার, ৫ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

নোটিশ
জরুরী ভিত্তিতে কিছুসংখ্যক জেলা-উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ দেওয়া হবে যোগাযোগ- ০১৭১২৫৭৩৯৭৮
সর্বশেষ সংবাদ :
স্ত্রীকে নির্যাতনের মামলায় বরগুনার শিক্ষা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা রবিউল হত্যা মামলায় নিরপরাধদের জড়ানোর অভিযোগে বাবুগঞ্জে বিএনপি’র একাংশের সংবাদ সম্মেলন বাবুগঞ্জের ছাত্রদল নেতার খুনিদের গ্রেপ্তার পরবর্তী দৃষ্টান্ত ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ চুয়াডাঙ্গায় ৩ তক্ষকসহ গ্রেফতার ১জন বাবুগঞ্জ এলজিইডি’র এলসিএস কমিউনিটি অর্গানাইজার সানজিদার বিরুদ্ধে মিথ্যা অপপ্রচার ও হয়রানির অভিযোগ জোটের চাপ নাকি অভ্যন্তরীণ কোন্দল? বরিশাল -৩ আসনে এখনো প্রার্থী চূড়ান্ত করতে পারেনি বিএনপি। ভোটারদের মাঝে ‘ভিআইপি চমক’-এর গুঞ্জন বাবুগঞ্জে উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে ক্রীড়া সামগ্রী বিতরণ জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস এর ৫০ বছর পূর্তীতে ঝালকাঠি জেলা জাসাসের উদ্যোগে আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান বাংলাবান্ধায় ভারসাম্যহীন নারী গণধর্ষণেন শিকার চার ধর্ষক আটক বাবুগঞ্জে ছাত্রদল নেতা হত্যাকাণ্ড: ২১ জনের নামে মামলা!
ঈদ কেনা কেটায় সিলেটের শপিং মহলে নেই পছন্দের কাপড়।

ঈদ কেনা কেটায় সিলেটের শপিং মহলে নেই পছন্দের কাপড়।

আবুল কাশেম রুমন,সিলেট: পবিত্র ঈদ উল ফিতরের আর মাত্র কয়েকদিন বাকী। শেষ মুহূর্তে ঈদের বাজার জমজমাট হওয়ার বদলে অনেকটা ম্লান। কারণ সিলেটের মার্কেটগুলোতে চাহিদা অনুযায়ী পণ্য নেই। চরম সংকট পছন্দসই পোষাকের। এতে হতাশায় ক্রেতারা, বিক্রেতাদেও মাঝেও নিরব হাহাকার। মাকের্টগুলোতে কাপড়ের শূণ্য তাকগুলো বলে দিচ্ছে বাজারে চাহিদা অনুযায়ী কাপড় নেই।
করোনা পরিস্থিতির কারণে চলমান লকডাইন ও বর্ডার দিয়ে পণ্য সরবরাহ বন্ধ থাকায় সিলেটের মার্কেটগুলো পোশাক সংকটে পড়েছে বলে জানান ব্যবসায়ীরা। ভারতীয় পোশাক আমদানি না হওয়ায় বিপাকে পড়েছেন তারা। সেই সাথে পছন্দ সই পোশাক না পেয়ে হতাশ ক্রেতারা। কারণ সিলেটে ক্রেতাদের পছন্দের অগ্রভাগে থাকে ভারতীয় পোশাক। এবার ভারতীয় পোষাক নেই। কিন্তু সিলেটের পোশাক বাজারে ভারতীয় ও বিদেশী কাপড়ের ‘কপি’ পোশাকে সয়লাভ। কিন্তু এগুলো মানহীন। এদিকে, পোশাকের দাম বেড়েছে দ্বিগুণ।
ব্যবসায়ীরা বলছেন, সুতাসহ অন্যান্য কাঁচামালের দাম বেড়ে যাওয়ায় কাপড়ের দাম বেশি। ঈদের বাজারে শতকরা ৭৫ ভাগ কাপড়ই থাকতো ভারতের। সেই জায়গায় গত দুই বছর ভারত থেকে কোনো পণ্যই আসছে না বলে জানান ব্যবসায়ীরা। এক্ষেত্রে দেশীয় পোশাকের বাজারে এটা ইতিবাচক ভূমিকা রাখছে বলে মনে করছেন ব্যবসায়ী নেতারা। এবছর দেশীয় গার্মেন্টেসে তৈরি ভারতীয় ও পাকিন্তানি কাপড়ের কপি পোশাকই চলছে বলে জানালেন ব্যবসায়ীরা। রেডি আনরেডি ত্রি-পিস ও শাড়ির চাহিদাই বেশি। পাশাপশি দেশীয় সুতির কাপড়েরও চাহিদা রয়েছে। ভারতীয় জর্জেট, কাতান এবং পাকিস্তানি বারিস কাপড়ের চাহিদা বেশি। দাম বেশি নিলেও কপি পোশাকের কোয়ালিটি নিয়ে সন্তুষ্ট নন ক্রেতারা।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন




© All rights reserved © 2019