০২ মে ২০২৪, ১০:২৩ পূর্বাহ্ন, ২২শে শাওয়াল, ১৪৪৫ হিজরি, বৃহস্পতিবার, ১৯শে বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

নোটিশ
জরুরী ভিত্তিতে কিছুসংখ্যক জেলা-উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ দেওয়া হবে যোগাযোগ- ০১৭১২৫৭৩৯৭৮
সর্বশেষ সংবাদ :
বিদেশে পালানোর সময় শত কোটি টাকা আত্মসাতের হোতা বিমানবন্দরে গ্রেফতার উসকানিতে নিজের রুটি-রুজির সংস্থান ধ্বংস করবেন না: শেখ হাসিনা চুয়াডাঙ্গায় জেলা প্রশাসকের উদ্যোগে মে দিবস পালিত নানা আয়োজনে ঘোড়াঘাটে মে দিবস পালিত বানারীপাড়া উপজেলা নির্বাচনে মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে এগিয়ে বিলকিস ঝালকাঠিতে জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে “মহান মে দিবস উপলক্ষ্যে র‍্যালী ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত” আজকের ক্রাইম নিউজে চুয়াডাঙ্গার মনোহরপুর বৈশাখী মেলার নামে জুয়ার আসর সংবাদ প্রকাশিত হওয়ায় রাতে প্রশাসনের হানা বরিশালে প্রধানমন্ত্রী সচিব পরিচয়ে ৫০ লাখ টাকা হাতিয়ে নেওয়া সেই প্রতারক গ্রেপ্তার বরিশালে শ্রমজীবি মানুষের মাঝে খাবার স্যালাইন ও লেবুর সরবত বিতরন নীলফামারীতে মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারসহ বিভিন্ন দাবিতে সাংবাদিকদের মানববন্ধন
সিলেটে লকডাউনের খবর শুনে নিত্যপণ্য বাজারে ক্রেতাদের ভিড়। আজকের ক্রাইম-নিউজ

সিলেটে লকডাউনের খবর শুনে নিত্যপণ্য বাজারে ক্রেতাদের ভিড়। আজকের ক্রাইম-নিউজ

আবুল কাশেম রুমন,সিলেট: সকাল ৭ টা থেকে খুলা হয়েছে সিলেটের শহরের বড়-বড় পাইকারি ও খুচরা বাজারে নিত্যপণ্য বিপনীবিতান কেন্দ্র গুলো। সোমবার (৫ এপ্রিল) সারাদেশে লকডাউনে খবর শুনার পর সিলেটে সাধারণ মানুষের খাদ্যদ্রবাদী ও প্রয়োজনীয় দ্রবাদি মুজদ নিয়ে রয়েছেন আশষ্কার মধ্যে। অধিক পণ্য ক্রয় করে রাখছেন সাধারণ মানুষ। সিলেট নগরীরর সবচেয়ে বড় পাইকারী আড়ৎ কালিঘাটে সকাল থেকে উপচেপড়া ভিড় চোখে পড়ার মতো। শুধু কালিঘাট নয় বন্দরবাজার, জিন্দাবাজার, আম্বরখানা, শীবগঞ্জসহ সকল পাইকারি বাজার ও কাচাবাজার হু হু করে ক্রেতা ভিড় করছেন। রোবাবার সরজমিন বাজার ঘুরে দেখা যায়, এসব পাইকারি আড়তের দোকান গুলো অন্যান্য দিন ৯ টা থেকে ১০ টার ভেতরে খুলা হতো। কিন্তু লকডাউন শোনার পর অনেক দোকানদার ফজরের নাম পড়ে খুলতে শুরু করেন এখবর আশ পাশের লোকজন জানার পর অনেক দোকানদার ও ক্রেতারা বাজারে আসতে শুরু করেন। কালিঘাটের এক ব্যবসায়ী জানান, আজকের বাজার অন্যান্যদের দিনের তুলানায় সবচেয়ে বেশি বেচা কেনা হয়েছে। ৭ দিনের লকডাউনের খবর শুনে ক্রেতা বাড়তি দামে নিত্যপণ্য ক্রয় করছেন। এ সুযোগে কিছু অসাধু ব্যবসায়ী অনেক পণ্যের দাম বাড়িয়ে দিয়েছেন। একজন ক্রেতার কথা বলে তিনি জানান, পরিস্থিতি কোন দিকে যায় বুঝা সমকিল সামনে রমজান মাস বিধায় আগ থেকে সব ধরণের পণ্য মজুধ করে রাখছি। তবে যে পরিমান নিত্যপণ্য ক্রয় করেছি আশা করি আগামী ২ মাস পর্যন্ত চলবে।
পাইকারি বাজার ছাড়াও কাঁচা বাজার, মাছ ও মাংসের বাজারেও হুমড়ি খেয়ে পড়েছেন ক্রেতারা। ব্যবসায়ীরা জানান, চাহিদা বেশি কিন্তু জিনিস কম। এ অবস্থায় দাম বৃদ্ধি হয়েছে সকল জিনিস পত্রের। লকডাউনের আগে ক্রেতাদের এই হুমড়ি খেয়ে পড়া অবস্থায় স্বাস্ব্যবিধি কেউ মানছেন না। এতে করে করোনার আক্রমন আরোও বাড়তে পারে বলে বিশেষজ্ঞরা মনে করেন।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন




© All rights reserved © 2019