২৯ মার্চ ২০২৪, ১২:৩৮ অপরাহ্ন, ১৮ই রমজান, ১৪৪৫ হিজরি, শুক্রবার, ১৫ই চৈত্র, ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

নোটিশ
জরুরী ভিত্তিতে কিছুসংখ্যক জেলা-উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ দেওয়া হবে যোগাযোগ- ০১৭১২৫৭৩৯৭৮
সর্বশেষ সংবাদ :
চুয়াডাঙ্গার দর্শনা সীমান্তে দু’ দেশের পতাকা বৈঠক শেষে ভারতীয় নাগরিককে ফেরত কাঠালিয়ায় মুক্তিযোদ্ধার বাড়িতে ডাকাতির ঘটনায় ১ ডাকাত গ্রেফতার দামুড়হুদায় নাশকতার মামলায় জামায়াতের উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থীসহ সাবেক চেয়ারম্যান,সাবেক ভাইস ঝালকাঠি পৌরসভার দুই খেয়াঘাট ইজারায় হাইকোর্টের স্থগিতাদেশ বাবুগঞ্জে পাট ক্ষেত দিয়ে হাটার প্রতিবাদ করায় কৃষককে কুপিয়ে জখম টুরিস্ট পুলিশের মতবিনিময় সভা গাজীপুর জেলার শালবন গ্রীন রিসোর্টে সাথে ঝালকাঠিতে জাতীয় দিবস পালন না করায় হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ককে শোকজ ঝালকাঠিতে ভূমি সেবার টেকসই মানোন্নয়নের লক্ষ্যে উপজেলা প্রশাসনের সাথে টিআইবি-সনাকের অধিপরামর্শ সভা বরিশালে মসজিদে নামাজ চলাকালীন এসি বিস্ফারণ, কোন হতাহতের ঘটনা ঘটেনি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাংলাদেশকে বিশ্বের উন্নয়নের রোল মডেল হিসেবে সমাদৃত করেছেন-পার্বত্য প্রতিমন্ত্রী
ফের মিয়ানমারে বিজয়ী হয়েছে অং সান সু চি। আজকের ক্রাইম-নিউজ

ফের মিয়ানমারে বিজয়ী হয়েছে অং সান সু চি। আজকের ক্রাইম-নিউজ

অনলাইন ডেস্ক:: মিয়ানমারের সাধারণ নির্বাচনে ফের বিজয়ী হয়েছে অং সান সু চির দল ন্যাশনাল লিগ ফর ডেমোক্রেসি (এনএলডি)।
ক্ষমতাসীন দলটি পরবর্তী সরকার গঠনের জন্য অধিকাংশ আসনেই জয়লাভ করেছে। তবে এখনো আনুষ্ঠানিক ঘোষণা আসেনি।

মিয়ানমারের পার্লামেন্টের নিম্নকক্ষে ৪২৫ ও উচ্চকক্ষে ১৬১টি আসন রয়েছে। দেশটিতে সরকার গঠনের জন্য প্রয়োজন ৩২২টি আসন। তবে এনএলডি ৩৪৬টি আসনে জয়লাভ করেছে।

৫০ বছরের বেশি সময়ের সেনাশাসনের কবল থেকে মুক্ত হয়ে ২০১৫ সালে দেশটিতে প্রথমবারের মতো অনুষ্ঠিত সাধারণ নির্বাচনে সু চির দল ভূমিধস জয় পায়। সে বছর দলটি সংসদের মোট ৩৯০ আসনে বিজয়ী হয়। তবে এবার বেশ কিছু আসন হারাতে হয়েছে তাদের।

এদিকে, সেনা-সমর্থিত বিরোধী দল পুনর্নির্বাচনের দাবি জানিয়েছে। তবে ভোট গণনা এখনো শেষ হয়নি। এখনো ৬৪ আসনের ফল ঘোষণা হয়নি। বিদেশি নাগরিকের সঙ্গে বিয়ে হওয়ায় ২০১৫ সালের নির্বাচনে জয়ী হয়েও দেশটির প্রধানমন্ত্রী হতে পারেননি সু চি। একই কারণে এবারো তিনি জয়ী হলে প্রধানমন্ত্রী হতে পারবেন না। বর্তমানে এই নেত্রী ‘স্টেট কাউন্সিলর’ হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।

জানা গেছে, এবার মিয়ানমারের সাধারণ নির্বাচনে সংখ্যালঘু রোহিঙ্গা সম্প্রদায়ের মতো বেশ কয়েকটি ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী ভোটাধিকার প্রয়োগ বা প্রার্থী হওয়ার সুযোগ পাননি। বেশ কয়েকটি বিদ্বেষপূর্ণ স্থানে ভোট প্রদানের কোনো ব্যবস্থা করেনি দেশটির কেন্দ্রীয় নির্বাচন কমিশন। নিরাপত্তার দোহাই দিয়ে বিভিন্ন ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী এবং সংখ্যালঘু জনগোষ্ঠীদের এই নির্বাচনের বাইরে রাখা হয়েছে। এদের মধ্যে রোহিঙ্গারাও রয়েছেন।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন




© All rights reserved © 2019