২২ নভেম্বর ২০২৫, ০৪:৫৩ পূর্বাহ্ন, ৩০শে জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৭ হিজরি, শনিবার, ৬ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

নোটিশ
জরুরী ভিত্তিতে কিছুসংখ্যক জেলা-উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ দেওয়া হবে যোগাযোগ- ০১৭১২৫৭৩৯৭৮
সর্বশেষ সংবাদ :
বরিশাল-৩ (বাবুগঞ্জ-মুলাদী) আসনে বিএনপির মনোনয়নকে ঘিরে সুবাতাস বানারীপাড়ায় ভূমিকম্পে মুহুর্তে বসতবাড়ি সন্ধ্যা নদী গর্ভে বিলীণ ছারছীনার পীর সাহেব হুজুরের বরিশাল আগমন উপলক্ষে আগামীকাল শনিবার ঈছালে ছওয়াব ওয়াজ মাহফিলের আয়োজন করা হয়েছে চুয়াডাঙ্গায় উদ্ধার হওয়া তিনটি তক্ষক বনায়ন ও নার্সারি এবং প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের বাগানে অবমুক্ত ফাতেমা জোহরা আদিবার আন্তর্জাতিক সাফল্য; অস্ট্রেলিয়ার নিবন্ধিত আর্কিটেক্ট স্ত্রীকে নির্যাতনের মামলায় বরগুনার শিক্ষা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা রবিউল হত্যা মামলায় নিরপরাধদের জড়ানোর অভিযোগে বাবুগঞ্জে বিএনপি’র একাংশের সংবাদ সম্মেলন বাবুগঞ্জের ছাত্রদল নেতার খুনিদের গ্রেপ্তার পরবর্তী দৃষ্টান্ত ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ চুয়াডাঙ্গায় ৩ তক্ষকসহ গ্রেফতার ১জন বাবুগঞ্জ এলজিইডি’র এলসিএস কমিউনিটি অর্গানাইজার সানজিদার বিরুদ্ধে মিথ্যা অপপ্রচার ও হয়রানির অভিযোগ
বরিশালে ধর্ষণ মামলায় আসামি কলেজ অধ্যক্ষ কারাগারে। আজকের ক্রাইম-নিউজ

বরিশালে ধর্ষণ মামলায় আসামি কলেজ অধ্যক্ষ কারাগারে। আজকের ক্রাইম-নিউজ

আজকের ক্রাইম ডেক্স
বরিশালে চাকরি দেয়ার প্রলোভনে যুবতী ধর্ষণ মামলার আসামি কলেজ অধ্যক্ষকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। বুধবার মামলার আসামি হিসেবে অধ্যক্ষ বরিশাল নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালে হাজির হয়ে জামিনের আবেদন করেন।

ট্রাইব্যুনালের বিচারক আবু শামীম আজাদ অধ্যক্ষকে জেলে পাঠানোর নির্দেশ দেন।

জেলে যাওয়া অধ্যক্ষ হলো- শহীদুল ইসলাম। তিনি বাকেরগঞ্জ উপজেলার কলসকাঠি ইউনিয়নের কোচনগর এলাকার আ. রশিদ মাতুব্বরের ছেলে। এছাড়াও তিনি বাকেরগঞ্জ কবাই ইউনিয়ন ইসলামিয়া ডিগ্রি কলেজের অধ্যক্ষ হিসেবে কর্মরত রয়েছেন।

বেঞ্চ সহকারী আজিবর রহমান জানান, মামলার বাদী যুবতীর সাথে অটোতে অধ্যক্ষ শহিদুল ইসলামের পরিচয় হয়। পরিচয়ের সূত্র ধরে সে যুবতীর মোবাইল নম্বর সংগ্রহ করে। পরে অধ্যক্ষ ওই যুবতীকে বিভিন্ন সময় ফোন করে বিয়ের প্রস্তাব দেয়। এছাড়াও তার কলেজে চাকরি দেয়ার প্রলোভন দেয়। এতে যুবতী ও অধ্যক্ষের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। ধারাবাহিকতায় অধ্যক্ষ বিভিন্ন সময় যুবতীর বাড়িতে যায়। ওই সময় যুবতীর ঘরে কেউ না থাকার সুযোগ নিয়ে তাকে একাধিকবার ধর্ষণ করে। পরে যুবতীকে বিয়ে না করে টালবাহানা শুরু করে। একপর্যায়ে তাকে বিয়ে করার কথা অস্বীকার করাসহ বিভিন্ন ধরনের হুমকি দেন অধ্যক্ষ। এ ঘটনায় গত ২২ জুন বাকেরগঞ্জ থানায় অধ্যক্ষ শহিদুল ইসলামকে অভিযুক্ত করে মামলা করেন যুবতী। মামলার পর গত ২৩ সেপ্টেম্বর অধ্যক্ষ শহিদুল ইসলাম উচ্চ আদালত থেকে ৬ সপ্তাহের আগাম জানিন নেন। উচ্চ আদালতের আগাম জামিন শেষে অধ্যক্ষ শহিদুল ইসলাম ট্রাইব্যুনালে হাজির হয়ে আবার জামিন আবেদন করেন। বিচারক তা নামঞ্জুর করে তাকে জেলহাজতে প্রেরণের নির্দেশ দেন।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন




© All rights reserved © 2019