১৯ এপ্রিল ২০২৪, ১১:৪৮ অপরাহ্ন, ৯ই শাওয়াল, ১৪৪৫ হিজরি, শুক্রবার, ৬ই বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

নোটিশ
জরুরী ভিত্তিতে কিছুসংখ্যক জেলা-উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ দেওয়া হবে যোগাযোগ- ০১৭১২৫৭৩৯৭৮
সর্বশেষ সংবাদ :
রাত ১টার মধ্যে তীব্র ঝড়ের আশঙ্কা, হুঁশিয়ারি সংকেত পুড়ে ছাই আইসিইউ, অসংখ্য যন্ত্রপাতির ক্ষতি চুয়াডাঙ্গায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪১ দশমিক ৩ রেকর্ড,হিট ওয়েভের সতর্কবার্তা বিএনপির নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে কোনো মামলা রাজনৈতিক নয়: প্রধানমন্ত্রী ঢাকা শিশু হাসপাতালে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৫ ইউনিট দেশে তিনদিনের হিট অ্যালার্ট জারি গাড়ি-বাড়ি নিয়ে শো-অফ, ভুয়া ভিসা বিক্রি করে রাতারাতি কোটিপতি মামুন বানারীপাড়ায় বীর মুক্তিযোদ্ধা সন্তান কমান্ডের ফুলেল শুভেচ্ছায সিক্ত মেনন বানারীপাড়ায় তহশিলদার ও সার্ভেয়ারের বিরুদ্ধে অনিয়ম-দুর্নীতির অভিযোগ যুবকের আত্নহত্যা, বাড়িতে খালু শ্বশুরের ঘুষি, সালিশে মেম্বারের দেওয়া থাপ্পড় না কি স্ত্রীর ওপর অভিমান
বিশ্বে প্রথম করোনা ভ্যাকসিন গ্রহণ পুতিন কন্যার। আজকের ক্রাইম-নিউজ

বিশ্বে প্রথম করোনা ভ্যাকসিন গ্রহণ পুতিন কন্যার। আজকের ক্রাইম-নিউজ

অনলাইন ডেস্ক

ভ্যাকসিন প্রয়োজন খুব দ্রুত। যত তাড়াতাড়ি সম্ভব একটা ভ্যাকসিন এনে মুক্তি দিতে হবে মানুষকে। কিন্তু তাই বলে তাড়াহুড়ো করতে গিয়ে ভুল না হয়, সেজন্য বারবার গাইডলাইন দেওয়া হয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার পক্ষ থেকে। কিন্তু তার মধ্যেই ভ্যাকসিন আনার কথা ঘোষণা করে দিল রাশিয়া।

মঙ্গলবার রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন জানিয়েছেন, এদিন সকালেই বিশ্বের প্রথম করোনা ভ্যাকসিন রেজিস্টার করেছে রাশিয়া। তিনি আরও জানিয়েছেন যে তার এক মেয়ে ইতিমধ্যেই সেই ভ্যাকসিন গ্রহণ করেছেন। তিনি বলেন, ‘আমার এক মেয়ে ইতিমধ্যেই এই ভ্যাকসিন নিয়েছে। অর্থাৎ সে এই পরীক্ষায় অংশ নিয়েছে বলা যেতে পারে।

গত সপ্তাহেও গাইডলাইন নিয়ে রাশিয়াকে সতর্ক করেছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। সোমবার সকালেই ক্যাবিনেট সেশনের ব্রডকাস্টে একথা ঘোষণা করেন পুতিন। তিনি বলেন, ‘আজ সকালে বিশ্বে প্রথমবার কোনও রোনা ভ্যাকসিন রেজিস্টার হল। আমি জানি এতে ভাইরাসকে প্রতিরোধ করার ক্ষমতা তৈরি হবে। ’

রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রক আগেই জানিয়েছিল যে এই ভ্যাকসিন বিশ্বে সাড়া ফেলবে।

উপকার হবে সাধারণ মানুষের। কিন্তু কীভাবে কাজ করবে এই ভ্যাকসিন। এই সম্পর্কে মস্কোর গ্যামলিয়া রিসার্চ ইনস্টিটিউটের ডিরেক্টর আলেকজান্ডার গিন্টসবার্গ জানান, এই ভ্যাক্সিন কিছু জড় বা নিষ্প্রাণ পার্টিকলস তৈরি করবে। শরীরের অ্যাডিনো ভাইরাসের উপস্থিতির প্রেক্ষিতে এগুলো তৈরি হবে।

সেখান থেকেই তৈরি হবে করোনাভাইরাসের মোকাবিলা করার মত অ্যান্টি বডি। এখনও পর্যন্ত এই ভ্যাকসিনের কোনও পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া দেখা যায়নি বলে গ্যামলিয়া রিসার্চ ইনস্টিটিউট জানাচ্ছে। এই ইনস্টিটিউটই ভ্যাক্সিনটি তৈরি করেছে, যা সম্ভবত ১২ অগাস্ট হাতে পাবেন সাধারণ মানুষ।
মস্কোর পক্ষ থেকে পরিকল্পনা করা হয়েছে যে, অক্টোবরেই ভ্যাক্সিন দেওয়া হবে। মাস ভ্যাকসিনেশন অর্থাৎ বহু মানুষকে একসঙ্গে ভ্যাকসিন দেওয়ার পরিকল্পনা তৈরি করা হচ্ছে।

রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী মিখাইল মুরাশকো আগেই জানিয়েছেন সেকথা। তিনি জানান, প্রাথমিকভাবে চিকিৎসক ও শিক্ষকদের এই ভ্যাকসিন দেওয়া হবে। মস্কোর গামালেয়া ইনস্টিউট এই ভ্যাকসিন তৈরি করেছে ও রাশিয়ার ডিরেক্ট ইনভেস্টমেন্ট ফান্ড এই ভ্যাকসিনের হিউম্যান ট্রায়াল করেছে।

সেপ্টেম্বর মাস থেকে এই ভ্যাকসিন উৎপাদন শুরু হবে বলে আশা করা হচ্ছে। ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল যতদিন না সম্পূর্ণ হচ্ছে ততদিন তা শুধুমাত্র চিকিৎসকরাই সেটা নিয়ন্ত্রণ করবে। সূত্র : কলকাতা ২৪।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন




© All rights reserved © 2019