২০ নভেম্বর ২০২৫, ০৮:০৬ অপরাহ্ন, ২৮শে জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৭ হিজরি, বৃহস্পতিবার, ৫ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

নোটিশ
জরুরী ভিত্তিতে কিছুসংখ্যক জেলা-উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ দেওয়া হবে যোগাযোগ- ০১৭১২৫৭৩৯৭৮
সর্বশেষ সংবাদ :
চুয়াডাঙ্গায় ৩ তক্ষকসহ গ্রেফতার ১জন বাবুগঞ্জ এলজিইডি’র এলসিএস কমিউনিটি অর্গানাইজার সানজিদার বিরুদ্ধে মিথ্যা অপপ্রচার ও হয়রানির অভিযোগ জোটের চাপ নাকি অভ্যন্তরীণ কোন্দল? বরিশাল -৩ আসনে এখনো প্রার্থী চূড়ান্ত করতে পারেনি বিএনপি। ভোটারদের মাঝে ‘ভিআইপি চমক’-এর গুঞ্জন বাবুগঞ্জে উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে ক্রীড়া সামগ্রী বিতরণ জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস এর ৫০ বছর পূর্তীতে ঝালকাঠি জেলা জাসাসের উদ্যোগে আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান বাংলাবান্ধায় ভারসাম্যহীন নারী গণধর্ষণেন শিকার চার ধর্ষক আটক বাবুগঞ্জে ছাত্রদল নেতা হত্যাকাণ্ড: ২১ জনের নামে মামলা! দর্শনায় দাড়ানো ট্রাকে আগুন ধরিয়েছে দুর্বৃত্তরা বিরামপুর রেলস্টেশনে ট্রেনের যাত্রা বিরতির দাবিতে সাংবাদিক সম্মেলন বীরশ্রেষ্ঠ ক্যাপ্টেন মহিউদ্দিন জাহাঙ্গীরের বড় বোনের ইন্তেকাল
ধর্ষণের পর যদি সেই মেয়েটিকে বিয়ে করে ধর্ষণকারী, তাহলে তার বিরুদ্ধে সকল অভিযোগ প্রত্যাহার। আজকের ক্রাইম নিউজ

ধর্ষণের পর যদি সেই মেয়েটিকে বিয়ে করে ধর্ষণকারী, তাহলে তার বিরুদ্ধে সকল অভিযোগ প্রত্যাহার। আজকের ক্রাইম নিউজ

অনলাইন ডেস্ক:: অপ্রাপ্তবয়স্ক কোন মেয়েকে ধর্ষণের পর যদি সেই মেয়েটিকে বিয়ে করে ধর্ষণকারী, তাহলে তার বিরুদ্ধে সকল অভিযোগ প্রত্যাহার করা হবে। এমনই বিতর্কিত এবং অমানবিক বিল সেদেশের সংসদে পাশ করাতে চাইছে তুরস্কের ক্ষমতাসীন দল।
এই খবর প্রকাশ্য আসার পর তুরস্কের মানবাধিকার এবং নারী অধিকার সংগঠনগুলো এই প্রস্তাবিত আইনের তীব্র সমালোচনা করেছে। তাদের মতে, এই আইন প্রণয়নের অর্থ দাঁড়ায় ধর্ষণকে আইনি বৈধতা দেওয়া।
তুরস্কের ক্ষমতাসীন দলের এমপিরা প্রস্তাবিত এই আইনটিতে আকস্মিকভাবে তাদের সমর্থন জানান। এই আইনে অপ্রাপ্তবয়স্ক কোন নারীকে ধর্ষণের অভিযোগে অভিযুক্ত ব্যক্তিকে একটিমাত্র শর্তে পুরোপুরিভাবে ক্ষমা করার কথা উল্লেখ করা হয়েছে। প্রস্তাবিত এই বিল অনুযায়ী, অভিযুক্ত ব্যক্তিটি ধর্ষিতাকে বিয়ে করলে ধর্ষকের সাজা মকুফ করা হবে এবং তার শাস্তি খারিজ হয়ে যাবে।

তুরস্ক সরকারের তরফে জানান হয়েছে, এই আইনের উদ্দেশ্য হল, যারা না বুঝেই অল্পবয়সী কোনও মেয়ের সঙ্গে যৌনকর্মে লিপ্ত হয়েছে তাদের বিয়ে করার সুযোগ দেওয়া। তবে বিশ্বব্যাপী নারীদের অধিকার নিয়ে কাজ করা সংগঠনগুলি এর তীব্র সমালোচনা করছে। তাদের দাবি, যেসব পুরুষ জেনেশুনেই এই কাজটি করছিলো তাদেরও এই আইনের আওতায় ক্ষমা করা হবে এবং এর মধ্য দিয়ে ধর্ষণ আইনি বৈধতা পেয়ে যেতে পারে।

যদি তুরস্কের পার্লামেন্টে এই বিলটি পাশ হয় তাহলে প্রায় তিন হাজারের মতো পুরুষ ধর্ষণের অভিযোগ থেকে মুক্তি পাবে। সংবাদমাধ্যমের সমীক্ষা অনুযায়ী, তুরস্কে গত কয়েক বছরে যৌন হয়রানির সংখ্যা ব্যাপক হারে বেড়েছে, তুরস্কে নারীদের ৪০ শতাংশই যে কোনওভাবে শারীরিক বা যৌন নির্যাতনের শিকার হয়েছেন।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন




© All rights reserved © 2019