২২ নভেম্বর ২০২৫, ১২:১২ পূর্বাহ্ন, ৩০শে জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৭ হিজরি, শনিবার, ৬ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
অনলাইন ডেস্ক::বিয়ের যাবতীয় ধর্মীয় আচার অনুষ্ঠান পালন করতে কষ্ট হচ্ছিলো আমার। কারন বিয়ের কয়েকদিন আগেই থেকেই আমি অসুস্থ্য। বিয়ের দিনও আমি খুব অসুস্থ ছিলাম। তারপর ও পরিবারের চাপে অসুস্থ্য অবস্থায় বিয়ের পিড়িতে বসতে বাধ্য হলাম। বাসর রাতে যখন ঘরে ঢুকলাম আমি ক্লান্ত, অসুস্থ, পরিশ্রান্ত। জ্বরটা বেড়েই চলছে। আমি স্বপ্ন দেখে ছিলাম বিয়ের রাতের এই চরম মূহুর্তটা আমার ভালবাসার মানুষের সাথে চরম উপভোগ করব।
কিন্তু আমার স্বপ্নটা ভেঙ্গে চুরমার হয়ে গেলো। অসুস্থ শরিরটাকেই ছিড়ে খেল তথাকথিত আমার স্বামী। উপরের কাহিনীটি রুপসী নামক এক ভারতীয় দিল্লিবাসী নারীর। বিবাহিত জীবনে নারীরা কিভাবে নৃশংষ ভাবে ধর্ষিত হন তারই এক নজির বৃন্দা। ইন্টারনেট জগতে বৃন্দার এই খোলা চিঠি আলোড়ন ফেলেছে। তার উদ্দেশ্য সমাজের ভয়ে মুখ খুলতে না পারা এইসব অত্যাচারিত নারীদের জাগিয়ে তোলা। বৃন্দার লেখা খোলা চিঠিটি নিচে দেয়া হলো-আমি সব সময় ভেবেছিলাম স্বামীকে খুব ভালবাসব। কিছুক্ষন আগেও আমি পবিত্র ছিলাম। এক মুহুর্তে সব শেষ। আমি শুধু বললাম, তুমি এটা ঠিক করলে না। স্বামী বললো, আমি এই দিনটার জন্য অনেক দিন ধরেই অপেক্ষা করছিলাম। তারপর আমাকে ঝাপ্টে ধরলো, যেন মোটা দড়ি দিয়ে আমাকে বাধলো এবং রেগে গেল। বলল তোমাকে এই মুহুর্তটা উপভোগ করতেই হবে। তুমি এখন আমার বঊ।
সুতরাং আমার যখন ইচ্ছা আমি তোমার সাথে সহবাস করব। যা করছি করতে দাও। আমি ভয়ে লজ্জায় কুকড়ে গেলাম। তারপর থেকে যতবার আমার দেহটাকে উপভোগ করতো আমাকে অপমান করতো। সবসময় শুধু সহবাস এর কথা বলতো, কোন গল্প (story) করতো না। প্রত্যেকটা দিন আমি ধর্ষিত হতাম। আমার শরিরটা থাকত বিছানায় মনটা পড়ে থাকত অন্যখানে। আমি মাটির পুতুলের মত যা বলত শুনে যেতাম।
সুতরাং আমার যখন ইচ্ছা আমি তোমার সাথে সহবাস করব। যা করছি করতে দাও। আমি ভয়ে লজ্জায় কুকড়ে গেলাম। তারপর থেকে যতবার আমার দেহটাকে উপভোগ করতো আমাকে অপমান করতো। সবসময় শুধু সহবাস এর কথা বলতো, কোন গল্প (story) করতো না। প্রত্যেকটা দিন আমি ধর্ষিত হতাম। আমার শরিরটা থাকত বিছানায় মনটা পড়ে থাকত অন্যখানে। আমি মাটির পুতুলের মত যা বলত শুনে যেতাম।
না, ওর কাছে বউ মানেই সুখ। কেন বোঝাতে পারলাম না একেই ধর্ষন বলে। হ্যা, বিয়ের পর থেকে প্রতি রাতেই আমি ধর্ষিত হই।