২১ নভেম্বর ২০২৫, ১১:৪৩ পূর্বাহ্ন, ২৯শে জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৭ হিজরি, শুক্রবার, ৬ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

নোটিশ
জরুরী ভিত্তিতে কিছুসংখ্যক জেলা-উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ দেওয়া হবে যোগাযোগ- ০১৭১২৫৭৩৯৭৮
সর্বশেষ সংবাদ :
স্ত্রীকে নির্যাতনের মামলায় বরগুনার শিক্ষা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা রবিউল হত্যা মামলায় নিরপরাধদের জড়ানোর অভিযোগে বাবুগঞ্জে বিএনপি’র একাংশের সংবাদ সম্মেলন বাবুগঞ্জের ছাত্রদল নেতার খুনিদের গ্রেপ্তার পরবর্তী দৃষ্টান্ত ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ চুয়াডাঙ্গায় ৩ তক্ষকসহ গ্রেফতার ১জন বাবুগঞ্জ এলজিইডি’র এলসিএস কমিউনিটি অর্গানাইজার সানজিদার বিরুদ্ধে মিথ্যা অপপ্রচার ও হয়রানির অভিযোগ জোটের চাপ নাকি অভ্যন্তরীণ কোন্দল? বরিশাল -৩ আসনে এখনো প্রার্থী চূড়ান্ত করতে পারেনি বিএনপি। ভোটারদের মাঝে ‘ভিআইপি চমক’-এর গুঞ্জন বাবুগঞ্জে উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে ক্রীড়া সামগ্রী বিতরণ জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস এর ৫০ বছর পূর্তীতে ঝালকাঠি জেলা জাসাসের উদ্যোগে আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান বাংলাবান্ধায় ভারসাম্যহীন নারী গণধর্ষণেন শিকার চার ধর্ষক আটক বাবুগঞ্জে ছাত্রদল নেতা হত্যাকাণ্ড: ২১ জনের নামে মামলা!
কীর্তণখোলা-২ লঞ্চের ক্যান্টিনের সামনে যুবক খুনের আসামি থানা থেকে পলায়ন। আজকের ক্রাইম নিউজ

কীর্তণখোলা-২ লঞ্চের ক্যান্টিনের সামনে যুবক খুনের আসামি থানা থেকে পলায়ন। আজকের ক্রাইম নিউজ

নিউজ ডেস্ক::দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানা থেকে ইয়ামিন নামে এক হত্যা মামলার আসামি পালিয়ে গেছে। শুক্রবার (০৮ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় শনিবার (০৯ নভেম্বর) ছয় পুলিশ সদস্যকে প্রত্যাহার করে পুলিশ লাইনে সংযুক্ত করা হয়েছে।

পুলিশ সদস্যরা হলেন- উপ-পরিদর্শক (এসআই) আবু সিদ্দিক, মিজান, জহিরুল ইসলামের, কনস্টেবল লতিফ, হাসেম ও অপারেটর রফিক।

ঢাকা জেলা পুলিশের মিডিয়া সেন্টার ইনচার্জ পরিদর্শক শামীম বলেন, এ ঘটনায় ডিএসবির পুলিশ সুপার শরিফুল ইসলামকে প্রধান করে তিন সদস্য বিশিষ্ট তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। ছয় পুলিশ সদস্যকে থানা থেকে প্রত্যাহার করে পুলিশ লাইনে সংযুক্ত করা হয়েছে। তদন্ত কমিটির তদন্ত শেষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবে।

গত অক্টোবর মাসের ১৮ তারিখ সদরঘাট লঞ্চ টার্মিনালে বরিশালগামী কীর্তণখোলা-২ লঞ্চের ক্যান্টিনের সামনে খুন হন রুবেল (২২) নামে এক যুবক। ওই ঘটনায় দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করা হলে মামলার তদন্তভার পান এসআই আবু সিদ্দিক। তদন্ত শেষে হত্যায় জড়িত থাকার প্রমাণ পেয়ে আসামি ইয়ামিনকে আটক করা হয়। পরে আসামি ইয়ামিনকে থানায় এনে পরিদর্শক অপারেশনের কক্ষে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করেন এসআই আবু সিদ্দিক ও মিজান।

জিজ্ঞাসাবাদ শেষে আসামি ইয়ামিনকে ওই রুমে রেখে এসআই আবু সিদ্দিক ও মিজান বেরিয়ে যান। তাখন সুযোগের সদ্ব্যবহার করে হাতকড়া খুলে কৌশলে ডিউটি অফিসার এসআই জহিরুল ইসলামের সামনে দিয়ে পালিয়ে যান ইয়ামিন।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন




© All rights reserved © 2019