২১ নভেম্বর ২০২৫, ০৫:৪৯ পূর্বাহ্ন, ২৯শে জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৭ হিজরি, শুক্রবার, ৫ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
বাবুগঞ্জ প্রতিনিধিঃ বরিশালের বাবুগঞ্জ উপজেলার রহমতপুর ইউনিয়নের ক্ষুদ্রকাঠী গ্রামে ষড়যন্ত্রমূলক ধর্ষণ মামলা দিয়ে দুই পরিবারকে হয়রানি করার অভিযোগ উঠেছে।
বাবুগঞ্জ উপজেলার এয়ারপোর্ট থানার ক্ষুদ্রকাঠি গ্রামের আবুল কালাম ও আবুল হোসেন এর ভুক্তভোগী পরিবারের স্বজনরা এমন দাবি করেছেন।
পাওনা টাকা আদায় করা নিয়ে বিরোধের জের ধরে এই মামলা করা হয়েছে বলে দুই পরিবার অভিযোগ।
পূর্ব শত্রুতার জের ধরে মিথ্যা ধর্ষণের অভিযোগ এনে ছাত্রীর মা সনিয়া বেগম বাদী হয়ে একই বাড়ির চারজনকে আসামি করে বরিশাল মেট্রোপলিটন এয়ারপোর্ট থানায় একটি ধর্ষন মামলা করেন। মামলা নং ৩৬
মেহেদী ও মেহেদির স্ত্রী বলেন, রহমতপুর ইউনিয়নের ক্ষুদ্রকাঠি গ্রামের আবুল কালাম এর ছেলে মোঃ রাসেল এর স্ত্রীকে নিয়ে বিভিন্ন মিথ্যা ও অপ্রীতিকর কথা বলে স্কুল ছাত্রী সম্পা। তা নিয়ে বাড়িতে দুই ফ্যামিলিতে কথা কাটাকাটি হয়। সেই কথা জিজ্ঞেস করার জন্য একই বাড়ির মেহেদী ও তার স্ত্রী সম্পা কে ডেকে চারজনার উপস্থিতিতে দুপুর বারোটার সময় জিজ্ঞেস করে সে কেন মিথ্যা কথা বিভিন্ন লোকের কাছে বলে। তা নিয়ে উভয় ফ্যামিলিতে ঝগড়াঝাঁটি হয়। সেই সূত্র ধরেই ঘটনার কয়েকদিন পরে বিভিন্ন কুচক্রী মহলের পরামর্শে ওই চারজনকে আসামি করে মিথ্যে ধর্ষণের মামলা করে শম্পার মা ছনিয়া বেগম।
এ বিষয়ে রাসেলের বাবা আবুল কালাম বলেন আমার ছেলের বউকে নিয়ে শম্পা বিভিন্ন মিথ্যা অভিযোগ করায় । তা নিয়ে উভয় ফ্যামিলিতে ঝগড়াঝাঁটি হয় এবং এর আগে আমার ছেলে রাসেলের কাছ থেকে শম্পার মা সোনিয়া এক লক্ষ টাকা ধার নেয় এবং সেই টাকা না দেওয়ার জন্যই বিভিন্ন তালবাহানা করে।
এ বিষয়ে মামলার বাদী সনিয়া বেগম রাসেলের কাছ থেকে এক লক্ষ টাকা ধার নেয়র কথা অস্বীকার করে।