০২ মে ২০২৪, ০৭:৫০ পূর্বাহ্ন, ২২শে শাওয়াল, ১৪৪৫ হিজরি, বৃহস্পতিবার, ১৯শে বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

নোটিশ
জরুরী ভিত্তিতে কিছুসংখ্যক জেলা-উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ দেওয়া হবে যোগাযোগ- ০১৭১২৫৭৩৯৭৮
সর্বশেষ সংবাদ :
বিদেশে পালানোর সময় শত কোটি টাকা আত্মসাতের হোতা বিমানবন্দরে গ্রেফতার উসকানিতে নিজের রুটি-রুজির সংস্থান ধ্বংস করবেন না: শেখ হাসিনা চুয়াডাঙ্গায় জেলা প্রশাসকের উদ্যোগে মে দিবস পালিত নানা আয়োজনে ঘোড়াঘাটে মে দিবস পালিত বানারীপাড়া উপজেলা নির্বাচনে মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে এগিয়ে বিলকিস ঝালকাঠিতে জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে “মহান মে দিবস উপলক্ষ্যে র‍্যালী ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত” আজকের ক্রাইম নিউজে চুয়াডাঙ্গার মনোহরপুর বৈশাখী মেলার নামে জুয়ার আসর সংবাদ প্রকাশিত হওয়ায় রাতে প্রশাসনের হানা বরিশালে প্রধানমন্ত্রী সচিব পরিচয়ে ৫০ লাখ টাকা হাতিয়ে নেওয়া সেই প্রতারক গ্রেপ্তার বরিশালে শ্রমজীবি মানুষের মাঝে খাবার স্যালাইন ও লেবুর সরবত বিতরন নীলফামারীতে মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারসহ বিভিন্ন দাবিতে সাংবাদিকদের মানববন্ধন
জগন্নাথপুরে আলুখাল নদীতে স্থানীয়দের উদ্যোগে বাঁশের সেতু।

জগন্নাথপুরে আলুখাল নদীতে স্থানীয়দের উদ্যোগে বাঁশের সেতু।

সিলেট প্রতিনিধি: সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুর উপজেলার আশারকান্দি ইউনিয়নের দাওরাই গ্রাম এলাকায় অবস্থিত আলুখাল নদী। এ নদীতে সেতু হলে জগন্নাথপুর ও ওসমানীনগর থানা এলাকার সাথে যোগাযোগের সেতুবন্ধন হতো। সেতু না থাকায় যুগযুগ ধরে অত্র অঞ্চলের মানুষ ভোগান্তির শিকার হয়ে আসছেন। ইতোপূর্বে এ নদীতে খেয়া নৌকা ডুবিতে স্কুল ছাত্রী নিহত সহ বেশ কিছু অনাকাঙ্খিত দুর্ঘটনা ঘটেছে। আলুখাল নদীতে সেতু নির্মাণের দাবিতে স্থানীয়রা করেছেন অনেক আন্দোলন। তাতেও কাজ হয়নি। জনগণের স্বপ্ন কোথায় ফাইলবন্দি হয়ে আছে কেউ জানেন না। তবুও এখানে সেতু হবে, এমন স্বপ্ন নিয়ে আশার প্রহর গুনছেন সাধারণ মানুষ।
এদিকে-গত কয়েক বছর ধরে স্থানীয়দের উদ্যোগে গভীর এ নদীতে হেমন্ত মৌসুমে বাঁশের ছোট সেতু নির্মাণ করা হলেও বর্ষা মৌসুমে খেয়া নৌকা দিয়ে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে পারপার করেন এ অঞ্চলের মানুষ। প্রতি বছরের মতো এবারো গত কয়েক মাস আগে ছোট বাঁশের সেতু নির্মাণ করা হয়। এ সেতু দিয়ে শুধু মোটরসাইকেল ও পায়ে হেঁটে মানুষ পারাপার হতে পারেন। অন্য কোন যানবাহন পারাপার হতে পারে না।
সরজমিনে পথচারীরা জানান, হেমন্ত মৌসুমে বাঁশের সেতু থাকলেও বর্ষা মৌসুমে থাকে না। তখন আমাদের জীবনের ঝুঁকি নিয়ে খেয়া নৌকায় পারাপার হতে হয়। তাই জন দুর্ভোগ লাঘবে আলুখাল নদীতে একটি সেতু নির্মাণ অতীব জরুরী হয়ে পড়েছে। এ ব্যাপারে ৮ জুন মঙ্গলবার আশারকান্দি ইউপি চেয়ারম্যান শাহ আবু ইমানী বলেন, গত কয়েক বছর ধরে স্থানীয়দের ব্যক্তি উদ্যোগে শুধু হেমন্ত মৌসুমে আলুখাল নদীতে বাঁশের সেতু নির্মাণ করা হয়। প্রতি বছরের মতো এবারো করা হয়েছে। তবে এখানে একটি সেতু নির্মাণের দাবি জোরালো হয়ে উঠেছে। এ বিষয়ে জানতে চাইলে জগন্নাথপুর উপজেলা প্রকৌশলী (এলজিইডি) গোলাম সারোয়ার জানান, আলুখাল নদীতে সেতু নির্মাণের প্রক্রিয়া চলছে।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন




© All rights reserved © 2019