২১ নভেম্বর ২০২৫, ১১:২০ পূর্বাহ্ন, ২৯শে জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৭ হিজরি, শুক্রবার, ৬ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

নোটিশ
জরুরী ভিত্তিতে কিছুসংখ্যক জেলা-উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ দেওয়া হবে যোগাযোগ- ০১৭১২৫৭৩৯৭৮
সর্বশেষ সংবাদ :
স্ত্রীকে নির্যাতনের মামলায় বরগুনার শিক্ষা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা রবিউল হত্যা মামলায় নিরপরাধদের জড়ানোর অভিযোগে বাবুগঞ্জে বিএনপি’র একাংশের সংবাদ সম্মেলন বাবুগঞ্জের ছাত্রদল নেতার খুনিদের গ্রেপ্তার পরবর্তী দৃষ্টান্ত ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ চুয়াডাঙ্গায় ৩ তক্ষকসহ গ্রেফতার ১জন বাবুগঞ্জ এলজিইডি’র এলসিএস কমিউনিটি অর্গানাইজার সানজিদার বিরুদ্ধে মিথ্যা অপপ্রচার ও হয়রানির অভিযোগ জোটের চাপ নাকি অভ্যন্তরীণ কোন্দল? বরিশাল -৩ আসনে এখনো প্রার্থী চূড়ান্ত করতে পারেনি বিএনপি। ভোটারদের মাঝে ‘ভিআইপি চমক’-এর গুঞ্জন বাবুগঞ্জে উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে ক্রীড়া সামগ্রী বিতরণ জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস এর ৫০ বছর পূর্তীতে ঝালকাঠি জেলা জাসাসের উদ্যোগে আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান বাংলাবান্ধায় ভারসাম্যহীন নারী গণধর্ষণেন শিকার চার ধর্ষক আটক বাবুগঞ্জে ছাত্রদল নেতা হত্যাকাণ্ড: ২১ জনের নামে মামলা!
হজে অনিয়ম করলে ৫০ লাখ টাকা পর্যন্ত জরিমানা। আজকের ক্রাইম-নিউজ

হজে অনিয়ম করলে ৫০ লাখ টাকা পর্যন্ত জরিমানা। আজকের ক্রাইম-নিউজ

অনলাইন ডেস্ক
হজ এজেন্সিগুলো হজ কার্যক্রম নিয়ে অনিয়ম করলে তাদের নিবন্ধন বাতিলের পাশাপাশি সর্বোচ্চ ৫০ লাখ টাকা পর্যন্ত জরিমানা করা হবে। আর ওমরা এজেন্সি অনিয়ম করলে নিবন্ধন বাতিলের পাশাপাশি সর্বোচ্চ ১৫ লাখ টাকা পর্যন্ত জরিমানা করা হবে। অন্যদিকে ফৌজদারি অপরাধ করলে প্রচলিত আইনে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

এসব বিধান রেখে ‘হজ ও ওমরা ব্যবস্থাপনা আইন ২০২০’-এর খসড়ার নীতিগত অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রিসভা। আজ সোমবার ভার্চ্যুয়ালি অনুষ্ঠিত মন্ত্রিসভার নিয়মিত বৈঠকে খসড়াটির অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, প্রস্তাবিত আইন অনুযায়ী অনিয়মের জন্য কোনো এজেন্সিকে যদি পরপর দুই বছর সতর্ক করা হয়, তাহলে সেটির লাইসেন্স স্বয়ংক্রিয়ভাবে দুই বছরের জন্য বাতিল হবে। আর হজ এজেন্সিগুলো স্বত্ব ও নাম পরিবর্তন করতে যদি চায়, তাহলে নিবন্ধন কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে অনুমতি নিতে হবে।

মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, এত দিন পর্যন্ত হজ ব্যবস্থাপনা চলত একটি নীতিমালার মাধ্যমে। নীতিমালার মাধ্যমে চলার কারণে অনেক সময় ব্যবস্থা নিতে অসুবিধা হতো।

ফলে ব্যবস্থা নেওয়া যেত না, ব্যবস্থা নিলে সংশ্লিষ্টরা আবার হাইকোর্টে গিয়ে স্থগিতাদেশ নিয়ে আসত। এ ছাড়া ২০১১ সাল থেকে হজ ব্যবস্থাপনাও পরিবর্তন হয়েছে।

প্রস্তাবিত আইনে পবিত্র হজ ও ওমরা ব্যবস্থাপনার সার্বিক দায়িত্ব সরকারের ওপর ন্যস্ত থাকবে। সরকার হজ ও ওমরা ব্যবস্থাপনার লক্ষ্যে রাজকীয় সৌদি সরকারের সঙ্গে চুক্তি ও সমঝোতার ভিত্তিতে সৌদির যেকোনো স্থানে হজ অফিস স্থাপনসহ সার্বিক কার্যক্রম নিতে পারবে। নিবন্ধন ছাড়া কাউকে ওমরা বা হজে কেউ পাঠাতে পারবে না। যদি কেউ এ বিষয়ে কোনো অনিয়ম করে, তাহলে নিবন্ধন কর্তৃপক্ষ উপযুক্ত তদন্ত ও শুনানির সুযোগ দিয়ে হজ ও ওমরা এজেন্সির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে পারবে।

প্রস্তাবিত আইনে হজের চুক্তি হওয়ার পর কেউ সৌদিতে গিয়ে ঠকালেও সেই অপরাধ এই দেশে (বাংলাদেশে) হয়েছে বলে গণ্য হবে এবং সে অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন




© All rights reserved © 2019