২২ নভেম্বর ২০২৫, ০৮:৫২ পূর্বাহ্ন, ৩০শে জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৭ হিজরি, শনিবার, ৭ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

নোটিশ
জরুরী ভিত্তিতে কিছুসংখ্যক জেলা-উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ দেওয়া হবে যোগাযোগ- ০১৭১২৫৭৩৯৭৮
সর্বশেষ সংবাদ :
বরিশাল-৩ (বাবুগঞ্জ-মুলাদী) আসনে বিএনপির মনোনয়নকে ঘিরে সুবাতাস বানারীপাড়ায় ভূমিকম্পে মুহুর্তে বসতবাড়ি সন্ধ্যা নদী গর্ভে বিলীণ ছারছীনার পীর সাহেব হুজুরের বরিশাল আগমন উপলক্ষে আগামীকাল শনিবার ঈছালে ছওয়াব ওয়াজ মাহফিলের আয়োজন করা হয়েছে চুয়াডাঙ্গায় উদ্ধার হওয়া তিনটি তক্ষক বনায়ন ও নার্সারি এবং প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের বাগানে অবমুক্ত ফাতেমা জোহরা আদিবার আন্তর্জাতিক সাফল্য; অস্ট্রেলিয়ার নিবন্ধিত আর্কিটেক্ট স্ত্রীকে নির্যাতনের মামলায় বরগুনার শিক্ষা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা রবিউল হত্যা মামলায় নিরপরাধদের জড়ানোর অভিযোগে বাবুগঞ্জে বিএনপি’র একাংশের সংবাদ সম্মেলন বাবুগঞ্জের ছাত্রদল নেতার খুনিদের গ্রেপ্তার পরবর্তী দৃষ্টান্ত ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ চুয়াডাঙ্গায় ৩ তক্ষকসহ গ্রেফতার ১জন বাবুগঞ্জ এলজিইডি’র এলসিএস কমিউনিটি অর্গানাইজার সানজিদার বিরুদ্ধে মিথ্যা অপপ্রচার ও হয়রানির অভিযোগ
খালেদা জিয়া।বলেছিলেন, পদ্মাসেতু আওয়ামী লীগের আমলে হবে না। আজকের ক্রাইম-নিউজ

খালেদা জিয়া।বলেছিলেন, পদ্মাসেতু আওয়ামী লীগের আমলে হবে না। আজকের ক্রাইম-নিউজ

অনলাইন ডেস্ক

পদ্মা সেতু নিয়ে কটাক্ষ আর তীব্র বাক্যবাণে ক্ষমতাসীন সরকার জর্জরিত হয়েছে বছরের পর বছর। বলা হয়েছিল, বিশ্বব্যাংকের টাকা ছাড়া পদ্মা সেতু অসম্ভব। আবার যখন শুরু হলো সেতু নির্মাণ, তখন বলা হয়েছে, হবে জোড়াতালির সেতু।

সুশীল সমাজ আর বিরোধী রাজনৈতিক নেতৃত্বের হাপিত্যেশ পেছনে ফেলে যখন সেতু নির্মাণ শুরু হলো, তখনও তোলা হলো অবৈধ অর্থ লেনদেনের জিকির। সর্বশেষ স্প্যান বসানোর মধ্য দিয়ে স্বপ্নের বাস্তব রূপ দেখে এখন কি ভাবছেন তারা?
আরও পড়ুনঃ পদ্মা সেতু: মিথ্যে অভিযোগে জেলে গিয়েছিলেন যোগাযোগ সচিব

পদ্মা সেতু নিয়ে একমাত্র ভবিষ্যদ্বাণীটি করেন বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়া। তিনি বলেছিলেন, পদ্মাসেতু আওয়ামী লীগের আমলে হবে না। আর যদি জোড়াতালি দিয়ে বানায়, কেউ উঠবেন না। অনেক রিস্ক আছে।
কটাক্ষ করার এমন দৃষ্টান্তে দলটির জ্যেষ্ঠ নেতাদের ধারেকাছেও ছিলেন না কেউ। ব্যারিস্টার মওদুদ আহমেদ তখন বলেছিলেন, সেতু নির্মাণ করা সরকারের লক্ষ্য না। তাদের উদ্দেশ্য ২ হাজার ৪শ কোটি টাকা ঘুষ নেয়া।
রাজনৈতিক বিরোধিতার সুরে তাল মিলিয়ে ‘কান নিয়ে গেছে চিলে’ এমন রব তোলে সুশীল সমাজ।
সুজন সম্পাদক বদিউল আলম মজুমদার দাবি করেছিলেন, লাগামহীন দুর্নীতির বড় উদাহরণ পদ্মা সেতু।
সেতু প্রকল্পে দুর্নীতির অভিযোগ সরকার অস্বীকার করায় দুঃখ পান ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য। প্রশ্ন তোলে টিআইবি।
আরও পড়ুনঃ দৃশ্যমান স্বপ্নের পদ্মা সেতু
২০১১ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি গ্রামীণব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক পদ থেকে ড. ইউনুসকে সরিয়ে দেয় বাংলাদেশ ব্যাংক। বিশ্লেষকরা বলছেন, এরপরই পদ্মা সেতুতে অর্থায়ন থেকে সরে যায় বিশ্বব্যাংক।
এ প্রসঙ্গে সুভাষ সিংহ রায় তখন বলেছিলেন, এসবের পেছনে কাদের হাত ছিল তার প্রমাণ তো ছিলই। যারা সারা জীবন গাছেরটাও খেয়েছে, তলারটাও কুড়িয়েছে বিভিন্নভাবে ব্যবসাও করে গেছেন তারাই এসব করেছে।
তবে সব সমালোচনা ও চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করে খরস্রোতা পদ্মার বুকে এখন দৃশ্যমান স্বপ্নের সেতু।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন




© All rights reserved © 2019