২০ নভেম্বর ২০২৫, ১০:৩০ অপরাহ্ন, ২৮শে জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৭ হিজরি, বৃহস্পতিবার, ৫ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

নোটিশ
জরুরী ভিত্তিতে কিছুসংখ্যক জেলা-উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ দেওয়া হবে যোগাযোগ- ০১৭১২৫৭৩৯৭৮
সর্বশেষ সংবাদ :
চুয়াডাঙ্গায় ৩ তক্ষকসহ গ্রেফতার ১জন বাবুগঞ্জ এলজিইডি’র এলসিএস কমিউনিটি অর্গানাইজার সানজিদার বিরুদ্ধে মিথ্যা অপপ্রচার ও হয়রানির অভিযোগ জোটের চাপ নাকি অভ্যন্তরীণ কোন্দল? বরিশাল -৩ আসনে এখনো প্রার্থী চূড়ান্ত করতে পারেনি বিএনপি। ভোটারদের মাঝে ‘ভিআইপি চমক’-এর গুঞ্জন বাবুগঞ্জে উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে ক্রীড়া সামগ্রী বিতরণ জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস এর ৫০ বছর পূর্তীতে ঝালকাঠি জেলা জাসাসের উদ্যোগে আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান বাংলাবান্ধায় ভারসাম্যহীন নারী গণধর্ষণেন শিকার চার ধর্ষক আটক বাবুগঞ্জে ছাত্রদল নেতা হত্যাকাণ্ড: ২১ জনের নামে মামলা! দর্শনায় দাড়ানো ট্রাকে আগুন ধরিয়েছে দুর্বৃত্তরা বিরামপুর রেলস্টেশনে ট্রেনের যাত্রা বিরতির দাবিতে সাংবাদিক সম্মেলন বীরশ্রেষ্ঠ ক্যাপ্টেন মহিউদ্দিন জাহাঙ্গীরের বড় বোনের ইন্তেকাল
গোয়ালঘরে থাকা সেই দম্পতিকে বাড়ি উপহার দিলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

গোয়ালঘরে থাকা সেই দম্পতিকে বাড়ি উপহার দিলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

পটুয়াখালীর সেই ভাগ্যাহত দম্পতি প্রধানমন্ত্রীর তরফ থেকে বাড়ি উপহার পেলেন। এই দম্পতি নিজের ছেলের হাতে প্রতারিত হয়ে নিজের ভিটামাটি হারিয়ে প্রতিবেশীর গোয়ালঘরে বসবাস করছিলেন। সেই সংবাদ শুক্রবার (২৫ অক্টোবর) প্রকাশিত হয়েছিল।

শনিবার (২৬ অক্টোবর) প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে পটুয়াখালী-৪ আসনের সংসদ সদস্য অধ্যক্ষ মহিব্বুর রহমান মহিব দম্পতিকে এই বাড়ি উপহার দিয়েছেন। ওই সংবাদটি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নজরে এলে তিনি সংসদ সদস্য মহিব প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দেন।

এ বিষয়ে রাঙ্গাবালী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. মাশফাকুর রহমান বলেন, ‘সংবাদটি দেখার সঙ্গে সঙ্গে ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য আমাকে জেলা প্রশাসক নির্দেশ দেন। আমি তাৎক্ষণিকভাবে ওই বৃদ্ধাদের জন্য ১০ হাজার টাকা দিই। পরে এমপির নির্দেশনা অনুযায়ী প্রধানমন্ত্রীর তরফ থেকে একটি দুর্যোগ সহনীয় ঘর ও জমি দেয়ার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। ইতিমধ্যেই আমরা ঘরটি নির্মাণের কাজ শুরু করেছি। এখন এই তাদের আর কোনো সমস্যা নেই।’

প্রকাশিত সংবাদে ছিল, শুকুর দেওয়ান পেশায় একজন কৃষক ছিলেন। সংসারে ছিল একমাত্র ছেলে হোসেন দেওয়ান (৩০), পুত্রবধূ ও শুকুর দেওয়ানের স্ত্রী। এই চারজনের সংসারও দীর্ঘদিন সুখে কাটছিল। পরে শুকুর দেওয়ান বার্ধক্যজনিত কারণে অসুস্থ হয়ে পড়লে, চিকিৎসার কথা বলে ছেলে হোসেন বাবাকে নিয়ে যান পাশের উপজেলা গলাচিপায়।

সেখানে গিয়ে বাবার সম্পত্তি নিজের নামে দলিল করে নেন। এরপরে সেই সম্পত্তি চাচা তাজু দেওয়ানের কাছে বিক্রি করে এলাকা ছেড়ে লাপাত্তা হয়ে যায় হোসেন। কিছুদিন পরে ক্রয়সূত্রে জমির মালিক হয়ে তাজু দেওয়ান বাড়ি থেকে বের করে দেন শুকুর দেওয়ান ও তার স্ত্রীকে।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন




© All rights reserved © 2019