২২ নভেম্বর ২০২৫, ১২:০৪ পূর্বাহ্ন, ৩০শে জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৭ হিজরি, শনিবার, ৬ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
অনলাইন ডেস্ক
আশ্বিনের শেষ হতে চলল, তবুও যেন বর্ষার রূপ এখনও প্রকৃতি ধরে রেখেছে। তবে আগামী শুক্রবার থেকে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা কমে আসবে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদফতর।
এদিকে অসময়ের বৃষ্টিতে দেশের কয়েক অঞ্চলে নতুন করে আবার বন্যা দেখা দিয়েছে। যমুনার পানি কিছুটা বাড়লেও এখন স্বাভাবিক রয়েছে বলে জানা গেছে।
এছাড়া দেশের অন্যান্য নদ-নদীর পানি স্বাভাবিকভাবেই প্রবাহিত হচ্ছে বলে পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) সূত্রে জানা গেছে।
বুধবার সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত আবহাওয়া পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, উত্তরপশ্চিম বঙ্গোপসাগর এবং তৎসংলগ্ন উড়িষ্যা উপকূলে অবস্থান করা লঘুচাপটি গুরুত্বহীন হয়ে পড়েছে। মৌসুমী বায়ু ও লঘুচাপের প্রভাবে দু’দিন বৃষ্টি থাকলেও শুক্রবার থেকে কমে আসবে।
এতে বলা হয়েছে, রাজশাহী, রংপুর, ঢাকা, ময়মনসিংহ, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের অনেক জায়গায় অস্থায়ী দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে।
সেইসঙ্গে দেশের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারী থেকে ভারী বর্ষণ হতে পারে।
সারাদেশে দিন ও রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
আগামী ৪৮ ঘণ্টা বা দু’ দিন পর বৃষ্টিপাতের প্রবণতা কমে আসতে বলে আবহাওয়া অধিদফতরের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে। তবে মৌসুমি বায়ুর প্রভাবে আগামী পাঁচদিন পর আবারও বৃষ্টিপাতের প্রবণতা বৃদ্ধি পেতে পারে।
এদিকে, নদীবন্দরগুলোর জন্য সতর্কবার্তায় বলা হয়েছে, রংপুর, রাজশাহী, বগুড়া, টাঙ্গাইল, ময়মনসিংহ, সিলেট, যশোর, খুলনা, পটুয়াখালী, নোয়াখালী, চট্রগ্রাম এবং কক্সবাজার অঞ্চলসমূহের ওপর দিয়ে দক্ষিণ/দক্ষিণ-পূর্ব দিক থেকে ঘণ্টায় ৪৫ থেকে ৬০ কিলোমিটার বেগে বৃষ্টি/বজ্রবৃষ্টিসহ অস্থায়ীভাবে দমকা/ঝড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে।
এসব এলাকার নদীবন্দর সমূহকে ১ নম্বর সর্তকতা সংকেত (পুনঃ) ১ নম্বর সর্তকতা সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।