২১ নভেম্বর ২০২৫, ০২:৫২ অপরাহ্ন, ২৯শে জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৭ হিজরি, শুক্রবার, ৬ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

নোটিশ
জরুরী ভিত্তিতে কিছুসংখ্যক জেলা-উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ দেওয়া হবে যোগাযোগ- ০১৭১২৫৭৩৯৭৮
সর্বশেষ সংবাদ :
স্ত্রীকে নির্যাতনের মামলায় বরগুনার শিক্ষা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা রবিউল হত্যা মামলায় নিরপরাধদের জড়ানোর অভিযোগে বাবুগঞ্জে বিএনপি’র একাংশের সংবাদ সম্মেলন বাবুগঞ্জের ছাত্রদল নেতার খুনিদের গ্রেপ্তার পরবর্তী দৃষ্টান্ত ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ চুয়াডাঙ্গায় ৩ তক্ষকসহ গ্রেফতার ১জন বাবুগঞ্জ এলজিইডি’র এলসিএস কমিউনিটি অর্গানাইজার সানজিদার বিরুদ্ধে মিথ্যা অপপ্রচার ও হয়রানির অভিযোগ জোটের চাপ নাকি অভ্যন্তরীণ কোন্দল? বরিশাল -৩ আসনে এখনো প্রার্থী চূড়ান্ত করতে পারেনি বিএনপি। ভোটারদের মাঝে ‘ভিআইপি চমক’-এর গুঞ্জন বাবুগঞ্জে উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে ক্রীড়া সামগ্রী বিতরণ জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস এর ৫০ বছর পূর্তীতে ঝালকাঠি জেলা জাসাসের উদ্যোগে আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান বাংলাবান্ধায় ভারসাম্যহীন নারী গণধর্ষণেন শিকার চার ধর্ষক আটক বাবুগঞ্জে ছাত্রদল নেতা হত্যাকাণ্ড: ২১ জনের নামে মামলা!
চুয়াডাঙ্গায় চাকরিচ্যুত বিডিআর চাকরি ফেরতের দাবিতে বিক্ষোভ ও স্মারকলিপি প্রদান

চুয়াডাঙ্গায় চাকরিচ্যুত বিডিআর চাকরি ফেরতের দাবিতে বিক্ষোভ ও স্মারকলিপি প্রদান

মাহমুদ হাসান রনি, চুয়াডাঙ্গা প্রতিনিধিঃ চুয়াডাঙ্গায় পিলখানা হত্যাকান্ডে চাকরিচ্যুত বিডিআর সদস্যরা চাকরি ফেরত পাওয়ার দাবীতে বিক্ষোভ ও প্রধান উপদেষ্টা বরাবর একটি স্মারকলিপি জেলা প্রশাসকের মাধ্যমে প্রদান করেছে।
বুধবার সকাল সাড়ে ১১টায় এসব চাকুরীস্যুত বিডিআরের সদন্যরা প্রধান উপদেষ্টা বরাবর একটি স্মারকলিপি জেলা প্রশাসকের মাধ্যমে প্রদান করে।
উল্লেখ্য, আওয়ামীলীগ সরকারের আমলে ঢাকার পিলখানায় বিডিআর বিদ্রোহের ঘটনায় সেনাবাহিনীর কয়েকজন অফিসারকে হত্যা করা হয়। ওই সময় অনেক বিডিআর সদস্যকে অভিযুক্ত করে বিচারের আওতায় আনা হয়। এ ঘটনায় চুয়াডাঙ্গার কয়েকজন বিডিআর চাকরি হারান। ফলে তারা জেলা প্রশাসকের মাধ্যমে স্মারকলিপি প্রদান শেষে তারা বিক্ষোভ মিছিল সহকারে শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে পুনরায় জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের সামনে সংক্ষিপ্ত সমাবেশ করে। স্মারকলিপিতে তারা উল্লেখ করেন ‘বিগত ২৫/২৬ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ তারিখে পিলখানাসহ সারাদেশের ইউনিটসমূহে যে অনাকাঙ্খিত ঘটনা ঘটেছিলো তা তৎকালীন খুনি হাসিনার চক্রান্তে এবং ভারতীয় ‘র’ বাহিনী দ্বারা ঘটিয়ে তার পিতার হত্যার প্রতিশোধ নিয়েছিলো। তার প্রতিদানে পিলখানাসহ সকল ইউনিট সমূহে অবৈধ আদালত স্থাপন করে। সেই আদালতে ছিলোনা আমাদের বাক স্বাধীনতা, কোন আইনজীবি নিয়োগ দেয়াও নিষেধ ছিলো। এমনকি যিনি বিচারক তিনিই ছিলেন শাস্তিদাতা। যা পৃথিবীর কোন দেশেও হয়তো এমন নিয়ম নেই। আমরা অত্যন্ত অসহায় হয়ে পড়েছি। সারা দেশে প্রায় ১৮ হাজার ক্ষতিগ্রস্থ বিডিআর সদস্য রয়েছেন।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন




© All rights reserved © 2019