২১ নভেম্বর ২০২৫, ০৪:২৫ অপরাহ্ন, ২৯শে জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৭ হিজরি, শুক্রবার, ৬ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
ফেরদৌস হোসেন, বিশেষ প্রতিনিধিঃ বরিশাল নগরীর অন্যতম ব্যস্ত খেয়াঘাটের মধ্যে একটি বেলতলা খেয়াঘাট। এখান থেকে প্রতিদিন ইঞ্জিনচালিত ট্রলারে নদী পারাপার করছে সদর উপজেলার প্রায় লক্ষাধীক মানুষ।
৫ ই মার্চ ঘাটটি ইজারাদার হিসেবে পান রিয়াজ মাতুব্বর হীরা। পূর্বের সব অনিয়ন্ত্রিত লোকমুখে দুর্দশার চিত্র সমালোচক হলেও তার গতি ফিরিয়ে নিয়ন্ত্রিত হয়ে উঠেছে এই বেলতলা খেয়াঘাট। যা এখন প্রসংশায় ভাসছে।
একাধিক পথ যাত্রীদের কাছ থেকে জানা যায়, সরকারি নির্ধারিত ফি ছাড়া বাড়তি খরচ করতে হয়না তাদের।
রিয়াজ নামে এক ব্যক্তি বলেন, চরমোনাই মহফিলে নির্ধারিত রেট ৩০ টাকাই পার হয়েছি।
অতিরিক্ত টাকা দিতে হয়নি আমাদের। নতুন ইজারাদার আসায় চালক ও লাইনম্যানদের বর্তমান ব্যবহার আগের চেয়ে সন্তুষ্ট জনক।
এ বিষয় ইজারাদার রিয়াজ মাতুব্বর হীরা বলেন, বেলতলা খেয়াঘাটটি প্রায় ১ কোটি ৩৮ লক্ষ টাকা দিয়ে ইজারাদার হিসেবে পেয়েছি।
ঘাটটি নিয়ে অনেক রাজনীতি চলতেছে। অনেকে ব্যক্তি স্বার্থের সমালোচক হিসেবে বিতর্কিত ছড়ানোর অপচেষ্টা চালাচ্ছে।
তার মধ্য থেকেও আলহামদুলিল্লাহ প্রসংশা অর্জন করতে সক্ষম হয়েছি।
লোকমুখে দুর্দশার চিত্র সমালোচক হলেও এখন পর্যন্ত কেউ সরাসরি অভিযোগ তুলতে পারেনি।
বর্তমান ঘাটটিতে প্রতিদিন প্রায় লক্ষাধীক মানুষের যাতায়াত হয়েছে।
এখন পর্যন্ত কোনো দূর্ঘটনার সম্মুখীন হতে হয়নি। সরকারি নির্ধারিত ফি ছাড়া কোনো ধরনের বাড়তি খরচ করতে হয়না এখানকার পথচারীদের।
তিনি আরও বলেন, রাত যতই গভীর হোক না কেন, যদি কোনো অসুস্থ রুগী নিয়ে যাতায়াত করতে হয় তার জন্য আমরা হাসপাতালে নেয়ার ক্ষেত্রে সার্বক্ষণিক সেবা প্রদান করে থাকি। যতদিন থাকবো সম্মানের সহিত থাকবো।