২১ নভেম্বর ২০২৫, ০৪:৩৭ অপরাহ্ন, ২৯শে জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৭ হিজরি, শুক্রবার, ৬ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

নোটিশ
জরুরী ভিত্তিতে কিছুসংখ্যক জেলা-উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ দেওয়া হবে যোগাযোগ- ০১৭১২৫৭৩৯৭৮
সর্বশেষ সংবাদ :
স্ত্রীকে নির্যাতনের মামলায় বরগুনার শিক্ষা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা রবিউল হত্যা মামলায় নিরপরাধদের জড়ানোর অভিযোগে বাবুগঞ্জে বিএনপি’র একাংশের সংবাদ সম্মেলন বাবুগঞ্জের ছাত্রদল নেতার খুনিদের গ্রেপ্তার পরবর্তী দৃষ্টান্ত ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ চুয়াডাঙ্গায় ৩ তক্ষকসহ গ্রেফতার ১জন বাবুগঞ্জ এলজিইডি’র এলসিএস কমিউনিটি অর্গানাইজার সানজিদার বিরুদ্ধে মিথ্যা অপপ্রচার ও হয়রানির অভিযোগ জোটের চাপ নাকি অভ্যন্তরীণ কোন্দল? বরিশাল -৩ আসনে এখনো প্রার্থী চূড়ান্ত করতে পারেনি বিএনপি। ভোটারদের মাঝে ‘ভিআইপি চমক’-এর গুঞ্জন বাবুগঞ্জে উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে ক্রীড়া সামগ্রী বিতরণ জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস এর ৫০ বছর পূর্তীতে ঝালকাঠি জেলা জাসাসের উদ্যোগে আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান বাংলাবান্ধায় ভারসাম্যহীন নারী গণধর্ষণেন শিকার চার ধর্ষক আটক বাবুগঞ্জে ছাত্রদল নেতা হত্যাকাণ্ড: ২১ জনের নামে মামলা!
দুর্নীতি মামলার আসামি এখন দুদক পরিচালক

দুর্নীতি মামলার আসামি এখন দুদক পরিচালক

আজকের ক্রাইম ডেক্স
ভূমি অধিগ্রহণে ২২ কোটি ২১ লাখ টাকা আত্মসাৎ মামলার আসামি আমিন আল পারভেজকে দুর্নীতি দমন কমিশনের পরিচালক হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। কক্সবাজার পৌরসভায় পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনের (পিবিআই) ভবন নির্মাণ প্রকল্পে এমন আত্মসাতের ঘটনা ঘটে।

গত রোববার (১৬ ফেব্রুয়ারি) জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের উপ-সচিব আবুল হায়াত মো. রফিক সই করা এক প্রজ্ঞাপনে তাকে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। বর্তমানে মো. আমিন আল পারভেজ সুরক্ষা সেবা বিভাগের উপসচিব (বহিরাগমন-৪ শাখা, নিরাপত্তা-৪ শাখা) হিসেবে কাজ করছেন বলে জানা গেছে।

দুদক সূত্র জানায়, কক্সবাজারে জেলা প্রশাসনে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) দায়িত্ব পালনকালে পিবিআই ভবন নির্মাণ প্রকল্পের অধিগ্রহণ মামলায় (এলএ কেস) আমিন আল পারভেজ ছিলেন ৩০ নম্বর আসামি। মামলাটির তদন্ত হয় দুদকের চট্টগ্রাম সমন্বিত জেলা কার্যালয় থেকে। সংস্থার একজন উপ-সহকারী পরিচালক ২০২০ সালের ১০ মার্চ মামলাটি দায়ের করেন। তদন্তে প্রকল্পের ২২ কোটি ২১ লাখ ২৮ হাজার ৮৩৬ টাকা ৮৩ পয়সা আত্মসাতের প্রমাণ বেরিয়ে আসে। মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করা হয় ২০২০ সালে। পাঁচ বছর পেরিয়ে গেলেও অজ্ঞাত কারণে তা আর আলোর মুখ দেখেনি।

দুদক সূত্রে আরও জানা যায়, কক্সবাজারে আমলা, রাজনীতিবিদ ও পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনের (পিবিআই) সদস্যদের নিয়ে তৈরি একটি সিন্ডিকেট সুপরিকল্পিতভাবে তিনটি উন্নয়ন প্রকল্প থেকে প্রায় ৭৮ কোটি টাকা হাতিয়ে নেয়। যে অভিযোগে ২০২০ সালে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) চট্টগ্রাম তিনটি প্রকল্পের জন্য দুদক তিনটি পৃথক মামলা করে। তদন্তকারী কর্মকর্তার ৭৫০ পৃষ্ঠার তদন্ত প্রতিবেদনে ২৩ জন অ্যাডমিন ক্যাডারের কর্মকর্তাসহ মোট ৪৪ জন সরকারী কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ আনা হয়। অভিযুক্তদের মধ্যে ছিলেন কক্সবাজারের সাবেক উপকমিশনার, সাবেক অতিরিক্ত উপকমিশনার, সাবেক ইউএনও, পিবিআইর কক্সবাজার ইউনিটের তৎকালীন পুলিশ সুপার ও সাবেক অতিরিক্ত পুলিশ সুপারসহ চার কর্মকর্তা। এছাড়া তাদের সঙ্গে ছিলেন ২৩ জন জরিপকারী, সাত জন কানুনগো, ছয় জন অতিরিক্ত ভূমি অধিগ্রহণ কর্মকর্তা ও দুই জন সাব-রেজিস্ট্রার।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন




© All rights reserved © 2019